Amit Shah : জম্মুতেও কাশ্মীরের মতো 'জিরো টেরর প্ল্যান', জঙ্গি সমর্থকদেরও রেয়াত নয়

কয়েকদিন আগে জম্মু ও কাশ্মীরে সন্ত্রাসবাদীরা হামলা চালায়। তা নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক সারলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। জম্মুতেও কাশ্মীরের মতো সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে জিরো টেরর নীতি নেওয়া হবে। জানান তিনি।

Advertisement
জম্মুতেও কাশ্মীরের মতো 'জিরো টেরর প্ল্যান', জঙ্গি সমর্থকদেরও রেয়াত নয়Amit Shah
হাইলাইটস
  • কয়েকদিন আগে জম্মু ও কাশ্মীরে সন্ত্রাসবাদীরা হামলা চালায়
  • তা নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক সারলেন অমিত শাহ

কয়েকদিন আগে জম্মু ও কাশ্মীরে সন্ত্রাসবাদীরা হামলা চালায়। তা নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক সারলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। জম্মুতেও  কাশ্মীরের মতো সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে জিরো টেরর নীতি নেওয়া হবে। জানান তিনি।  সূত্রের খবর, শাহ আধিকারিকদের বলেন, যাঁরা সন্ত্রাসবাদীদের মদত দিচ্ছে বা সাহায্য করছে তাঁদেরও কঠোর শাস্তি দেওয়া হবে। 

সূত্রের খবর, তীর্থযাত্রীদের যাতে কোনও অসুবিধে না হয় সেদিকেও নজর রাখার নির্দেশ দেন অমিত শাহ। তীর্থযাত্রীরা যে সব রাস্তায় যান, সেগুলির নিরাপত্তা আরও জোরদার করার নির্দেশ দেন। সেখানে প্রয়োজনে বেশি সংখ্যক কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হতে পারে। 

সূত্রের খবর, জম্মুতে সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপ বাড়ছে বলে যে খবর পাওয়া যাচ্ছে তার তদন্তের নির্দেশ দেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। একইসঙ্গে যে কোনও মূল্য়ে সন্ত্রাসবাদ দমনের নির্দেশও দেন। জম্মুতে এরিয়া ডমিনেশন প্ল্যান এবং জিরো টেরর প্ল্যান কার্যকরা করা হবে। বৈষ্ণো দেবী এবং শিবখোরি সহ সমস্ত তীর্থস্থানগুলিকে সুরক্ষিত করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপের উপর জোর দেন তিনি। 

সূত্রের খবর, সন্ত্রাসবাদ দমনে এরপর থেকে জম্মু ও কাশ্মীরে হাইওয়েতে অতিরিক্ত নিরাপত্তা বাহিনী মোতায়েন  ও সন্ত্রাসবাদীদের মদতদাতাদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপ করা হবে। 

জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল, জম্মু ও কাশ্মীরের লেফটেন্যান্ট গভর্নর মনোজ সিনহা, সেনাপ্রধান জেনারেল মনোজ পান্ডে, সেনাপ্রধান- মনোনীত লেফটেন্যান্ট জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র সচিব অজয় ​​ভাল্লা, গোয়েন্দা ব্যুরোর ডিরেক্টর তপন ডেকা, সিআরপিএফের ডিরেক্টর জেনারেল অনীশ দয়ালের মতো উচ্চস্তরীয় আধিকারিকরা এদিনের বৈঠকে অংশ নেন। 

প্রসঙ্গত, গত সপ্তাহে জম্মু ও কাশ্মীরের রিয়াসি, কাঠুয়া এবং ডোডা জেলায় সন্ত্রাসবাদীরা চার জায়গায় হামলা চালিয়ে নয়জন তীর্থযাত্রী এবং একজন জওয়ানকে হত্যা করে। সাতজন নিরাপত্তা কর্মী এবং বেশ কয়েকজন আহতও হয়। তারপর কাঠুয়া জেলায় নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে দুই সন্দেহভাজন পাকিস্তানি সন্ত্রাসবাদী নিহত হয়। তাদের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়।

Advertisement

POST A COMMENT
Advertisement