scorecardresearch
 

Himachal Pradesh Rain Death: অবিরাম বৃষ্টি-ধসে হিমাচল ও উত্তরাখণ্ডে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৬, এখনও নিখোঁজ অনেকে

অবিরাম বৃষ্টি এবং ভূমিধসে হিমাচল প্রদেশ এবং উত্তরাখণ্ডে এখনও পর্যন্ত ৬৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। বিভিন্ন স্থানে বাড়ি ধসের কারণে আহতদের উদ্ধার এবং ধ্বংসাবশেষ থেকে মৃতদেহ বের করার জন্য অভিযান চলছে।

Advertisement
অবিরাম বৃষ্টি-ধসে হিমাচল ও উত্তরাখণ্ডে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৬, এখনও নিখোঁজ অনেকে অবিরাম বৃষ্টি-ধসে হিমাচল ও উত্তরাখণ্ডে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৬, এখনও নিখোঁজ অনেকে
হাইলাইটস
  • হিমাচল প্রদেশ এবং উত্তরাখণ্ডে এখনও পর্যন্ত ৬৬ জনের মৃত্যু হয়েছে
  • বেশিরভাগ মৃত্যু হিমাচল প্রদেশে ঘটেছে

অবিরাম বৃষ্টি এবং ভূমিধসে হিমাচল প্রদেশ এবং উত্তরাখণ্ডে এখনও পর্যন্ত ৬৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। বিভিন্ন স্থানে বাড়ি ধসের কারণে আহতদের উদ্ধার এবং ধ্বংসাবশেষ থেকে মৃতদেহ বের করার জন্য অভিযান চলছে। বেশিরভাগ মৃত্যু হিমাচল প্রদেশে ঘটেছে। সেখানে ১৩ অগাস্ট থেকে ভারী বৃষ্টিপাত শুরু হওয়ার পর থেকে ৬০ জন মারা গেছেন বলে জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী সুখবিন্দর সিং সুখু।

আবহাওয়া অফিস আগামী দু'দিনের মধ্যে হিমাচল প্রদেশে এবং আগামী চারদিন উত্তরাখণ্ডে বিক্ষিপ্ত ভাবে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে। মঙ্গলবার উদ্ধারকর্মীরা ভূমিধসের কারণে ধ্বংসস্তূপ থেকে তিনটি মৃতদেহ উদ্ধার করেছে। শিমলায় একটি ধসে পড়া শিব মন্দিরের ধ্বংসাবশেষ থেকে একজনের দেহ উদ্ধার করা হয়েছে এবং শহরে নতুন করে ভূমিধসে ২ জনের মৃত্যু হয়েছে।

সিমলার কৃষ্ণনগর এলাকায় ভূমিধসের ফলে ছয়টি অস্থায়ী বাড়ি-সহ অন্তত আটটি বাড়ি ধসে পড়ে এবং একটি কসাইখানা ধ্বংসস্তূপের নীচে চাপা পড়েছে। সোমবার থেকে মোট ১৯টি মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তার মধ্যে ১২ টি সামার হিলের শিব মন্দির সাইটে, ৫ টি ফাগলিতে এবং ২ টি কৃষ্ণনগরে। ধসে পড়া শিব মন্দিরের নীচে এখনও ১০ জনেরও বেশি লোক আটকে থাকার আশঙ্কা করা হচ্ছে। দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণে বুধবার রাজ্যের সমস্ত স্কুল ও কলেজ বন্ধ থাকবে বলে নির্দেশ দিয়েছে শিক্ষা দফতর।

আরও পড়ুন

প্রতিবেশী উত্তরাখণ্ডে বৃষ্টি-সম্পর্কিত ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬। গতকাল আরও দুটি মৃতদেহ পাওয়া গেছে এবং ৭ জন এখনও নিখোঁজ রয়েছেন। সোমবার থেকে রাজ্যে ভারী বৃষ্টি হচ্ছে। উত্তরকাশী জেলার আরাকোট এলাকার গ্রামে নিখোঁজ থাকা এক মহিলার মৃতদেহ মঙ্গলবার পাওয়া গেছে। ঋষিকেশের লক্ষ্মণ ঝুলা এলাকায় বৃষ্টির জলের স্রোত থেকে আরেকটি মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। সোমবার তেজস্বিনী নামের ওই ছাত্রী নিখোঁজ হয়ে যায়, যে গাড়িতে সে তাঁর মা ও ভাইয়ের সঙ্গে যাচ্ছিল, সেই গাড়িটি স্রোতের ভেসে যায়। তাঁরা ঋষিকেশের রানি মন্দির এলাকার বাসিন্দা বলে জানা গিয়েছে। তার মা ও ভাইয়ের খোঁজ চলছে। উত্তরাখণ্ডের বেশ কয়েকটি জায়গায় ১৯ অগাস্ট পর্যন্ত হলুদ সতর্কতা জারি করা হয়েছে।

Advertisement

 

Advertisement