scorecardresearch
 

No-Confidence Motion: বিরোধীদের অনাস্থা প্রস্তাব গ্রহণ স্পিকারের, সঙ্কটে পড়তে পারে মোদী সরকার?

অনাস্থা প্রস্তাবের আরেকটি পৃথক নোটিশ জমা দেন ভারত রাষ্ট্র সমিতির নেতা নাগেশ্বর রাও। বিআরএস-এর সুপ্রিমো তেলঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাও। 

Advertisement
লোকসভায় বিরোধীদের অনাস্থা প্রস্তাব লোকসভায় বিরোধীদের অনাস্থা প্রস্তাব
হাইলাইটস
  • বিরোধীদের আনা অনাস্থা প্রস্তাব গ্রহণ করা হল সংসদে
  • অনাস্থা প্রস্তাব কী?
  • অনাস্থা প্রস্তাবের জেরে মোদী সরকারের সঙ্কট হবে?

সময়টা কঠিন যাচ্ছে মোদী সরকারের? বিরোধীদের আনা অনাস্থা প্রস্তাব গ্রহণ করা হল সংসদে। কবে অনাস্থা প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা হবে, তার সময় ও দিন শীঘ্রই ঘোষণা করবেন স্পিকার।

আজ অর্থাত্‍ বুধবার লোকসভায় মণিপুর ইস্যুতে অনাস্থা প্রস্তাব চেয়ে নোটিশ সাবমিট করে কংগ্রেস ও ভারত রাষ্ট্র সমিতি। সেই প্রস্তাব গৃহীত হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। লোকসভায় কংগ্রেসের ডেপুটি লিডার গৌরব গগৈ লোকসভার সেক্রেটারি জেনারেলের অফিসে অনাস্থা প্রস্তাবের নোটিশ জমা দেন।

অনাস্থা প্রস্তাবের আরেকটি পৃথক নোটিশ জমা দেন ভারত রাষ্ট্র সমিতির নেতা নাগেশ্বর রাও। বিআরএস-এর সুপ্রিমো তেলঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাও। 

আরও পড়ুন

অনাস্থা প্রস্তাব কী?

অনাস্থা প্রস্তাব হল, এই প্রস্তাবের মাধ্যমে বিরোধীরা সরকারের সংখ্যাগরিষ্ঠতাকে চ্যালেঞ্জ করতে পারে। যদি এই প্রস্তাব সংসদে পাশ হয়ে যায়, তাহলে সংশ্লিষ্ট সরকারকে ইস্তফা দিতেই হবে। যদি লোকসভার স্পিকার দেখেন, মোশন ইন অর্ডার, সে ক্ষেত্রে তখন তিনি সংসদের সদস্যদের জিগ্গেস করবেন, যাঁরা প্রস্তাবের পক্ষে, তাঁরা উঠে দাঁড়ান। মনে করা হচ্ছে, কম করে ৫০ জন বিরোধী নেতা পক্ষে দাঁড়াবেন। 

অনাস্থা প্রস্তাবের জেরে মোদী সরকারের সঙ্কট হবে?

বিরোধীদের দাবি, মণিপুর হিংসা নিয়ে সংসদে বিবৃতি দিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। প্রসঙ্গত, বিরোধীরা অনাস্থা প্রস্তাব আনলেও মোদী সরকারের কোনও সঙ্কট তৈরি হবে না। কারণ খাতায় কলমে ৩৩২ জন সাংসদের সমর্থন রয়েছে বিজেপির দিকে। বিরোধী দলগুলির বক্তব্য, মণিপুর নিয়ে সরকারের নীরবতা ভাঙাতেই তাঁরা অনাস্থা প্রস্তাব এনেছেন। এই প্রসঙ্গে ইন্ডিয়া জোটের অন্যতম শরিক শিবসেনার তরফে বলা হয়েছে, মণিপুর নিয়ে বক্তব্য রাখার জন্য প্রধানমন্ত্রী মোদী যাতে সংসদে আসেন, সেই কারণেই অনাস্থা প্রস্তাব আনা হয়েছে।

বুধবার সকালেই লোকসভায় মণিপুর নিয়ে আলোচনার দাবি জানিয়ে মুলতুবি প্রস্তাব পেশ করেন কংগ্রেস সা‌ংসদ মণীশ তিওয়ারি। রাজ্যসভায় বিধি মোতাবেক নোটিশ দিয়ে আলোচনার দাবি জানান আপ সাংসদ রাঘব চাড্ডা, আরজেডি সাংসদ মনোজ কুমার ঝা, ডিএমকে সাংসদ তিরুচি শিবা এবং কংগ্রেস সাংসদ রাজীব শুক্লা। 

Advertisement

Advertisement