Shradha Murder Case : শ্রদ্ধাকে খুন, কতজন যুবতীর সঙ্গে সম্পর্ক? পলিগ্রাফ টেস্টে সব স্বীকার আফতাবের

পুলিশ সূত্রে খবর, পলিগ্রাফ সেশনের সময় আফতাবের আচরণ স্বাভাবিক ছিল। আফতাব জানায়, সে ইতিমধ্যেই পুলিশকে শ্রদ্ধা হত্যা মামলা নিয়ে সবরকম সাহায্য করেছে।

Advertisement
শ্রদ্ধাকে খুন, কতজন যুবতীর সঙ্গে সম্পর্ক? পলিগ্রাফ টেস্টে সব স্বীকার আফতাবেরফাইল ছবি
হাইলাইটস
  • শ্রদ্ধা হত্যাকাণ্ডে তথ্য প্রমাণ সংগ্রহের জন্য আফতাবের পলিগ্রাফ টেস্ট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল দিল্লি পুলিশ
  • সেই টেস্ট থেকে এল একের পর চাঞ্চল্যকর তথ্য


শ্রদ্ধা হত্যাকাণ্ডে তথ্য প্রমাণ সংগ্রহের জন্য আফতাবের পলিগ্রাফ টেস্ট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল দিল্লি পুলিশ। কোর্টের অনুমতি নিয়ে সেই টেস্ট হয় মঙ্গলবার। আর টেস্ট সফলভাবেই হয়েছে বলে খবর পুলিশ সূত্রে। শুধু তাই নয়। পলিগ্রাফ টেস্টে আফতাবের কাছে একাধিক তথ্য পেয়েছেন তদন্তকারীরা। পুলিশ সূত্রে খবর, আফতাব স্বীকার করে নিয়েছে শ্রদ্ধাকে খুনের কথা। তবে শ্রদ্ধাকে খুনের জন্য সে মোটেও অনুতপ্ত নয়। 


পলিগ্রাফ টেস্টে আফতাব কী জানায় ? 

পুলিশ সূত্রে খবর, পলিগ্রাফ টেস্টের সময় আফতাব জানায়, শ্রদ্ধাকে খুনের জন্য সে একটুও অনুতপ্ত নয়।  আফতাব শ্রদ্ধার দেহাংশ জঙ্গলে ফেলে দেয়। একাধিক মহিলার সঙ্গে তাঁর ডেটিং অ্যাপে কথা হত। ছিল ঘনিষ্ঠতাও। 

আরও পড়ুন : ডিএ নিয়ে রাজ্য সরকারি কর্মীদের বাড়ছে ক্ষোভ, বড় সিদ্ধান্ত নিল তৃণমূল

পুলিশ সূত্রে খবর, পলিগ্রাফ সেশনের সময় আফতাবের আচরণ স্বাভাবিক ছিল। আফতাব জানায়, সে ইতিমধ্যেই পুলিশকে শ্রদ্ধা হত্যা মামলা নিয়ে সবরকম সাহায্য করেছে। 

আরও পড়ুন : 'দুয়ারে সরকার' নিয়ে UPDATE, বড় সিদ্ধান্ত নিল রাজ্য সরকার

প্রসঙ্গত, গত ১৮ মে লিভ-ইন পার্টনার শ্রদ্ধাকে খুন করে আফতাব। দেহ টুকরো টুকরো করে ফ্রিজে ভরে রাখে। তারপর দেহাংশ ফেলে টানা ১৮ দিন ধরে। ঘটনার প্রায় ৬ মাস পর গত ১২ নভেম্বর গ্রেফতার করা হয় আফতাবকে।

রাগের মাথায় প্রেমিকা শ্রদ্ধাকে খুন করেছিলাম। দিল্লি কোর্টে এর আগে জানিয়েছিল অভিযুক্ত আফতাব। আফতাব বিচারকের সামনে সেদিন বলেছিল, ‘HEAT OF THE MOMENT' হয়েছে সবকিছু। অর্থাৎ মাথা গরম ছিল, তাই রাগের মাথায় খুন করে ফেলেছি। আফতাব আদালতে বলে, সে তদন্তে সহযোগিতা করছে। লাশের টুকরোগুলো কোথায় ছুঁড়ে ফেলেছে, সেসব তথ্য সে পুলিশকে দিয়েছে। তবে ঘটনার পর কয়েক মাস কেটে যাওয়ায় সে অনেক কিছুই মনে করতে পারছে না। আফতাবের আইনজীবী জানান, অভিযুক্ত ঠিক কোথা থেকে করাতটি কিনেছিল তা তার মনে নেই।

Advertisement

 

 

POST A COMMENT
Advertisement