scorecardresearch
 

Cyclone Biparjay Landfall: ঘূর্ণিঝড় 'বিপর্যয়' কবে সবচেয়ে ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করবে? জানাল আবহাওয়া দফতর

Cyclone Biparjay Landfall: আবহাওয়া দফতরের তরফে জানানো হয়েছে যে, বিপর্যয় ঘূর্ণিঝড়-এর সেন্টার আরব সাগরে তৈরি হচ্ছে। এখানে পর বন্দরের দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে প্রায় ৪৫০ কিলোমিটার দূরে রয়েছে, অনুমান করা হচ্ছে যে উত্তরে এটি এগোতে পারে এবং ১৫ জুন দুপুর পর্যন্ত কচ্ছ উপসাগরের তটপর্যন্ত এটি চলে আসবে। যার গতি ঘন্টায় ১২৫ থেকে ১৩৫ কিলোমিটার পর্যন্ত হতে পারে বলে অনুমান করা হচ্ছে।

Advertisement
ঘূর্ণিঝড় 'বিপর্যয়' কবে সবচেয়ে ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করবে? জানাল আবহাওয়া দফতর ঘূর্ণিঝড় 'বিপর্যয়' কবে সবচেয়ে ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করবে? জানাল আবহাওয়া দফতর
হাইলাইটস
  • ঘূর্ণিঝড় 'বিপর্যয়' আসছে
  • কবে সবচেয়ে ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করবে?
  • তারিখ জানিয়ে দিল আবহাওয়া দফতর

Cyclone Biparjay Landfall: ভারতীয় আবহাওয়া বিজ্ঞান বিভাগ 'বিপর্যয়,' ঘূর্ণিঝড় নিয়ে সতর্কবার্তা জারি করেছে। ওয়েদার ডিপার্টমেন্ট IMD জানিয়েছে যে আসন্ন সময়ে বিপর্যয়ের গভীর ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। সেখানে ১৫ জনের কাছাকাছি এর উত্তর এর দিকে এগোনোর সম্ভাবনা রয়েছে। এদিনই সবচেয়ে ভয়ঙ্কর হতে পারে এটি।

আবহাওয়া দফতরের তরফে জানানো হয়েছে যে, বিপর্যয় ঘূর্ণিঝড়-এর সেন্টার আরব সাগরে তৈরি হচ্ছে। এখানে পর বন্দরের দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে প্রায় ৪৫০ কিলোমিটার দূরে রয়েছে, অনুমান করা হচ্ছে যে উত্তরে এটি এগোতে পারে এবং ১৫ জুন দুপুর পর্যন্ত কচ্ছ উপসাগরের তটপর্যন্ত এটি চলে আসবে। যার গতি ঘন্টায় ১২৫ থেকে ১৩৫ কিলোমিটার পর্যন্ত হতে পারে বলে অনুমান করা হচ্ছে।

আরও পড়ুনঃ লম্বা আয়ু, নাকি কোটি টাকার সম্পত্তি, কার কপালে কী বরাদ্দ রেখেছেন শনি?

আরও পড়ুনঃ লেবুর সঙ্গে এই খাবারগুলি একদম নয়, খেলেই বিপদ

১৫ জুন সবচেয়ে বেশি গতি পেতে পারে ঝড়টি

আবহাওয়া দপ্তরের মহানির্দেশক মৃত্যুঞ্জয় মহাপাত্র বিপর্যয় ঘূর্ণিঝড় নিয়ে ১৫ জুনে সবচেয়ে ভয়ংকর রূপ ধারণ করতে পারে বলে সতর্কবার্তা জারি করেছেন। এই পরিস্থিতিতে সমস্ত লোকের ঘরের ভেতর সুরক্ষিত স্থানে থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। ঘূর্ণিঝড়ে গাছ, বিদ্যুতের খুঁটি, টেলিফোন টাওয়ার পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলেও তারা সতর্কবার্তা জারি করেছেন। এই কারণে বিদ্যুৎ এবং বড় ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

ঘূর্ণিঝড়

রত্নগিরির সমুদ্রে আলোড়ন

গত দুদিন থেকে রত্নগিরির সমুদ্রে বিপর্যয় নামের এই ঘূর্ণিঝড় এর প্রভাব দেখতে পাওয়া যাচ্ছে। রত্নগিরি তীর্থস্থল গণপতিপুলে সমুদ্রতটের প্রভাবের কারণে রত্নগিরি সমুদ্র তীরবর্তী এলাকায় ভারী ঢেউ দেখতে পাওয়া গিয়েছে। দুদিন আগে থেকেই এই পরিস্থিতি। রবিবারও একই পরিস্থিতি দেখতে পাওয়া গিয়েছে। আইএমডির বক্তব্য অনুযায়ী বিপর্যয় উত্তর পূর্বদিকে এগোচ্ছে। আবহাওয়া বিভাগের বক্তব্য যে, দক্ষিণ ভারতীয় রাজ্যের চারদিনের বৃষ্টি সম্ভাবনা রয়েছে। কেরল এবং কর্নাটকের সোমবার ভারী বৃষ্টি হতে পারে। গুজরাটে আগামী চার দিন বজ্রবিদ্যুৎ সহ ছিঁটেফোঁটা বৃষ্টি হতে পারে। বিশেষ করে সৌরাষ্ট্র-কচ্ছ ক্ষেত্রে হাওয়ার গতি বেশি থাকবে।

Advertisement

১৪ জুন পর্যন্ত পর্যটকদের জন্য ইথল বিচ বন্ধ

ঘূর্ণিঝড় বিপর্যয় গুজরাতের ওপর ভারী প্রভাব পড়তে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। সে কারণে গুজরাটের আরব সাগরের তীর ভালসাড এর তিথল বিচ ১৪ জুন পর্যন্ত পর্যটকদের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। পোরবন্দর, গির, সোমনাথ এবং ভালসাডে এনডিআরএফের টিম মোতায়েন করা হয়েছে। মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে না যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। যারা গিয়েছিলেন তাদের ফেরত নিয়ে আসা হচ্ছে।

 

Advertisement