ISRO Aditya L1 Mission Launch: সূর্যের উদ্দেশে পাড়ি দিল ইসরোর আদিত্য এল ১ মহাকাশযান

সূর্যের উদ্দেশে পাড়ি দিল ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোর আদিত্য এল ১ মহাকাশযান। অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীহরিকোটার সতীশ ধাওয়ান স্পেস সেন্টার থেকে ১১টা ৫০ মিনিটে উৎক্ষেপন হল আদিত্য এল ১ যানের।

Advertisement
সূর্যের উদ্দেশে পাড়ি দিল ইসরোর আদিত্য এল ১ মহাকাশযান
হাইলাইটস
  • ১১টা ৫০ মিনিটে উৎক্ষেপন হল আদিত্য এল ১ যানের
  • পোলার স্যাটেলাইট লঞ্চ ভেহিকেল (PSLV) রকেটে চেপে সূর্যের দিকে পাড়ি দিয়েছে এই মহাকাশযান

সূর্যের উদ্দেশে পাড়ি দিল ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোর আদিত্য এল ১ মহাকাশযান। অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীহরিকোটার সতীশ ধাওয়ান স্পেস সেন্টার থেকে ১১টা ৫০ মিনিটে উৎক্ষেপন হল আদিত্য এল ১ যানের। পোলার স্যাটেলাইট লঞ্চ ভেহিকেল (PSLV) রকেটে চেপে সূর্যের দিকে পাড়ি দিয়েছে এই মহাকাশযান। ১২৫ দিনের যাত্রা শেষে পৃথিবী থেকে প্রায় ১.৫ মিলিয়ন কিমি যাওয়ার পরে ল্যাগ্রাঞ্জিয়ান পয়েন্টের চারপাশে একটি হ্যালো কক্ষপথে স্থাপিত হবে আদিত্য এল ১। এই পয়েন্টে পৌঁছনোর পরে আদিত্য-এল ১ খুব গুরুত্বপূর্ণ ডেটা পাঠাতে শুরু করবে।

আদিত্য-এল ১ পৃথিবীর চারপাশে ১৬ দিন ঘুরবে। এই সময়ের মধ্যে পাঁচটি কক্ষপথ পরিবর্তন হবে, যাতে সঠিক গতি অর্জন করা যায়। এর পরে থাকবে আদিত্য-এল ১-এর ট্রান্স-ল্যাগ্রাঞ্জিয়ান ১ ইনসারশন (টিএলআই)। এরপর এখান থেকে তার ১০৯ দিনের যাত্রা শুরু হবে। আদিত্য-এল ১ ল্যাগ্রেঞ্জ পয়েন্টে পৌঁছনোর পর এল ১ বিন্দুর চারপাশে ঘুরতে থাকবে। পাঁচবছর ধরে সূর্যের ওপর ‘নজর’ রাখবে।

ল্যাগ্রেঞ্জ পয়েন্ট হল সেই দূরত্ব যেখানে পৃথিবী ও সূর্যের অভিকর্ষের প্রভাব যে কোনও বস্তুর উপর একই থাকে। এর কারণে বস্তুটি স্থিতিশীল হয়ে যায় এবং জ্বালানি খরচ কমে যায়। এই জায়গা থেকে মহাজাগতিক কর্মকাণ্ডের উপর নির্বিঘ্নে নজরদরি চালানো যায়। আদিত্য এল ১ ঠিক এই কাজটাই করবে। সারাদিন ধরে সে সূর্যের ওপরে নজরদারি চালাবে। সূর্য চিরকাল বিকিরণ, তাপ এবং কণা এবং চৌম্বক ক্ষেত্রের একটি অবিরাম প্রবাহের মাধ্যমে পৃথিবীর উপর প্রভাব বিস্তার করে। এই অবিরাম কণা প্রবাহ, যা সৌর বায়ু নামে পরিচিত, প্রাথমিকভাবে উচ্চ-শক্তির প্রোটন নিয়ে গঠিত, যা আমাদের পরিচিত সৌরজগতের কার্যত প্রতিটি কোণে বিস্তৃত।

POST A COMMENT
Advertisement