Duttapukur Blast: দত্তপুকুর বিস্ফোরণে গ্রেফতার মূল চক্রী, বিমানবন্দর এলাকা থেকে ধরল এসটিএফ

গ্রেফতার দত্তপুকুর বেআইনি বাজি কারখানার অন্যতম মূল চক্রী। রাজ্য পুলিশের বিশেষ টাস্ক ফোর্স ইউনিট কলকাতা বিমানবন্দর থেকে মহম্মদ নজরুল ইসলামকে গ্রেফতার করে। শুক্রবার পুলিশ সূত্রে খবর, দত্তপুকুরের এই বেআইনি আতশবাজি সাপ্লাই চেইনের সঙ্গে যুক্ত ধৃত।

Advertisement
দত্তপুকুর বিস্ফোরণে গ্রেফতার মূল চক্রী, বিমানবন্দর এলাকা থেকে ধরল এসটিএফদত্তপুকুর বেআইনি বাজি কারখানা বিস্ফোরণ
হাইলাইটস
  • গ্রেফতার দত্তপুকুর বেআইনি বাজি কারখানার অন্যতম মূল চক্রী
  • বিশেষ টাস্ক ফোর্স ইউনিট দমদম বিমানবন্দর থেকে মহম্মদ নজরুল ইসলামকে গ্রেফতার করে
  • দত্তপুকুরের এই বেআইনি আতশবাজি সাপ্লাই চেইনের সঙ্গে যুক্ত ধৃত

Duttapukur Blast: গ্রেফতার দত্তপুকুর বেআইনি বাজি কারখানার অন্যতম মূল চক্রী। রাজ্য পুলিশের বিশেষ টাস্ক ফোর্স ইউনিট দমদম বিমানবন্দর থেকে মহম্মদ নজরুল ইসলামকে গ্রেফতার করে। শুক্রবার পুলিশ সূত্রে খবর, দত্তপুকুরের এই বেআইনি আতশবাজি সাপ্লাই চেইনের সঙ্গে যুক্ত ধৃত।

একটি গোপন তথ্যের ভিত্তিতে, দমদম বিমানবন্দরের বাইরে ওৎ পেতে ছিল এসটিএফ দল। নজরুল ইসলাম বিমানবন্দর থেকে যাওয়ার সময় গ্রেফতার করে। তাকে আট দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।

পুলিশ জানিয়েছে, ২৮ অগাস্ট দত্তপুকুরে বিস্ফোরণের পর এসটিএফ সতর্ক নজরদারি চালাচ্ছিল। বিস্ফোরণে ৯ জন নিহত হয়। আশেপাশের ৫০টিরও বেশি বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

বিস্ফোরণের পরে, এসটিএফ উত্তর ২৪ পরগণার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালায়। বিস্ফোরক এবং নিষিদ্ধ বাজি বোঝাই পাঁচটি ট্রাক আটক করা হয়। এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে আরও দু'জনকে আটক করা হয়েছে।

দত্তপুকুরে বিস্ফোরণের ঘটনার পরে এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যায় মহম্মদ নজরুল ইসলাম। সেও বড় ট্রাক নিয়ে এলাকা থেকে প্রচুর পরিমাণে বাজি এবং বিস্ফোরক সরাত বলে অভিযোগ। যার মধ্যে পাঁচটি এসটিএফ জব্দ করে।

প্রসঙ্গত, ঘটনার দিনই মৃত্যু হয় বেআইনি বাজি কারখানার মালিক কেরামত আলি ও তাঁর ছেলের। এর আগে এই ঘটনায় শফিক আলি নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। নিহত কেরামত আলির সঙ্গে পার্টনারশিপে ব্যবসা চালাত শফিক বলে জানা যায়। দত্তপুকুরের বেআইনি বাজি কারখানায় বিস্ফোরণ ঘিরে উত্তাল রাজ্য রাজনীতি। 

POST A COMMENT
Advertisement