scorecardresearch
 

Bribes for vote case: নোটের বদলে ভোট মামলা: সাংসদ-বিধায়কদের ছাড় নয়, বড় রায় সুপ্রিম কোর্টের

Bribery Immunity: সুপ্রিম কোর্ট সেই রায় খারিজ করে জানিয়ে দিল, ঘুষ নিয়ে সংসদে বা বিধানসভায় কোনও প্রতিনিধি যদি ভোট দেন বা ভাষণ দেন, তাহলে সংশ্লিষ্ট জনপ্রতিনিধির বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ করা যাবে।

Advertisement
Supreme Court Supreme Court
হাইলাইটস
  • ১৯৯৮ সালের রায় খারিজ করল সুপ্রিম কোর্ট
  • সাংসদ, বিধায়কদের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ
  • ঘুষখোরদের ছাড় দেওয়া হয়নি

'নোটের বদলে ভোট' মামলায় বড় রায় দিল সুপ্রিম কোর্ট। আজ অর্থাত্‍ সোমবার দেশের শীর্ষ আদালত জানাল, কোনও সাংসদ বা বিধায়ক যদিও ঘুষ নিয়ে সংসদে ভাষণ বা ভোট দেন, তাহলে সংশ্লিষ্ট সাংসদ বা বিধায়কের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনি পদক্ষেপ করা যাবে। কোনও রকম রক্ষাকবচ মিলবে না।

১৯৯৮ সালের রায় খারিজ করল সুপ্রিম কোর্ট

এদিন সুপ্রিম কোর্ট ১৯৯৮ সালের নরসিমহা রাও মামলার পুনর্বিবেচনায় তত্‍কালীন রায়কে খারিজ করল। ১৯৯৮ সালে সুপ্রিম কোর্টের ৫ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চ ৩:২ রায় দিয়েছিলেন, 'নোটের বদলে ভোট' মামলায় কোনও জনপ্রধিনিধির বিরুদ্ধে মামলা চালানো যাবে না। বস্তুত, ১৯৯৮ সালে পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চ সাংসদ এবং বিধায়কদের অর্থ নিয়ে ভাষণ দেওয়া বা ভোট দেওয়ার অভিযোগের বিরুদ্ধে রক্ষাকবচ দিয়েছিল।

আরও পড়ুন

সাংসদ, বিধায়কদের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ

কিন্তু আজ অর্থাত্‍ সোমবার সুপ্রিম কোর্ট সেই রায় খারিজ করে জানিয়ে দিল, ঘুষ নিয়ে সংসদে বা বিধানসভায় কোনও প্রতিনিধি যদি ভোট দেন বা ভাষণ দেন, তাহলে সংশ্লিষ্ট জনপ্রতিনিধির বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ করা যাবে।

ঘুষখোরদের ছাড় দেওয়া হয়নি

শুনানি চলাকালীন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি বলেন, সব দিক খতিয়ে দেখে স্বতন্ত্র ভাবে নির্ণয় নেওয়া হয়েছে। নরসিমহা রাও মামলায় যে রায় দেওয়া হয়েছিল, তা সর্বজনীন জীবনে প্রভাব ফেলে। প্রধান বিচারপতির কথায়, 'অনুচ্ছেদ ১০৫-এর আওতায়, ঘুষখোরদের ছাড় দেওয়া হয়নি। ১৯৯৮ সালের রায় ভারতীয় সংবিধানের ১০৫ এবং ১৯৪ অনুচ্ছেদের পরিপন্থী। এই কারণ দেখিয়ে আগের রায় বাতিল করে দিল সুপ্রিম কোর্ট।' 

প্রধানবিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় ছাড়াও সাত বিচারপতির বেঞ্চে ছিলেন এস বোপান্না, এমএম সুন্দ্রেশ, পিএস নরসিংহ, জেবি পার্দিওয়ালা, সঞ্জয় কুমার এবং মনোজ মিশ্র।

Advertisement

Advertisement