scorecardresearch
 

Nikki Murder Case: এনগেজমেন্ট পার্টিতে ডান্স সাহিলের-নিক্কির সঙ্গে ঝগড়া, খুন করে লাশ ফ্রিজে

Nikki Murder Case: নিক্কি হত্যা মামলার ঘটনায় এল আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য। তদন্তকারী দিল্লি পুলিশ দাবি করেছে, সাহিল গেহলট তার লিভ-ইন পার্টনার নিক্কি যাদবের সঙ্গে সম্পর্ক থেকে বিচ্ছেদ চেয়েছিলেন। সাহিলের বাগদানের ভিডিও হাতে পায় পুলিশ। সাহিলকে নিজের বাগদানে বেশ মজায় নাচতে দেখা যায়।

Advertisement
নিক্কি হত্যা মামলার ঘটনায় এল আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য নিক্কি হত্যা মামলার ঘটনায় এল আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য
হাইলাইটস
  • নিক্কি হত্যা মামলার ঘটনায় এল আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য
  • সাহিলকে নিজের বাগদানে বেশ মজায় নাচতে দেখা যায়
  • বাগদানের পর সাহিল নিক্কির সঙ্গে দেখা করতে তার ফ্ল্যাটে পৌঁছন

Nikki Murder Case: নিক্কি হত্যা মামলার ঘটনায় এল আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য। তদন্তকারী দিল্লি পুলিশ দাবি করেছে, সাহিল গেহলট তার লিভ-ইন পার্টনার নিক্কি যাদবের সঙ্গে সম্পর্ক থেকে বিচ্ছেদ চেয়েছিলেন। সাহিলের বাগদানের ভিডিও হাতে পায় পুলিশ। সাহিলকে নিজের বাগদানে বেশ মজায় নাচতে দেখা যায়। বাগদানের পর সাহিল নিক্কির সঙ্গে দেখা করতে তার ফ্ল্যাটে পৌঁছন। এর পরে নিক্কিকে নিয়ে গাড়িতে করে কাশ্মীর গেটে পৌঁছন। সেখানেই নিক্কিকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে সে।

পুলিশ জানায়, ৯ ফেব্রুয়ারি সাহিল গেহলট তার বাগদানের দিন বন্ধুদের সঙ্গে প্রচণ্ড নাচানাচি করে। এর পর সে নিক্কির বাড়িতে পৌঁছয়। রাতটা সেখানেই কাটান। এই সময় নিক্কিকে বেড়াতে যেতে রাজি করায়। জিজ্ঞাসাবাদে সাহিল গেহলট জানিয়েছে, নিক্কি সাহিলকে নিয়ে গোয়া যাওয়ার পরিকল্পনা করেছিলেন। টিকিট বুকও করেছিলেন। কিন্তু সাহিলের টিকিট বুক করা যায়নি। সেই পরিকল্পনা পরিবর্তন করে হিমাচল যাওয়ার কথা হয়।

নিজামুদ্দিন রেলস্টেশন-কাশ্মীর গেট-আইএসবিটি
সাহিল জানায়, তারা দুজনেই গাড়িতে করে নিজামুদ্দিন রেলস্টেশনে পৌঁছয়। তাদের আনন্দ বিহার থেকে বাস ধরতে হবে বলে পরে জানতে পারে। আনন্দ বিহারে পৌঁছে জানতে পারে কাশ্মীর গেট আইএসবিটি থেকে বাস পাবেন। কাশ্মীর গেটে পৌঁছে সাহিল গাড়ি দাঁড় করালে বিয়ে নিয়ে দুজনের মধ্যে ঝগড়া শুরু হয়। সাহিলের বাগদান এবং অন্য মেয়ের সঙ্গে বিয়ে নিয়ে মেজাজ হারায় নিক্কি। ক্রমাগত তাকে হিমাচল যেতে বলছিল সাহিল। গাড়ির মধ্যেই নিক্কি এবং সাহিলের মধ্যে মারামারি হয়েছিল। এর পরে সেখানেই নিক্কিকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে। এরপর তাঁর লাশ নিয়ে নিজের ধাবায় পৌঁছয়। দীর্ঘদিন বন্ধ থাকা ধাবার ফ্রিজে নিক্কির লাশ লুকিয়ে রাখে সাহিল।

নিক্কির বাবাকে বিভ্রান্ত করতে থাকে
অন্যদিকে, নিক্কির বাবা সুনীল যাদবকেও বিভ্রান্ত করতে থাকে সাহিল। নিক্কির বাড়ির লোকেরা তার সঙ্গে যোগাযোগ করতে না পেরে ছোট মেয়ের কাছে নিক্কির বন্ধুদের নম্বর চেয়েছিলেন তাঁরা। নিক্কির বোন সাহিলের নম্বর বাবাকে দেয়। সুনীল সাহিলকে ফোন করলে সে জানায়, নিক্কি তার বন্ধুদের সঙ্গে দেরাদুনের মুসৌরি বেড়াতে গেছে। তার কাছে ওর ফোন আছে। বিয়েতে ব্যস্ত থাকায় জানাতে পারেনি। তবে সন্দেহ হলে তিনি বিষয়টি পুলিশকে জানান। এর পর নিক্কির ফোন নজরদারিতে রাখা হয়। এর ভিত্তিতে পুলিশ ধাবা থেকে নিক্কির মরদেহ উদ্ধার করে।

Advertisement

Advertisement