scorecardresearch
 

'ভারত সন্তের দেশ, স্যান্টার নয়', স্কুলগুলিতে শিশুদের সাজালে ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারি হিন্দু পরিষদের

আজ ২৫ ডিসেম্বর। দেশজুড়ে পালিত হচ্ছে বড়দিন (Christmas)। আলোয় সেজে উঠেছে রাস্তাঘাট, বাড়িঘর। খ্রিষ্ট ধর্মাবলম্বীদের পাশাপাশি উৎসবের আমেজে মেতেছেন অন্য ধর্মের মানুষও। প্রতিবছরের মতো এবারও লাল-সাদা স্যান্টা টুপি-পোশাকে স্যান্টাক্লজ সেজে রাস্তায় বেরিয়ে পড়েছেন অনেকেই। আর তাতেই আপত্তি বিশ্ব হিন্দু পরিষদের। বিশ্ব হিন্দু পরিষদ মধ্যপ্রদেশের ভোপালের স্কুলগুলিকে ক্রিসমাস উদযাপনের জন্য শিক্ষার্থীদের সান্তা ক্লজের মতো যেন না সাজানো হয়, এই মর্মে একটি চিঠি দিয়েছে শহরের স্কুলগুলির অধ্যক্ষদের কাছে। বিশ্ব হিন্দু পরিষেদের দাবি, হিন্দু শিশুদের স্যান্টা সাজানো আসলে হিন্দু সংস্কৃতির উপর আঘাত। অনেক স্কুলেই বড়দিন উদযাপনের অংশ হিসেবে পড়ুয়াদের স্যান্টাক্লজের পোশাকে সাজিয়ে তোলা হয়। তাতেই আপত্তি বিশ্ব হিন্দু পরিষদের।

Advertisement
সান্তা ক্লজ সান্তা ক্লজ
হাইলাইটস
  • আজ ২৫ ডিসেম্বর।
  • দেশজুড়ে পালিত হচ্ছে বড়দিন (Christmas)।

আজ ২৫ ডিসেম্বর। দেশজুড়ে পালিত হচ্ছে বড়দিন (Christmas)। আলোয় সেজে উঠেছে রাস্তাঘাট, বাড়িঘর। খ্রিষ্ট ধর্মাবলম্বীদের পাশাপাশি উৎসবের আমেজে মেতেছেন অন্য ধর্মের মানুষও। প্রতিবছরের মতো এবারও লাল-সাদা স্যান্টা টুপি-পোশাকে স্যান্টাক্লজ সেজে রাস্তায় বেরিয়ে পড়েছেন অনেকেই। আর তাতেই আপত্তি বিশ্ব হিন্দু পরিষদের।

বিশ্ব হিন্দু পরিষদ মধ্যপ্রদেশের ভোপালের স্কুলগুলিকে ক্রিসমাস উদযাপনের জন্য শিক্ষার্থীদের সান্তা ক্লজের মতো যেন না সাজানো হয়, এই মর্মে একটি চিঠি দিয়েছে শহরের স্কুলগুলির অধ্যক্ষদের কাছে।

বিশ্ব হিন্দু পরিষেদের দাবি, হিন্দু শিশুদের স্যান্টা সাজানো আসলে হিন্দু সংস্কৃতির উপর আঘাত। অনেক স্কুলেই বড়দিন উদযাপনের অংশ হিসেবে পড়ুয়াদের স্যান্টাক্লজের পোশাকে সাজিয়ে তোলা হয়। তাতেই আপত্তি বিশ্ব হিন্দু পরিষদের। 
নন-মিশনারি স্কুলগুলিতে বড়দিন উদযাপন নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে সংগঠন।

আরও পড়ুন-করোনা থেকে বাঁচতে কী করবেন ? বছরের শেষ 'মন কী বাত'-এ বার্তা মোদীর

তাদের দাবি, এভাবে স্কুলগুলি খ্রিষ্টধর্ম প্রচার করছে। চিঠিতে সংগঠনের বক্তব্য, ‘আমাদের হিন্দু শিশুরা রাম সাজবে, কৃষ্ণ সাজবে, বুদ্ধ, গৌতম, মহাবীর, গুরু গোবিন্দ সিং সাজবে। মহৎ মানুষ সাজবে, বিপ্লবী সাজবে। কিন্তু স্যান্টা সাজবে না।’ বাবা মায়ের অনুমতি ছাড়া শিশুদের স্যান্টাক্লজ সাজানো হলে আইনি পদক্ষেপ নেওয়ারও হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে চিঠিতে।

হিন্দু সংগঠনটির মতে, সনাতন হিন্দু ধর্ম ও সংস্কৃতিতে বিশ্বাসী শিক্ষার্থীদের জোর করে ক্রিসমাস ট্রি আনতে এবং সান্তা ক্লজের মতো সাজতে বলা হচ্ছে। তাদের বক্তব্য, এটা হিন্দু শিশুদের খ্রিস্টান ধর্মে উদ্বুদ্ধ করার ষড়যন্ত্র। এই ধরনের পোশাক বা গাছ কিনে আর্থিকভাবেও ক্ষতির মুখে পড়েছেন ওই শিশুদের অভিভাবকরা। স্কুল কি হিন্দু শিশুদের সান্তা বানিয়ে খ্রিস্টান ধর্মে বিশ্বাস তৈরি করতে কাজ করছে? চিঠিতে আরও যোগ করা হয়েছে, ভারত সাধুদের দেশ, সান্তার নয়।

Advertisement

আরও পড়ুন-'ম্যায় অটল হুঁ', বাজপেয়ীর জন্মদিনে নতুন লুকে সামনে এলেন পঙ্কজ ত্রিপাঠী

 

Advertisement