Chandrachud's Farewell: 'সমোসা ভালোবাসেন, সুন্দর চেহারা', চন্দ্রচূড়কে বিদায় সহপাঠীদের

১১ নভেম্বর চন্দ্রচূড়ের চেয়ারে বসতে চলেছেন বিচারপতি সঞ্জীব খন্না। তিনি আবার চন্দ্রচূড়ের সমোসা-প্রীতির কথাও তুলে ধরেন। জানান,'আন্তর্জাতিক বিচারপতিরা চন্দ্রচূড়ের সুন্দর চেহারার প্রশংসা করেছেন'।

Advertisement
'সমোসা ভালোবাসেন, সুন্দর চেহারা', চন্দ্রচূড়কে বিদায় সহপাঠীদেরডিওয়াই চন্দ্রচূড়
হাইলাইটস
  • ১১ নভেম্বর চন্দ্রচূড়ের চেয়ারে বসতে চলেছেন বিচারপতি সঞ্জীব খন্না।
  • তিনি আবার চন্দ্রচূড়ের সমোসা-প্রীতির কথাও তুলে ধরেন।

বিদায়ী প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের প্রশংসা করলেন সহকর্মীরা। তাঁদের বক্তব্য, সীমাহীন ধৈর্য চন্দ্রচূড়ের। সুস্থ জীবনযাপনও করেন। প্রযুক্তির দিকেও ঝোঁক। আবার সংবেদনশীল বিষয়ে রায় দিতে গিয়ে সবসময় স্থিতধী থাকতেন। 

চন্দ্রচূড়ের সহপাঠী ছিলেন বিচারপতি ঋষিকেশ রায়। তিনি বলেন,'ও আমার সহপাঠী ছিল। আমরা চারজন একসঙ্গে যোগ দিয়েছিলাম'। ৪ জন বলতে বিচারপতি এসকে কৌল, বিচারপতি রবীন্দ্র ভাটের কথা বুঝিয়েছেন বিচারপতি ঋষিকেশ। তাঁরা সকলেই দিল্লির ল সেন্টার ক্যাম্পাস থেকে ১৯৮২ সালে পাশ করেছিলেন।   

চন্দ্রচূড়ের সঙ্গে কাজের 'দুর্দান্ত অভিজ্ঞতা' হয়েছে বলে বর্ণনা করেন বিচারপতি পিএস নরসিমা। তাঁর কথায়,'ওঁর সামনে আইনজীবী হিসেবে থাকার সুযোগ পেয়েছি। আবার পাশেও বসেছি। এটা দারুণ অভিজ্ঞতা'। বিচারপতি রায় ও বিচারপতি নরসিমার ভাষণের সময় আবেগপ্রবণ হয়ে ওঠেন চন্দ্রচূড়। রুমাল দিয়ে চোখও মোছেন। 

১১ নভেম্বর চন্দ্রচূড়ের চেয়ারে বসতে চলেছেন বিচারপতি সঞ্জীব খন্না। তিনি আবার চন্দ্রচূড়ের সমোসা-প্রীতির কথাও তুলে ধরেন। জানান,'আন্তর্জাতিক বিচারপতিরা চন্দ্রচূড়ের সুন্দর চেহারার প্রশংসা করেছেন'। হাসির রোল ওঠে সভায়। চন্দ্রচূড়ের শৃঙ্খলার কথাও তুলে ধরেন সঞ্জীব। বলেন,'প্রতিদিন ভোর ৪টেয় ঘুম থেকে উঠে পড়েন। আমিষ একেবারেই খান না। তিনি সমোসা খেতে ভালোবাসেন। গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক চলাকালীন কিছুই খান না। গান শুনতে ভালোবাসেন। ক্রিকেটভক্ত।'  

সঞ্জীব যোগ করেন,'প্রযুক্তিগত যে অগ্রগতি তিনি করে গিয়েছেন, তাতে আমার কাজ আরও সহজ হয়ে গিয়েছে। তবে চন্দ্রচূড়ের কাজের গতির সঙ্গে পাল্লা দেওয়া কঠিন। আমার চেম্বারে বিচারপতি চন্দ্রচূড়ের জন্য প্রচুর বিদায়ী কার্ড পড়ে রয়েছে। এই সব পাঠিয়েছেন পিছিয়ে পড়া সমাজের ছেলেমেয়েরা'। 

POST A COMMENT
Advertisement