Delhi Blast: i20 তো ছিল, আরেকটি EcoSport-ও ছিল? দিল্লি বিস্ফোরণে বড় তথ্য

দিল্লি বিস্ফোরণ তদন্তে নয়া মোড়। তদন্তকারীরা জানতে পেরেছেন, হুন্ডাই আই২০ গাড়ির পাশাপাশি আরও একটি গাড়ি রয়েছে হামলার সঙ্গে জড়িত উমর উন নবির। এই গাড়ির নম্বর হল DL10CK0458। এটির রেজিস্টেশন হয়েছে নভেম্বর ২২, ২০১৭-তে। রাজৌরি গার্ডেন আরটিও-তে এই গাড়ির রেজিস্টেশন করা হয়েছিল। আর এই গাড়িটিকে নিয়েই এখন সতর্ক হয়ে গিয়েছে দিল্লি পুলিশ। সব পুলিশ স্টেশন থেকে শুরু করে পুলিশ পোস্ট এবং বর্ডার চেকপয়েন্টকে অ্যালার্ট করে দেওয়া হয়েছে।

Advertisement
i20 তো ছিল, আরেকটি EcoSport-ও ছিল? দিল্লি বিস্ফোরণে বড় তথ্যদিল্লি ব্লাস্ট
হাইলাইটস
  • দিল্লি বিস্ফোরণ তদন্তে নয়া মোড়
  • হুন্ডাই আই২০ গাড়ির পাশাপাশি আরও একটি গাড়ি রয়েছে হামলার সঙ্গে জড়িত উমর উন নবির
  • এই গাড়ির নম্বর হল DL10CK0458

দিল্লি বিস্ফোরণ তদন্তে নয়া মোড়। তদন্তকারীরা জানতে পেরেছেন, হুন্ডাই আই২০ গাড়ির পাশাপাশি আরও একটি গাড়ি রয়েছে হামলার সঙ্গে জড়িত উমর উন নবির। এই গাড়ির নম্বর হল DL10CK0458। এটির রেজিস্টেশন হয়েছে নভেম্বর ২২, ২০১৭-তে। রাজৌরি গার্ডেন আরটিও-তে এই গাড়ির রেজিস্টেশন করা হয়েছিল। আর এই গাড়িটিকে নিয়েই এখন সতর্ক হয়ে গিয়েছে দিল্লি পুলিশ। সব পুলিশ স্টেশন থেকে শুরু করে পুলিশ পোস্ট এবং বর্ডার চেকপয়েন্টকে অ্যালার্ট করে দেওয়া হয়েছে।

দিল্লি পুলিশ এই লাল রঙের ইকোস্পোর্টস গাড়িটিকে তন্নতন্ন করে খুঁজে চলেছে। গাড়িটির খোঁজে মোতায়েন করা হয়েছে ৫টি পুলিশ দল। তারাই বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি চালাচ্ছে। এক্ষেত্রে দিল্লির পাশাপাশি উত্তরপ্রদেশ এবং হরিয়ানার পুলিশকেও অ্য়ালার্ট করা হয়েছে।

পুলিশের বর্ডার চেকপয়েন্ট অ্যালার্টে রয়েছে

ইতিমধ্যেই ২৯ অক্টোবরের একটি নয়া ভিডিও হাতে এসেছে তদন্তকারীদের। এই ফুটেজটা পেট্রোল পাম্পের কাছের। সেখানে দেখা যাচ্ছে ৩ ব্যক্তি ওই গাড়িতে রয়েছে। তদন্তকারীর দলের মতে, উমর এবং তারিক পলিউশন করতে সেখানে গিয়েছিল।

এই ফুটেজটি মাত্র ১ মিনিট ৫ সেকেন্ডের। সেখানে দুই ব্যক্তিকে ব্যাগ হাতে দেখা যায়। আর সেই দুই ব্যক্তিই উমর এবং তারিক বলে চিহ্নিত করেছেন তদন্তকারীরা। পুলিশ এখন তাদের পরবর্তী কর্মকাণ্ড নিয়ে তদন্ত করছে। আর সেই কারণেই রয়্যাল কার জোনের ডিলারকেও আটক করা হয়েছে।

রেড ফোর্ট ইকোস্পোর্টকেও খুঁজছে তদন্তকারীরা

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানাচ্ছেন, পুলিশ সোমবার রাত ১০টা নাগাদ এই ডিলারের কাছে আসে। তাকে তুলে নিয়ে যায়। তারপর থেকেই বন্ধ রয়েছে সেই দোকান। শুধু তাই নয়, এরপর দোকানের সাইনবোর্ডে যেই সব নম্বরগুলি লেখা ছিল, সেগুলিও মুছে ফেলা হয়েছে। মনে করা হচ্ছে, যেই গাড়িটির কারণে লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণটি ঘটে, সেই হুন্ডাই আই২০ গাড়িটি এখান থেকেই বিক্রি করা হয়।

আর এই ঘটনা সামনে আসার পরই পুলিশ রয়্যাল কার জোনের ডিলারকে তুলে নিয়ে যায়। সেই ডিলারের কাছ থেকে কোনও দরকারি তথ্য মেলে কি না, সেটা দেখছে পুলিশ।

Advertisement

চর্চায় রয়েছে আল-ফালাহ বিশ্ববিদ্যালয়

দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণের পর আল-ফালাহ ইউনিভার্সিটি নিয়ে চর্চা হয়েছে। এমনকী তদন্তকারীদের নজরেও রয়েছে এই বিশ্ববিদ্যালয়। কারণ, দিল্লির বিস্ফোরণের সঙ্গে এই প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ডাক্তারদের যোগ খুঁজে পাওয়া গিয়েছে। তারপর থেকেই স্ক্যানারে রয়েছে এই বিশ্ববিদ্যালয়।

প্রসঙ্গত, মুসলিম-সংখ্যাগরিষ্ঠ ধৌজ গ্রামে অবস্থিত এই বিশ্ববিদ্যালয়। আর এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গেই দিল্লি বিস্ফোরণের একাধিক যোগ রয়েছে বলে অভিযোগ। তাই তদন্তকারীরা বুঝতে চেষ্টা করছেন, কীভাবে দেশ বিরোধী কাজ চলত আল-ফালাহ বিশ্ববিদ্যালয়ে।

POST A COMMENT
Advertisement