Pakistan Fateh-1 Missile: প্রবল বেগে ঢুকছিল পাকিস্তানের ফাতেহ-১ মিসাইল, মাঝ আকাশেই ধ্বংস করল সেনা

পাকিস্তানের ফাতেহ-১ ক্ষেপণাস্ত্র ভূপাতিত, জানাল সরকারি সূত্র। ভারত-পাক উত্তেজনার মধ্যেই বড় সিদ্ধান্ত কেন্দ্রের।

Advertisement
প্রবল বেগে ঢুকছিল পাকিস্তানের ফাতেহ-১ মিসাইল, মাঝ আকাশেই ধ্বংস করল সেনা

পাকিস্তানের Fatah-1 ক্ষেপণাস্ত্র মাঝআকাশেই ধ্বংস করল ভারতের এয়ার ডিফেন্স। সরকারি সূত্রে খবর, পশ্চিম সেক্টরের দিকে কোনও এক নির্দিষ্ট টার্গেটের দিকে মিসাইলটি ছুটে আসছিল। তবে মাঝপথেই সেই মিসাইল ধ্বংস করা হয়।

ভারত ও পাকিস্তানের উত্তেজনার মধ্যে এই ঘটনা নতুন মাত্রা যোগ করেছে। এরই মাঝে কেন্দ্রীয় সরকার সাংবাদিক বৈঠক ডাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। জানা গিয়েছে, এই বৈঠকে সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ে বিস্তারিত জানানো হবে।

ফতেহ-১ মিসাইল কী?

ফতেহ-১ গাইডেড মিসাইল বেশ আধুনিক অস্ত্র। এতে এভিওনিক্স এবং ইনর্শিয়াল স্যাটেলাইট নেভিগেশন সিস্টেম আছে। নির্ভুলভাবে বহুদূরের টার্গেটে আঘাত হানতে সক্ষম। টার্গেটের ১০ মিটারের কম এদিক-ওদিক হয়।

পাকিস্তানে একাধিক বিস্ফোরণ | টার্গেট ভারতীয় বায়ুসেনার ঘাঁটি

১০ মে, শুক্রবার পাকিস্তানের একাধিক শহরে বিস্ফোরণের খবর পাওয়া গিয়েছে। রাওয়ালপিন্ডি ও শোরকোটে অবস্থিত পাকিস্তানের বিমানঘাঁটিতেও বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে বলে সরকারি সূত্র জানিয়েছে।

শুক্রবার টানা দ্বিতীয় দিনের মতো ভারতে ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান। জানা গিয়েছে, জম্মু-কাশ্মীর, পঞ্জাব, রাজস্থান এবং গুজরাট—এই চার রাজ্যের মোট ২৬টি শহর লক্ষ্য করে হামলা চালানো হয়। জম্মু-কাশ্মীরের আওয়ান্তিপোরার একটি বিমানঘাঁটি ছিল অন্যতম টার্গেট। তবে ভারতীয় প্রতিরক্ষা বাহিনী সমস্ত হামলার চেষ্টা ব্যর্থ করে দেয়।

একাধিক এলাকায় ড্রোন ও গুলি 

জম্মু, সাম্বা, রাজৌরি, পাঠানকোট, অমৃতসর, জয়সলমের, বারমের এবং পোখরানে একাধিক ড্রোন দেখা গিয়েছে। একইসঙ্গে, নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর কুপওয়ারা, পুঞ্চ, উরি, নওগাম এবং হান্দওয়ারায় ভারী গোলাগুলির লড়াইয়েরও খবর পাওয়া গিয়েছে।

উত্তর ভারতের বিভিন্ন অংশে সতর্কতা জারি করা হয়েছে। পাঠানকোট ও জম্মুতে টানা দ্বিতীয় রাতে ব্ল্যাকআউট ও এয়ার রেইড সাইরেন শোনা গিয়েছে। অমৃতসরে অন্তত ৫টি জায়গায় একসঙ্গে ১৫টি ড্রোন দেখা গিয়েছে বলে জানা গিয়েছে। সেখানে জারি করা হয়েছে রেড অ্যালার্ট।

নিরাপত্তা জোরদার | প্রতিরক্ষা বাহিনী সতর্ক

সীমান্তে উত্তেজনার আবহে প্রতিরক্ষা বাহিনীকে সম্পূর্ণ সতর্ক অবস্থায় রাখা হয়েছে। সমস্ত সংবেদনশীল এলাকায় নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। সীমান্তে মোতায়েন বাড়ানোর পাশাপাশি, সাইবার নজরদারিও বাড়িয়েছে নিরাপত্তা সংস্থাগুলি।

Advertisement

এই পরিস্থিতিতে কেন্দ্রীয় সরকারের সাংবাদিক বৈঠক গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। সরকারি তরফে জানানো হতে পারে পরবর্তী কৌশল এবং দেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পর্কেও।

POST A COMMENT
Advertisement