'অরুণাচল ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ', চিনা আগ্রাসনের নিন্দা করে দাবি আমেরিকার

অরুণাচলে চিনা আগ্রাসন নিয়ে সরব হলেন মার্কিন আইনজ্ঞরা। ওরেগন থেকে ডেমোক্র্যাটিক সিনেটর জেফ মার্কলে এবং টেনেসি থেকে রিপাবলিকান সিনেটর বিল হ্যাগার্টি একটি সেনেট রেজুলেশনে জানিয়েছেন, অরুণাচল প্রদেশ ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ।

Advertisement
'অরুণাচল ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ', চিনা আগ্রাসনের নিন্দা করে দাবি আমেরিকারঅরুণাচল প্রদেশ।
হাইলাইটস
  • অরুণাচলে চিনা আগ্রাসন নিয়ে সরব হলেন মার্কিন আইনজ্ঞরা।
  • ওরেগন থেকে ডেমোক্র্যাটিক সিনেটর জেফ মার্কলে এবং টেনেসি থেকে রিপাবলিকান সিনেটর বিল হ্যাগার্টি একটি সেনেট রেজুলেশনে জানিয়েছেন, অরুণাচল প্রদেশ ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ।

অরুণাচলে চিনা আগ্রাসন নিয়ে সরব হলেন মার্কিন আইনজ্ঞরা। ওরেগন থেকে ডেমোক্র্যাটিক সিনেটর জেফ মার্কলে এবং টেনেসি থেকে রিপাবলিকান সিনেটর বিল হ্যাগার্টি একটি সেনেট রেজুলেশনে জানিয়েছেন, অরুণাচল প্রদেশ ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ।

মার্কলে জানিয়েছেন, আমেরিকার মূল্যবোধ স্বাধীনতাকে সমর্থন করে। একটি নিয়ম-ভিত্তিক আদেশ অবশ্যই বিশ্বজুড়ে আমাদের সমস্ত ক্রিয়া এবং সম্পর্কের কেন্দ্রে থাকা উচিত। কিন্তু চিন তা মানছে না। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অরুণাচল প্রদেশকে ভারতের অংশ হিসাবে দেখে, চিনের নয়।

সিনেটর হ্যাগারটি বলেন, "একটি সময়ে যখন চিন মুক্ত ও উন্মুক্ত ইন্দো-প্যাসিফিকের জন্য হুমকি দিচ্ছে, তখন এই অঞ্চলে আমাদের কৌশলগত অংশীদারদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দাঁড়ানো দরকার। বিশেষ করে ভারতের পাশে। সেনেটর জেফ মার্কলে এবং বিল হ্যাগারটি দ্বারা প্রবর্তিত দ্বিদলীয় প্রস্তাবটি ভারতের অরুণাচল প্রদেশ এবং গণপ্রজাতন্ত্রী চিনের মধ্যকার আন্তর্জাতিক সীমানা হিসাবে ম্যাকমোহন লাইনকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্বীকৃতির পুনরাবৃত্তি করে।

উল্লেখ্য, প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিংহ এর আগে সংসদ অধিবেশনে জানিয়েছিলেন, চিনা সেনারা অরুণাচল প্রদেশের তাওয়াংয়ের এলএসি পেরিয়ে এসে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু অপ্রতিরোধ্য ভারতীয় জওয়ানরা পিএলএ-র সেই ছক ভেস্তে দেয়। রাজনাথ এ-ও স্পষ্ট করেছিলেন যে, চিনের সেনার উস্কানিতেই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে যেতে পারত। তিনি চিনকে একপ্রকার হুমকি দিয়ে ভবিষ্যতে আরও সাবধান হওয়ার বার্তা দিয়েছেন।

গতবছর ৯ ডিসেম্বর গভীর রাতে অরুণাচল প্রদেশের তাওয়াংয়ে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর ভারতীয় ও চিনা সৈন্যদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। নিয়ন্ত্রণরেখা পেরিয়ে ভারতে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করেন প্রায় ৩০০ চিনা সেনা। সেই আবহ এখনও চলছে। তারইমধ্যে আমেরিকার ভারতকে সমর্থনের বিষয়টি খুবই তাৎপর্যপূর্ণ।

আরও পড়ুন- মাধ্যমিক-উচ্চমাধ্যমিক পাশে অসম রাইফেলস-এ প্রচুর নিয়োগ, আজ থেকে আবেদন শুরু

 

POST A COMMENT
Advertisement