Sadhvi Harsha Richaria: পার্টনার একেবারে বশে থাকবে, মন্ত্র দিলেন মহাকুম্ভের VIRAL সাধ্বী, VIDEO

পৌষ পূর্ণিমায়, মহা কুম্ভের প্রথম দিন, সাধ্বীর পোশাক পরা এক মহিলার ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছিল। ভাইরাল ছবি এবং ভিডিওগুলিতে, তাকে সবচেয়ে সুন্দরী এবং গ্ল্যামারাস সাধ্বী হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছিল। যাইহোক পরে তিনি বলেছিলেন যে আমি সাধু নই, আমি কেবল সনাতনকে জানছি।

হর্ষা রিচারিয়া নামের এই মহিলার @host_harsha নামে তার ইনস্টাগ্রাম আইডিতে অনেকগুলি রিল রয়েছে, যা তার নতুন চেহারা প্রকাশের পরে আরও জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এরকমই একটি ভিডিও যেখানে তিনি কপালে চন্দনের এবং গলায় একটি স্ফটিকের মালা নিয়ে বসে আছেন এবং তার অনুগামীদের কিছু বলছেন।

 

 

 

 

View this post on Instagram

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

A post shared by Anchor harsha richhariya (@host_harsha)

ভিডিওতে হর্ষ বলেছেন – হর হর মহাদেব, জয় শ্রী রাম। অনেকেই আমাকে মেসেজ করছে যে দিদি, আমাকে কাঙ্খিত ভালোবাসাকে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে যাতে সে আমাকে বিয়ে করে আর কখনো চলে না যায়। তাই আজ আমি আপনাদের এমন একটি মন্ত্র বলতে যাচ্ছি যার সাহায্যে আপনি আপনার জীবনের কাঙ্খিত প্রেম, প্রেমিকা, প্রেমিককে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন। সে আপনাকে  কখনো ছেড়ে যাবে না। আপনি যা বলবেন তাতেই রাজি হবেন।

তিনি আরও বলেছেন- 'আর সেই মন্ত্রটি হল- ওম গিলি গিলি ছু... ওম ফট স্বাহা।' এই মন্ত্রটি আপনাকে প্রতিদিন ১০০৮ বার জপ করতে হবে। এবং পরবর্তী ১১ দিনের জন্য এটি করতে হবে। যদি দ্বাদশ দিন পর্যন্ত কোনও ফল না পান, তাহলে কমেন্ট করুন, আমি আপনাকে একটি নতুন মন্ত্র বলব। আমি নিজেকে খুঁজছি।  বোঝাই যাচ্ছে এটি একটি মজার রিল এবং এমন কোনও মন্ত্র নেই। হর্ষ কেবল একটি মজার রিল তৈরি করছিল।

একটি ভিডিওতে, তিনি বলেছিলেন যে তিনি অভিনয়ের কাজ ছেড়ে দিয়ে শান্তির সন্ধানে এই পথে এসেছেন এবং এখন সনাতনকে চিনছেন।। তিনি বলেছিলেন যে আমার বয়স ৩০ বছর, উত্তরাখণ্ড থেকে এসেছি এবং আমি আচার্য  মহামণ্ডলেশ্বের শিষ্য। সাম্প্রতিক ছবিগুলি ছাড়াও, তার অনেক পুরানো গ্ল্যামারাস ছবি ভাইরাল হচ্ছে যাতে তিনি আধুনিক অবতারে রয়েছেন।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে হর্ষ রিচারিয়া  নিরঞ্জনী আখড়ার শিষ্য। তিনি উত্তরপ্রদেশের  ঝাঁসিতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন, পরে তিনি মধ্যপ্রদেশের ভোপালে চলে আসেন। বাবা-মা এখনও ভোপালে থাকেন। এ হর্ষ দীর্ঘদিন ধরে মুম্বা এবং দিল্লির মতো শহরে  ছিলেন এবং কাজ করেছেন। পরে তার মন আধ্যাত্মিকতার দিকে চলে যায়। দীর্ঘদিন ধরে তিনি উত্তরাখণ্ডে বসবাস করে সাধনা করছেন।