scorecardresearch
 

Chandrayaan-3: ব্রহ্মাণ্ডের বিস্ময়! সামনেই বিশাল চাঁদ, নয়া ছবি পাঠাল চন্দ্রযান ৩, দেখুন

চাঁদের আরও বেশ কিছু চমকপ্রদ ছবি শেয়ার করল ISRO। সোমবার চন্দ্রযান-৩ থেকে তোলা সেই ছবিগুলি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করে ইসরো। চাঁদে ল্যান্ডিংয়ের আগে চন্দ্রযান-৩-এর ল্যান্ডারের হ্যাজার্ড ডিটেকশন অ্যান্ড অ্যাভয়েডেন্স ক্যামেরা (LPDC) ব্যবহার করে ছবিগুলি তোলা হয়েছে। 

Advertisement
চন্দ্রযান-৩ চন্দ্রযান-৩
হাইলাইটস
  • চাঁদের আরও বেশ কিছু চমকপ্রদ ছবি শেয়ার করল ISRO।
  • সোমবার চন্দ্রযান-৩ থেকে তোলা সেই ছবিগুলি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করে ইসরো
  • চাঁদে ল্যান্ডিংয়ের আগে চন্দ্রযান-৩-এর ল্যান্ডারের হ্যাজার্ড ডিটেকশন অ্যান্ড অ্যাভয়েডেন্স ক্যামেরা (LPDC) ব্যবহার করে ছবিগুলি তোলা হয়েছে। 

চাঁদের আরও বেশ কিছু চমকপ্রদ ছবি শেয়ার করল ISRO। সোমবার চন্দ্রযান-৩ থেকে তোলা সেই ছবিগুলি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করে ইসরো। চাঁদে ল্যান্ডিংয়ের আগে চন্দ্রযান-৩-এর ল্যান্ডারের হ্যাজার্ড ডিটেকশন অ্যান্ড অ্যাভয়েডেন্স ক্যামেরা (LPDC) ব্যবহার করে ছবিগুলি তোলা হয়েছে। 

টুইটে ছবিগুলি শেয়ার করে ইসরো জানিয়েছে, 'ল্যান্ডার হ্যাজার্ড ডিটেকশন এবং অ্যাভয়েডেন্স ক্যামেরায় তোলা চন্দ্রপৃষ্ঠের ছবি শেয়ার করা হল৷ এই ক্যামেরার মাধ্যমে একটি নিরাপদ অবতরণ এলাকা সনাক্ত করা হবে। 

চন্দ্রপৃষ্ঠ রুক্ষ। উঁচু-নিচু। সেখানে সঠিক অবতরণের স্থান শনাক্ত করতে হবে। সেই কাজই করবে এই LPD ক্যামেরা। 
 
১৪ জুলাই ২০২৩-এ LVM-3 রকেটের মাধ্যমে চন্দ্রযান-3-এর উৎক্ষেপণ হয়। এখনও পর্যন্ত মহাকাশে তিন লক্ষ কিলোমিটারেরও বেশি পথ পাড়ি দিয়েছে চন্দ্রযান-৩। ১ অগাস্ট চন্দ্রযান-৩ পৃথিবীর চারপাশের কক্ষপথে শেষবারের মতো প্রদক্ষিণ করে। এরপর চন্দ্রযান চাঁদের দিকে ট্রান্স-লুনার যাত্রা শুরু করে।

আরও পড়ুন

চন্দ্রযান-৩-এর মডিউলের মধ্যে তিনটি অংশ রয়েছে। প্রোপালশন মডিউল আর তার সঙ্গে যুক্ত ল্যান্ডার মডিউল। এই ল্যান্ডার মডিউলের পেটে রয়েছে রোভার বা ছোট একটি গাড়ি। ল্যান্ডার চন্দ্রপৃষ্ঠে অবতরণের পর এই রোভার একটি র‍্যাম্পের মাধ্যমে চাঁদের মাটিতে নেমে আসবে। এরপর তাই দিয়ে নির্দিষ্ট কিছু পরীক্ষানিরীক্ষা চালাবেন ইসরোর বিজ্ঞানীরা৷

আগের পরিকল্পনামাফিক ৫ অগস্ট চাঁদের কক্ষপথে ঢুকেছে চন্দ্রযান-৩। এরপর ৫ বার ম্যানুভারের মাধ্যমে চাঁদের ১০০ কিলোমিটারের দূরত্বের কক্ষপথে পৌঁছে যায় চন্দ্রযান-৩। 

Advertisement

এরপর প্রথমে প্রপালশন মডিউল থেকে ল্যান্ডার বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। আপাতত এই ল্যান্ডারের চাঁদের মাটিতে সফট ল্যান্ডিং করার কথা। সেটাই এখন সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং বিষয়। গতবার, চন্দ্রযান-২-এর সময়ে এই পর্যায়েই মিশন ভেস্তে গিয়েছিল।

এবার সব ঠিকঠাক থাকলে ল্যান্ডারের অবতরণের পর তার ভিতর থেকে রোভার গড়িয়ে নেমে আসবে। চাঁদের মাটিতে ঘুরে বেড়াবে ও তথ্য সংগ্রহ করবে গুরুত্বপূর্ণ বৈজ্ঞানিক তথ্যাদি৷ এতে নেভিগেশন ক্যামেরা এবং একটি সোলার প্যানেল।

Advertisement