scorecardresearch
 

Bangladesh: পরিস্থিতি হাতের বাইরে? 'শেফ শেলটার' নিতে ভারতে হাসিনা? সেনার নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশ

নিরাপত্তা নিয়ে সংশয়! বোন রেহানাকে নিয়ে ভারতে আসতে পারেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দুপুর আড়াইটার সময় বঙ্গভবন থেকে একটি সামরিক হেলিকপ্টারে শেখ হাসিনা ছোট বোন শেখ রেহানা ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছেন বলে জানা যাচ্ছে। 

Advertisement
বোন রেহানাকে নিয়ে ভারতে আসছেন শেখ হাসিনা। ফাইল ছবি বোন রেহানাকে নিয়ে ভারতে আসছেন শেখ হাসিনা। ফাইল ছবি
হাইলাইটস
  • নিরাপত্তা নিয়ে সংশয়! বোন রেহানাকে নিয়ে ভারতে আসছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
  • দুপুর আড়াইটার সময় বঙ্গভবন থেকে একটি সামরিক হেলিকপ্টারে শেখ হাসিনা ছোট বোন শেখ রেহানা ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছেন বলে জানা যাচ্ছে।

নিরাপত্তা নিয়ে সংশয়! বোন রেহানাকে নিয়ে ভারতে আসতে পারেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দুপুর আড়াইটার সময় বঙ্গভবন থেকে একটি সামরিক হেলিকপ্টারে শেখ হাসিনা ছোট বোন শেখ রেহানা ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছেন বলে জানা যাচ্ছে। সূত্রের খবর, তিনি এজেএএক্স১৪৩১২ নামে একটি সেনা কপ্টারে পশ্চিমবঙ্গ হয়ে দিল্লির দিকে রওনা দিয়েছে।

বাংলাদেশের সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকের-উজ-জামান এদিন জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দেবেন। দেশব্যাপী কারফিউ অমান্য করে হাজার হাজার আন্দোলনকারী একটি প্রতিবাদ মিছিলের জন্য রাস্তায় নেমে আসার সময় এই ঘোষণাটি আসে। সংবাদ সংস্থা এএফপি জানিয়েছে, সেনাবাহিনীর সরকারি মুখপাত্র ইন্টার সার্ভিস পাবলিক রিলেশন্সের কর্মকর্তা রাশেদুল আলম বলেছেন, জেনারেল ওয়াকার দুপুর দুটোয় ভাষণ দেবেন।

একটি সূত্রের দাবি, হাসিনা নয়াদিল্লির সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন। কিন্তু তাঁকে উদ্ধারের জন্য ভারত থেকে বাংলাদেশে বিমান পাঠানো হবে না বলে জানিয়ে দেয় নয়াদিল্লি। ভারতের তরফে জানানো হয়েছে, বাংলাদেশের আকাশসীমায় ভারত কোনও বিমান পাঠাবে না। কারণ তাতে আইন লঙ্ঘিত হতে পারে। ভারত থেকে জানানো হয়, হাসিনাকে ভারতে পৌঁছতে হবে। তার পর সেখান থেকে তাঁকে দিল্লিতে নিয়ে যাওয়া যেতে পারে। 

আরও পড়ুন

রবিবার সন্ধ্যায় বাংলাদেশে অশান্তি ঠেকাতে কার্ফু জারি করা হয়েছিল। সোমবার থেকে তিন দিন ছুটিও ঘোষণা করে সরকার। তবে সোমবার সকাল থেকেই ঢাকার রাস্তায় কার্ফু উপেক্ষা করে ভিড় বাড়তে থাকে মানুষের। আন্দোলনকারীদের জমায়েতে পুলিশ লাঠিচার্জ করে। কাঁদানে গ্যাসও ছোড়া হয়। কিন্তু আন্দোলন দমানো যায়নি। পরে শোনা যায়, জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সেনাপ্রধান। তার পরেই হাসিনার পদত্যাগের খবর প্রকাশ্যে আসে। 

 

TAGS:
Advertisement