Ram Temple : অযোধ্যার সব হোটেলের প্রি-বুকিং ক্য়ানসেল, রাম মন্দির উদ্বোধনে কারা থাকতে পারবেন?

অযোধ্যায় শ্রী রাম মন্দির উদ্বোধনে আর মাত্র ১ মাস বাকি। ইতিমধ্যেই উদ্বোধনের প্রস্তুতি চলছে। তারইমধ্যে বড় সিদ্ধান্ত নিল উত্তরপ্রদেশ সরকার।

Advertisement
অযোধ্যার সব হোটেলের প্রি-বুকিং ক্য়ানসেল, রাম মন্দির উদ্বোধনে কারা থাকতে পারবেন?  রাম মন্দির
হাইলাইটস
  • অযোধ্যায় শ্রী রাম মন্দির উদ্বোধনে আর মাত্র ১ মাস বাকি
  • তারইমধ্যে বড় সিদ্ধান্ত নিল উত্তরপ্রদেশ সরকার

অযোধ্যায় শ্রী রাম মন্দির উদ্বোধনে আর মাত্র ১ মাস বাকি। ইতিমধ্যেই উদ্বোধনের প্রস্তুতি চলছে। তারইমধ্যে বড় সিদ্ধান্ত নিল উত্তরপ্রদেশ সরকার। সেউ রাজ্য সরকার ২২ শে জানুয়ারি অযোধ্যার সমস্ত হোটেল এবং ধর্মশালার প্রি-বুকিং বাতিল করেছে। VVIP নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। 

এই নিয়ে বৈঠক করে যোগী আদিত্যনাথের সরকারি আধিকারিকরা। পর্যালোচনা সভার পর দেওয়া নির্দেশ অনুসারে, ২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় প্রাণ প্রতিষ্ঠার দিন যে সব হোটেল এবং ধর্মশালা ইতিমধ্যেই বুকিং করা হয়েছে, সেগুলো বাতিল করা হবে। এই নির্দেশ দিয়েছেন যোগী আদিত্যনাথ।

প্রসঙ্গত, ২২ জানুয়ারি অনেকেই অযোধ্যায় প্রচুর সংখ্যক হোটেল বুক করেছে। হোটেলে থাকার জন্য ট্রাস্টের আমন্ত্রণ প্রয়োজন। ভিভিআইপি নিরাপত্তার কারণে এই বুকিং বাতিল করা হবে। ২২ জানুয়ারি, শুধুমাত্র সেই লোকেরাই অযোধ্যায় থাকতে পারবেন, যাদের কাছে শ্রী রাম তীর্থ ট্রাস্টের ডিউটি ​​পাস বা আমন্ত্রণপত্র রয়েছে।

এই সিদ্ধান্তের বিষয়ে সিএম যোগী আদিত্যনাথ বলেন, '২২ জানুয়ারি প্রাণ প্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠানের দিন কিছু লোক স্থানীয় হোটেল এবং ধর্মশালা বুক করেছে।  এগুলো বাতিল করতে হবে যাতে সরকার ও প্রশাসনে কোনও সমস্যা না হয়। কারণ ওই দিন ভারত থেকে বিশেষ আমন্ত্রিত ব্যক্তিরা অযোধ্যায় আসবেন এবং অযোধ্যা বিমানবন্দরে ১০০টি প্লেন আসার সম্ভাবনা রয়েছে।'

 জানা গেছে, প্রধানমন্ত্রী মোদীর হাত থেকে ধর্মীয় শহর অযোধ্যাকে হাজার কোটি টাকার প্রকল্প উপহার দেওয়া হবে। যোগী বলেছেন, ৩০ ডিসেম্বর রামময় অবধপুরিতে প্রধানমন্ত্রী মোদীকে স্বাগত জানানো হবে। সেই উপলক্ষ্যে অযোধ্যাকে ত্রেতাযুগের মহিমা অনুসারে সাজানো হবে। 

যোগী আরও জানান, 'আমাদের দায়িত্ব কেবল সবাইকে স্বাগত জানানো নয়, তাদের সুরক্ষা করাও। তাই সরকারি এবং পুলিশ কর্মচারীদের আচরণ আদর্শ হওয়া উচিত। জোনভিত্তিক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে পুলিশ বাহিনীতে অতিরিক্ত বাহিনী মোতায়েন করতে হবে। এছাড়া এসটিএফ ও এটিএস বাহিনীর সংখ্যা বাড়িয়ে ক্যাম্পিং করতে হবে।'

Advertisement

POST A COMMENT
Advertisement