G20 সামিটের 'পাওয়ার হাউজ' এখন ভারত। দিল্লিতে তাবড় রাষ্ট্রনেতাদের মধ্যে হাজির বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও। G20 সামিটে হাসিনার সঙ্গে দিল্লি এসেছেন তাঁর মেয়ে সাইমা ওয়াজেদ। আজ অর্থাত্ শনিবার হাসিনার সঙ্গে সাইমাও দেখা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে। হাসিনার সঙ্গে তাঁর মেয়ের দিল্লি আগমন বিশেষ তাত্পর্যপূর্ণ। কারণ, শেখ হাসিনার মেয়ে WHO-র রিজিওনাল ডিরেক্টর পদের জন্য নির্বাচনে লড়ছেন। এই নির্বাচন হবে ভারতেই।
ASEAN 2023 সামিটেও ইন্দোনেশিয়া গিয়েছিলেন সাইমা
শুধু ভারতে আয়োজিত G20 সামিটেই নয়, ইন্দোনেশিয়ায় ASEAN 2023 সামিটেও বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি মহম্মদ শাহবুদ্দিনের সঙ্গে হাসিনার বোন সাইমা ওয়াজেদ গিয়েছিলেন। এবার G20 সামিটেও এলেন তিনি। যার নির্যাস, WHO-র রিজিওনাল ডিরেক্টর পদের জন্য নির্বাচনের লড়াইয়ের জন্য বাধাগুলি কাটানোর চেষ্টা করছেন সাইমা। আগামী বছরের শুরুতেই বাংলাদেশে নির্বাচন। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মঞ্চে সাইমাকে তুলে ধরে ভবিষ্যতের গুরুত্বপূর্ণ বার্তা দিচ্ছেন শেখ হাসিনা। তাহলে কি আওয়ামি লিগের পরবর্তী মুখ সাইমা ওয়াজেদ? চর্চা তুঙ্গে।
Great meeting Prime Minister @narendramodi at the #Bangladesh 🇧🇩 - #India 🇮🇳 bilateral meeting on the sidelines of #G20 in #NewDelhi. pic.twitter.com/NTxkyaoIMp
আরও পড়ুন
— Saima Wazed (@drSaimaWazed) September 8, 2023
কোনও আন্তর্জাতিক ইস্যুতে এই প্রথম ভারত সফর
G20 সামিটে প্রায় সব ইভেন্টেই হাসিনার সঙ্গে দেখা যাচ্ছে সাইমা ওয়াজেদকে। ইতিমধ্যেই সাইমা তাঁর X হ্যান্ডেলে (সাবেক টুইটার) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে সাক্ষাতের প্রশংসা করেছেন।
Had a wonderful chat with @POTUS @JoeBiden at the #G20 Summit in #NewDelhi.
I spoke to him about the importance of #MentalHealth services as a part of comprehensive #PublicHealth, and school psychologists in the education system. pic.twitter.com/DojjytpoQP— Saima Wazed (@drSaimaWazed) September 9, 2023Advertisement
দিল্লিতে হবে নির্বাচন
সাইমা দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার প্রতিনিধি হিসেবে WHO রিজিওনাল ডিরেক্টর পদের জন্য নির্বাচনে লড়ছেন। এই পদের জন্য লড়ছেন নেপালের প্রতিনিধি শম্ভু প্রসাদও। বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা-র নিয়ম অনুসারে, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় WHO-র রিজিওনাল ডিরেক্টর পদের জন্য ৩০ অক্টোবর থেকে ২ নভেম্বর পর্যন্ত দিল্লিতে নির্বাচন হবে। ১১ সদস্য ভোট দেবেন। এই ১১টি সদস্য হল, বাংলা, উত্তর কোরিয়া, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, মলদ্বীপ, মায়ানমার, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড।