scorecardresearch
 

ব্যাঙ্কের লকার থেকে কোটি টাকা গয়না গায়েব, মাথায় হাত গ্রাহকের

ব্যাঙ্কের লকার (Bank Locker) বন্ধ। ভিতর থেকে উধাও কোটি টাকারও বেশি মূল্যের গয়না। চাঞ্চল্যকর এই ঘটনাটি ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) লখনউতে (Lucknow)। ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষকে একাধিকবার জানিয়েও কোনও সুরাহা না হওয়ায় ব্যাঙ্কের লকার অপারেটর ও কর্মীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছেন গ্রাহক। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। 

Advertisement
প্রতীকী ছবি প্রতীকী ছবি
হাইলাইটস
  • ব্যাঙ্কের লকার থেকে কোটি টাকার গয়না উধাও
  • লকার অপারেটর ও ব্যাঙ্ক কর্মীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের
  • তদন্ত শুরু পুলিশের

ব্যাঙ্কের লকার (Bank Locker) বন্ধ। ভিতর থেকে উধাও কোটি টাকারও বেশি মূল্যের গয়না। চাঞ্চল্যকর এই ঘটনাটি ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) লখনউতে (Lucknow)। ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষকে একাধিকবার জানিয়েও কোনও সুরাহা না হওয়ায় ব্যাঙ্কের লকার অপারেটর ও কর্মীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছেন গ্রাহক। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। 

জানা গেছে লখনউয়ের ওই ব্যাঙ্কে অ্যাকাউন্ট রয়েছে অমিত প্রকাশ বাহাদুর নামে এক গ্রাহকের। নিজের বাবা মায়ের সঙ্গে জয়েন্ট অ্যাকাউন্ট রয়েছে তাঁর। এছাড়াও ওই ব্যাঙ্কে একটি লকারও নিয়েছিলেন অমিতবাবু। ওই লকারে থাকত তাঁদের পৈতৃক গয়না ও মুদ্রা। যার মূল্য প্রায় ১ কোটি ৫ লক্ষ টাকা। মাঝে মধ্যে বাবা মাকে সঙ্গে নিয়ে গিয়েই লকার পরীক্ষা করে দেখতেন তিনি। কিন্তু করোনা পরিস্থিতির কারণে মাঝখানে কিছুদিন যেতে পারেননি। অভিযোগ সম্প্রতি লকার খোলার পর দেখেন ভিতরে কিছু নেই।

মূলত ব্যাঙ্কে লকারের ২টি চাবি হয়। একটি থাকে ব্যাঙ্কের কাছে, অপরটি থাকে গ্রাহকের কাছে। ২টি চাবি একসঙ্গে ব্যবহার করলে তবেই খোলে লকার। অমিতবাবু জানাচ্ছেন গত ২৩ অক্টোবর বাবা মাকে নিয়েই লকার পরীক্ষা করতে যান তিনি। অভিযোগ সেসময় লকার অপারেটর চাবি লাগাতেই সেটি আটকে যায় এবং নিজের থেকে লকার খুলে যায়। তারপরেই দেখা যায় লকার ফাঁকা। 

অমিতবাবু জানাচ্ছেন, বিষয়টি একাধিকবার ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষকে জানানোর পরেও কোনও সুরাহা হয়নি। যার জেরে বাধ্য হয়ে লকার অপারেটর ও ব্যাঙ্কের কর্মীদের বিরুদ্ধে পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের করেছেন তিনি। তাঁর অভিযোগ ব্যাঙ্ক কর্মীদের যোগসাজোশেই ঘটেছে এই ঘটনা। অভিযোগের ভিত্তিতে ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। এই বিষয়ে ডিসিপি ক্রাইম পি কে তিওয়ারি জানাচ্ছেন, "অভিযোগ দায়ের হয়েছে, বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।"

 

Advertisement

Advertisement