Jagdeep Dhankhar: ‘চক্রব্যূহে পড়লে বেরোনো কঠিন’, পদত্যাগের পর প্রথম জনসভায় মন্তব্য ধনখড়ের 

উপরাষ্ট্রপতির পদ থেকে হঠাৎ পদত্যাগের পর টানা চার মাস নীরব ছিলেন জগদীপ ধনখড়। অবশেষে শুক্রবার ভোপালে এক বই প্রকাশ অনুষ্ঠানে জনসমক্ষে এসে তাঁর বক্তব্যেই মিলল ইঙ্গিতপূর্ণ রহস্য, যা মুহূর্তে রাজনৈতিক মহলে নতুন জল্পনার জন্ম দিয়েছে।

Advertisement
‘চক্রব্যূহে পড়লে বেরোনো কঠিন’, পদত্যাগের পর প্রথম জনসভায় মন্তব্য ধনখড়ের 
হাইলাইটস
  • উপরাষ্ট্রপতির পদ থেকে হঠাৎ পদত্যাগের পর টানা চার মাস নীরব ছিলেন জগদীপ ধনখড়।
  • অবশেষে শুক্রবার ভোপালে এক বই প্রকাশ অনুষ্ঠানে জনসমক্ষে এসে তাঁর বক্তব্যেই মিলল ইঙ্গিতপূর্ণ রহস্য, যা মুহূর্তে রাজনৈতিক মহলে নতুন জল্পনার জন্ম দিয়েছে।

উপরাষ্ট্রপতির পদ থেকে হঠাৎ পদত্যাগের পর টানা চার মাস নীরব ছিলেন জগদীপ ধনখড়। অবশেষে শুক্রবার ভোপালে এক বই প্রকাশ অনুষ্ঠানে জনসমক্ষে এসে তাঁর বক্তব্যেই মিলল ইঙ্গিতপূর্ণ রহস্য, যা মুহূর্তে রাজনৈতিক মহলে নতুন জল্পনার জন্ম দিয়েছে।

আরএসএস-এর সর্বভারতীয় কার্যনির্বাহী সদস্য মনমোহন বৈদ্য রচিত 'হম অউর ইহ বিশ্ব' বইয়ের প্রকাশ অনুষ্ঠানে ধনখড় ‘চক্রব্যূহ’ শব্দটি ব্যবহার করে বলেন, 'ঈশ্বর করুন, যেন কেউ চক্রব্যূহে না পড়ে। কেউ ফাঁসলে বেরোনো খুব কঠিন।' হাসিমুখে তিনি আরও বলেন, 'আমি নিজের উদাহরণ দিচ্ছি না।' এই মন্তব্যেই জেগেছে প্রশ্ন, তাঁর হঠাৎ পদত্যাগ কি কোনও ‘চক্রব্যূহের’ ফল ছিল?

জুলাই মাসে সংসদের বাদল অধিবেশনের প্রথম দিনেই ধনখড় স্বাস্থ্যগত কারণ দেখিয়ে উপরাষ্ট্রপতি পদ থেকে ইস্তফা দেন। ঘটনাটি এতটাই আকস্মিক ছিল যে রাজনৈতিক মহলে তৎক্ষণাৎ নানা প্রশ্ন ওঠে। বিরোধীরা অভিযোগ তোলে তাঁকে নাকি 'বাধ্য' করা হয়েছে।

কংগ্রেস নেতা জয়রাম রমেশ গত মাসে বলেন, 'তিনি দিনরাত প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসা করতেন। তবুও তাঁকে পদত্যাগে বাধ্য করা হয়েছে, তা স্পষ্ট।' এবং পদত্যাগের পর তাঁর টানা ১০০ দিনের নীরবতাকেও কংগ্রেস প্রশ্নের মুখে তোলে। তবে তাঁর পদত্যাগপত্রে ধনখড় রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও মন্ত্রিসভার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছিলেন।

 

POST A COMMENT
Advertisement