scorecardresearch
 

Maharashtra Jharkhand election results: মহারাষ্ট্রে সরকার গড়ার পথে মহাযুতি, ঝাড়খণ্ডে কী অবস্থা?

ব্যাপক লিড নিয়ে মহারাষ্ট্রে আবারও সরকার গড়ছে মহাযুতি জোট। বিজেপি নেতৃত্বাধীন এই জোট ইতিমধ্য়েই ম্যাজিক ফিগার ১৪৫ আসন ছাড়িয়ে অনেক এগিয়ে গিয়েছে। অন্যদিকে, হাড্ডাহাড্ডি লড়াই চলছে ঝাড়খণ্ডে। ক্ষমতাসীন জেএমএম-কংগ্রেস জোট প্রাথমিকভাবে পিছিয়ে থাকার পরে ঝাড়খণ্ডে আবারও সরকার গড়ার পথে।

Advertisement
মহারাষ্ট্রে সরকার গড়ার পথে মহাযুতি, ঝাড়খণ্ডে কী অবস্থা? মহারাষ্ট্রে সরকার গড়ার পথে মহাযুতি, ঝাড়খণ্ডে কী অবস্থা?
হাইলাইটস
  • ঝাড়খণ্ডের ৮১টি বিধানসভা আসনে দুই দফায় ভোট হয়েছে
  • ২০ নভেম্বর মহারাষ্ট্রের সমস্ত ২৮৮টি আসনে ভোট নেওয়া হয়

ব্যাপক লিড নিয়ে মহারাষ্ট্রে আবারও সরকার গড়ছে মহাযুতি জোট। বিজেপি নেতৃত্বাধীন এই জোট ইতিমধ্য়েই ম্যাজিক ফিগার ১৪৫ আসন ছাড়িয়ে অনেক এগিয়ে গিয়েছে। অন্যদিকে, হাড্ডাহাড্ডি লড়াই চলছে ঝাড়খণ্ডে। ক্ষমতাসীন জেএমএম-কংগ্রেস জোট প্রাথমিকভাবে পিছিয়ে থাকার পরে ঝাড়খণ্ডে আবারও সরকার গড়ার পথে। আবারও মুখ্যমন্ত্রী হতে পারেন হেমন্ত সোরেন। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত মহারাষ্ট্রে  বিজেপি, অজিত পাওয়ারের এনসিপি গোষ্ঠী এবং একনাথ শিন্ডের শিবসেনার মহাযুতি জোট ২০০-র বেশি আসনে এগিয়ে রয়েছে। বিজেপি এককভাবে ১১৫টি আসনে এগিয়ে রয়েছে এবং শিন্ডের শিবসেনা ৫৮টি আসনে এগিয়ে রয়েছে। ২৮৮ আসনের বিধানসভায় বিরোধী মহা বিকাশ আঘাড়ি (MVA) ৭৫টিরও বেশি আসনে এগিয়ে রয়েছে।

ঝাড়খণ্ডে, একটা টানটান রেস চলছে। হেমন্ত সোরেনের ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চার (জেএমএম) নেতৃত্বাধীন ক্ষমতাসীন জোট ৮১টি বিধানসভা আসনের মধ্যে ৪১টিতে এগিয়ে রয়েছে, যেখানে এনডিএ ৩৭টিতে এগিয়ে রয়েছে৷ ঝাড়খণ্ডে ম্যাজিক ফিগার ৪২৷ একটা সময় এই দুই জোটের মধ্যে কড়া টক্কর চলছিল। একবার এই জোট এগিয়ে যাচ্ছিল তো পরক্ষণেই অন্য জোট। শেষে হেমন্ত সোরেনের মুখেই হাসি ফুটবে বলে ট্রেন্ড দেখে মনে করা হচ্ছে। 

ঝাড়খণ্ডের ৮১টি বিধানসভা আসনে দুই দফায় ভোট হয়েছে। ১৩ নভেম্বর প্রথম দফায় ৪৩টি আসনে ভোট হয়। ভোট পড়েছিল ৬৬.৬৫%। ২০ নভেম্বর দ্বিতীয় দফায় ৩৮টি আসনে ভোটগ্রহণ হয়। ভোটের হার ৬৮.৪৫% ভোট হয়।

২০ নভেম্বর মহারাষ্ট্রের সমস্ত ২৮৮টি আসনে ভোট নেওয়া হয়। ক্ষমতাসীন মহাযুতি জোটের বিজেপি ১৪৯টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল, একনাথ শিন্ডের শিবসেনা ৮১টি আসনে এবং অজিত পাওয়ারের নেতৃত্বাধীন এনসিপি ৫৯টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল। কংগ্রেস, যা এমভিএ-র অংশ, ১০১টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল, শিবসেনা (ইউবিটি) ৯৫টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল এবং এনসিপি (শরদ পাওয়ার) ৮৬টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল।

Advertisement

মহারাষ্ট্রে তাদের হার দেখে এখন নানা অজুহাত দিতে শুরু করেছে বিরোধী দলগুলি। উদ্ধব ঠাকরের শিবসেনার নেতা সঞ্জয় রাউত এই ফলাফলকে জনগণের রায় বলতে নারাজ। তিনি বলেন,'এটা জনগণের সিদ্ধান্ত নয়। একনাথ শিন্ডের বিধায়করা কীভাবে জিততে পারেন? অমিত শাহ, মোদী এবং আদানি মিলে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। প্রতারণা করা হয়েছে। এটি জনসাধারণের সিদ্ধান্ত নয়, এটি আদানির সহায়তায় নেওয়া একটি সিদ্ধান্ত। তারা পুরো ব্যবস্থার দখল করে নিয়েছে, এটা মহারাষ্ট্রের মানুষের সিদ্ধান্ত নয়।' 

Advertisement