scorecardresearch
 

LK Advani Bharat Ratna: 'যাঁরা বাবরি ভেঙেছে তাঁদের পুরস্কৃত করছে সরকার', আডবাণীর ভারতরত্নে অসন্তোষ জামাতের

বিজেপি নেতা এলকে আডবাণীকে ভারতরত্ন দেওয়া নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে জামাত-ই-ইসলামি হিন্দ। তাদের ন্যাশনাল সেক্রেটারি মালিক মোহতাসিম বলেছেন, বর্তমান সরকার বাবরি মসজিদ ধ্বংসকারী ব্যক্তিদের পুরস্কার দেবে বলে আশা করা যায়।

Advertisement
আডবাণীর ভারতরত্নে অসন্তোষ জামাতের আডবাণীর ভারতরত্নে অসন্তোষ জামাতের
হাইলাইটস
  • বিজেপি নেতা এলকে আডবাণীকে ভারতরত্ন দেওয়া হবে
  • আডবাণীর ভারতরত্নে অসন্তোষ জামাতের

বিজেপি নেতা এলকে আডবাণীকে ভারতরত্ন দেওয়া নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে জামাত-ই-ইসলামি হিন্দ। তাদের ন্যাশনাল সেক্রেটারি মালিক মোহতাসিম বলেছেন, বর্তমান সরকার বাবরি মসজিদ ধ্বংসকারী ব্যক্তিদের পুরস্কার দেবে বলে আশা করা যায়। কেন্দ্রীয় সরকারকে নিশানা করে তিনি বলেন, এই সরকার ঘৃণার ভিত্তিতে রাজনীতি এগিয়ে নিয়ে যেতে চায়।

মসজিদ ধ্বংসকারীদের পুরস্কার দিচ্ছে সরকার

আডবাণীকে ভারতরত্ন দেওয়া প্রসঙ্গে মালিক মোহতাসিম বলেন, 'বর্তমান সরকার ঘৃণার রাজনীতি করছে। যারা শান্তি ও সম্প্রীতি চায় না, তাদের পুরস্কৃত করবে বর্তমান সরকার। বর্তমান সরকার এমন লোকদের পুরস্কার দেবে বলে আশা করা হচ্ছে, যেমন বাবরি মসজিদ ধ্বংসকারীদের পুরস্কার দিচ্ছে। সরকার তার নিজস্ব উদ্দেশ্য অনুযায়ী পুরস্কার দিচ্ছে। দেশের জনগণকে ভাবতে হবে এই সরকার আইন অনুযায়ী কাজ করছে কি না? এই সরকার বিদ্বেষের ভিত্তিতে ব্যবসা চালাতে চায় বলে এই সরকারকে প্রশ্ন করে লাভ নেই। আমরা দেশবাসীকে বলব, দেশে যে পরিবেশ তৈরি হচ্ছে তা পরিবর্তন করতে হবে। জনগণের শক্তি দিয়ে সরকার পরিবর্তন করতে হবে।'

আরও পড়ুন

জ্ঞানবাপী সংক্রান্ত এক প্রশ্নের উত্তরে মোহতাসিম বলেন, 'এই মসজিদে ৫০০-৬০০ বছর ধরে আজও নামাজ পড়া হচ্ছে। পাড়ায় মন্দির থাকলে মুসলমান ভাইদের কোনও অভিযোগ নেই আর পাড়ায় মসজিদ থাকলে হিন্দু ভাইদেরও কোনও অভিযোগ নেই। হাইকোর্ট ও জেলা আদালতকে ন্যায়বিচার দিতে হবে। আদালতে এএসআই রিপোর্ট নিয়ে বিতর্ক হয়নি। এই রিপোর্ট সঠিক বা ভুল হতে পারে।'

তিনি আরও বলেন, 'কমিটি হাইকোর্টে যেতে চেয়েছিল কিন্তু সকাল না হতেই প্রশাসনের পক্ষ থেকে সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হয়। বেনারসের জামে মসজিদের ক্ষেত্রে আদালতের মনোভাব ঠিক নয়। মেহরাউলিতে একটি মসজিদ ছিল, সেটিকে মাটিতে ভেঙে ফেলা হয়েছে, গোল্ডেন মসজিদ সরানোর বিষয়টি সামনে এসেছে, এই বিষয়টি আমাদের বিরক্ত করছে। আজ আমরা কাশীর কথা বলছি আর কাল কথা হবে মথুরার।'

Advertisement

Advertisement