PM Narendra Modi Welcomes Cheetah: ৭৪ বছর পর কুনো ন্যাশনাল পার্কে চিতার গর্জন, পার্কে ছেড়ে দিলেন মোদী

PM Narendra Modi on Cheetah Coming: আফ্রিকা থেকে গোয়ালিয়রে ল্যান্ড করার পর মধ্যপ্রদেশের কুনো ন্যাশনাল পার্কে পৌঁছল আট চিতা। ক্যামেরা হাতে দেখা গেল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে। শনিবার, জন্মদিনের দিন গোয়ালিয়র বিমানবন্দর থেকে কুনো ন্যাশনাল পার্কে পৌঁছেছেন মোদী।

Advertisement
৭৪ বছর পর কুনো ন্যাশনাল পার্কে চিতার গর্জন, পার্কে ছেড়ে দিলেন মোদী কুনো ন্যাশনাল পার্কে চিতাকে স্বাগত জানালেন মোদী
হাইলাইটস
  • আফ্রিকা থেকে গোয়ালিয়রে ল্যান্ড করার পর মধ্যপ্রদেশের কুনো ন্যাশনাল পার্কে পৌঁছল আট চিতা
  • ক্যামেরা হাতে দেখা গেল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে
  • শনিবার, জন্মদিনের দিন গোয়ালিয়র বিমানবন্দর থেকে কুনো ন্যাশনাল পার্কে পৌঁছেছেন মোদী

PM Narendra Modi on Cheetah Coming: আফ্রিকা থেকে গোয়ালিয়রে ল্যান্ড করার পর মধ্যপ্রদেশের কুনো ন্যাশনাল পার্কে পৌঁছল আট চিতা। ক্যামেরা হাতে দেখা গেল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে (PM Narendra Modi)। শনিবার, জন্মদিনের দিন গোয়ালিয়র বিমানবন্দর থেকে কুনো ন্যাশনাল পার্কে (Kuno National Park) পৌঁছেছেন মোদী। মোদীজির জন্মদিনে চিতার আগমনে উত্তেজনা তুঙ্গে। ৭৪ বছর দেশে ফিরল চিতা (Cheetah)। চিতাকে স্বাগত জানাতে স্বয়ং পৌঁছন প্রধানমন্ত্রী। ৮টির মধ্যে তিনি এখন মাত্র ৩টি চিতাবাঘ ছেড়েছেন|

নামিবিয়া থেকে চিতা আনার সঙ্গে সঙ্গেই প্রথম ছবি সামনে আসে। বিশেষ পদ্ধতিতে চিমটা তালা বন্দি করে এদের আনা হয়েছে। গোয়ালিয়র বিমানবন্দরে অবতরণ করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীও। সেখান থেকে কুনো জাতীয় উদ্যানে পৌঁছন। 

১৯৪৮ সালে শেষ চিতা দেশে পাওয়া গিয়েছিল। তারপরে এটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়। আজ থেকে আবারও ভারতের মাটিতে দেখা যাবে চিতা। এই দিনটির আরেকটি বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। এই দিনে অর্থাৎ শনিবারই ৭২ বছরে পা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মোদী।

চিতার আগমনে দেশবাসীর উদ্দেশে ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, "আজ ভারতের মাটিতে চিতা ফিরল। এর সঙ্গে ভারতের প্রকৃতিপ্রেমী চেতনাও জাগ্রতলে। আজকের এই ঐতিহাসিক দিনে সকল দেশবাসীকে শুভেচ্ছা। বিশেষ করে নামিবিয়া ও তাদের সরকারকে ধন্যবাদ জানাই, তাদের কারণে কয়েক দশক পর ভারত চিতা পেল। আমার বিশ্বাস এই চিতা কেবল প্রকৃতির প্রতি মূল্যবোধ করবে না, এগুলি আমাদের মানবিকতার মূল্যকেও অবগত করাবে। স্বাধীনতার অমৃতমহোৎসবে আমরা পঞ্চপ্রাণের মহত্বকে এগিয়ে নিয়ে গেলাম।" 

আরও বলেন,"১৯৪৭ সালে যখন দেশে কেবল মাত্র ৩ চিতা ছিল, তাদেরকে নিষ্ঠুরভাবে শিকার করা হয়। এটা আমাদের দুর্ভাগ্য। চিতা ভারতের মাটিকে পুনর্জীবিত করছে। এর পিছনে আমাদের কয়েক বছরের প্রয়াস রয়েছে। আমাদের বিজ্ঞানীরা অনেক গবেষণার করে। নামিবিয়া গিয়ে তারা কাজ করে। নামিবিয়ার বিজ্ঞানীরাও ভারতে আসেন। সমীক্ষা হয়, তারপরই কুনো ন্যাশনাল পার্ককে বেছে নেওয়া হয়। কুনো ন্যাশনাল পার্কে যখন চিতা আবার দৌড়বে বাস্তুতন্ত্রের উন্নতি হবে। পর্যটকদের ভিড় বাড়বে, খুলবে উপার্জনের রাস্তা।"

Advertisement

POST A COMMENT
Advertisement