scorecardresearch
 

Kalyan Banerjee: প্রধানমন্ত্রী মোদী এবং ধনখড়ের মিমিক্রি করলে কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়, কী বললেন?

Kalyan Banerjee: তৃণমূল নেতা তথা সাংসদ কল্যান বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন যে, আমি তো পার্লামেন্টের বাইরে মিমিক্রি করেছিলাম।কিন্তু প্রধানমন্ত্রী সংসদের ভিতরে মিমিক্রি করেছেন। তিনি সামান্য বিষয়ের কান্না দেশ থেকে নিয়ে বিদেশ পর্যন্ত কেঁদেছেন।সেই সঙ্গে তার তুলনা স্কুলের ছোট বাচ্চাদের সঙ্গে করেন।

Advertisement
প্রধানমন্ত্রী মোদী এবং ধনখড়ের মিমিক্রি করলে কল্যান বন্দ্যোপাধ্যায়, কী বললেন? প্রধানমন্ত্রী মোদী এবং ধনখড়ের মিমিক্রি করলে কল্যান বন্দ্যোপাধ্যায়, কী বললেন?

Kalyan Banerjee: তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় আরও একবার উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়ের নকল করলেন।কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের সংসদীয় ক্ষেত্র শ্রীরামপুরে একটি সভার আয়োজন করা হয়েছিল। এর মধ্যে তৃণমূল নেতা কল্যাণ ধনখড়েের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী মোদীর ও মিমিক্রি করেন। তিনি বলেন যে, আমি তো পার্লামেন্টের বাইরে মিমিক্রি করেছিলাম।কিন্তু প্রধানমন্ত্রী সংসদের ভিতরে মিমিক্রি করেছেন। তিনি সামান্য বিষয়ের কান্না দেশ থেকে নিয়ে বিদেশ পর্যন্ত কেঁদেছেন।সেই সঙ্গে তার তুলনা স্কুলের ছোট বাচ্চাদের সঙ্গে করেন।

কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় ওই মিছিলে বলেছেন,

উপরাষ্ট্রপতি ধনখড় নিজের পদের সাংবিধানিক গরিমা নষ্ট করছেন। কারণ এই পদের লোভে প্রধানমন্ত্রী মোদীর প্রতি সম্মান প্রকট করার চেয়ে বেশি তাঁর সামনে সমর্পণ করছেন। ধনখড় দ্বারা নিজেকে কৃষকের সন্তান বলে দাবি করায় কল্যাণ বলেন যে, ধনখড়ের কাছে যোধপুরে কোটি টাকার সম্পত্তি আছে। দিল্লিতে আলিশান ফ্লাট আছে। তিনি রোজ লক্ষ লক্ষ টাকার সুট পড়েন। সঙ্গে তিনি কৃষকের মেয়ে সাক্ষী মালিকের সন্ন্যাস এবং বজরং পুনিয়ার পদ্মশ্রী সম্মান ফেরত দেওয়ার মামলায় ধনখড়ে মৌনতাকেও প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন।

সংসদের সুরক্ষায় তিনি প্রধানমন্ত্রী মোদির উপর নিশানা তাক করেছেন

কল্যাণ বলেন যে কেবল ইতিহাস এর পাতায় নিজের নাম লেখার জন্য প্রধানমন্ত্রী মোদি চটজলদি সংসদ ভবন নির্মাণ করেছেন। কিন্তু এর বদলে তিনি সংসদের সুরক্ষার বিষয়টি কম্প্রোমাইজ করে ফেলেছেন। কেবল এক বিজেপি সাংসদ যিনি ওই দুই ব্যক্তিকে ভিতরে ঢোকার পাস জারি করেছিলেন, তাকে বাঁচানোর জন্য বিরোধী দলের ১৪৬ সংসদকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। উপরাষ্ট্রপতির মিমিক্রির ঘটনাযকে একটি শিল্প বলে কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন যে, উপরাষ্ট্রপতি এক স্কুল ছাত্রের মতো সামান্য বিষয় নিয়ে কান্নাকাটি জুড়েছেন।

টিএমসি নেতা বলেন যে শুধু নিজেদের লোকসভা ক্ষেত্রের মানুষের প্রতি তিনি দায়বদ্ধ। বাকি কোনও জায়গায় আমি জবাবদিহি করতে রাজি নই। ভারত ছাড়ো আন্দোলনে প্রসঙ্গে উল্লেখ করে কল্যাণ বলেন যে ৪২ এর উল্টো ২৪ চলে এসেছে। যখন নরেন্দ্র মোদী এবং অমিত শাহের সরকার ফেলতে হবে। তিনি শুভেন্দু অধিকারীর উপরও কড়া ভাষায় নিন্দা করে বলেছেন যে, তার কাছে যদি হাইকোর্টের রক্ষাকবচ না থাকতো তাহলে জেলের গারদের পিছনে থাকে থাকতে হতো। শুভেন্দুর মতো নেতার কাছ থেকে কিছু শেখার প্রয়োজন নেই। যে নিজে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী বিষয়ে অপশব্দ বলেন, তিনি বাংলার সংস্কৃতি জানেন না।

Advertisement

 

Advertisement