Advertisement
দেশ

প্রবল বৃষ্টিতে সিকিমের অবস্থা শোচনীয়, বহু পর্যটক আটকে, কী পরিস্থিতি? ভয়াবহ PHOTOS

  • 1/10

প্রকৃতি যেন তাণ্ডবলীলা চালাচ্ছে উত্তর পূর্ব ভারতে। সিকিমে প্রবণ বর্ষনের জেরে জনজীবন বিপর্যস্ত। উত্তর সিকিমের একাধিক রাস্তা বন্ধ হয়ে গিয়েছেষ। আটকে পড়েছেন অসংখ্য পর্যটক। তালিকায় রয়েছেন বিদেশিরাও। লাচুং--লাচেন যাওয়ার রাস্তা সম্পূর্ণরূপে বিপন্ন। লাগাতার বৃষ্টির জেরে উদ্ধারকাজও সম্পন্ন হচ্ছে না। 
 

  • 2/10

উত্তর সিকিমে আটকে পড়া পর্যটকদের এখনও উদ্ধার করা যায়নি। শনিবার থেকে শুরু হওয়া বৃষ্টিতে একাধিক জায়গায় ধস নেমেছে। আর তার জেরেই সিকিমের নানা এলাকায় অন্তত দেড় হাজার পর্যটক আটকে পড়েছেন বলে পিটিআই সূত্রের খবর। 
 

  • 3/10

তুমুল বৃষ্টির জেরে তিস্তার জলস্তর বেড়ে গিয়েছে। তার জেরে আপাতত নিখোঁজ ৮ জনের তল্লাশিও বন্ধ রয়েছে বলে প্রশাসন সূত্রের খবর। সিকিমের মঙ্গনের পুলিশ সুপার দেৎচু ভুটিয়া জানিয়েছেন, লাচেনে আটকে রয়েছেন ১১৫ জন পর্যটক, লাচুংয়ে আটকে রয়েছেন প্রায় দেড় হাজার পর্যটক। 
 

Advertisement
  • 4/10

মঙ্গনে অবিরাম বৃষ্টির কারণে বিদ্যুৎ সরবরাহে সমস্যা দেখা দিয়েছে। পানীয় জল সরবরাহও বিপর্যস্ত। প্রায় ২৪ ঘণ্টা বন্ধ ছিল মোবাইল সংযোগও। আপাতত  উত্তর সিকিমের জন্য কোনও পর্যটক পারমিট দেওয়া হয়নি।

  • 5/10

 যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে উত্তর সিকিমের বেশ কিছু এলাকায়। সেখানে আটকে থাকা পর্যটকদের রবিবারও উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। সোম এবং মঙ্গলবার বন্ধ থাকছে ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক। ফলে ওই দু’দিন উত্তর সিকিমে আটকে থাকা পর্যটকদের উদ্ধারকাজ কতটা সম্ভব, তা নিয়ে আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। 

  • 6/10

সিকিমের মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। পরিস্থিতি মোকাবিলায় সব রকম সাহায্যের আশ্বাস দিয়েছেন তিনি। প্রশাসন ও সেনাবাহিনী যৌথ ভাবে উদ্ধার কাজ শুরু করেছে। তবে প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে উদ্ধার অভিযানে বিঘ্ন ঘটছে।

  • 7/10

কেবলমাত্র সিকিম নয়, টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত উত্তর-পূর্ব ভারতের সব রাজ্যগুলিই। বন্যার মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে অসম এবং অরুণাচল প্রদেশে। রবিবার অসম-অরুণাচল সীমান্তে বোমজির নদী থেকে ১৪ জনকে উদ্ধার করেছে ভারতীয় বায়ুসেনা। 
 

Advertisement
  • 8/10

জনজীবন বিপর্যস্ত ত্রিপুরার রাজধানী আগরতলাতেও। সেখানে হড়পা বানে বিপর্যস্ত জনজীবন। অসম, মেঘালয়, মণিপুর, অরুণাচল প্রদেশ, মিজ়োরামের মতো রাজ্যগুলিতে গত দু’দিনে শুধু বৃষ্টির কারণেই মৃত্যু হয়েছে অন্তত ৩০ জনের। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
 

  • 9/10

অসমে বন্যার প্রভাব পড়েছে ১৫টি জেলার ৭৮ হাজার বাসিন্দার জীবনে। মণিপুরে প্রায় ৩ হাজার মানুষ বিপর্যস্ত। গত ৪৮ ঘণ্টায় ভেঙে পড়েছে ৮৮৩টি বাড়ি। টানা দু’দিনের বৃষ্টির ত্রিপুরার সব নদীতেই জলস্তর বৃদ্ধি পেয়েছে। ত্রিপুরা প্রশাসন ২৮টি ত্রাণশিবির খুলেছে। তার মধ্যে ২৫টি আগরতলায়। সেখানে ৬ হাজার জনকে পাঠানো হয়েছে। 
 

  • 10/10

মৌসম ভবন জানিয়েছে, আগামী এক সপ্তাহ মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টি চলবে উত্তর পূর্ব ভারতের সমস্ত রাজ্যেই। 

Advertisement