Karpoori Thakur: মরণোত্তর ভারতরত্ন বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কর্পুরী ঠাকুরকে, মোদী সরকারের বড় চমক

মরণোত্তর ভারতরত্ন দেওয়া হবে বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কর্পুরী ঠাকুরকে। সমাজতান্ত্রিক নেতার জন্মবার্ষিকীর একদিন আগেই রাষ্ট্রপতির কার্যালয় এই ঘোষণা করে।

Advertisement
মরণোত্তর ভারতরত্ন বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কর্পুরী ঠাকুরকে,  মোদী সরকারের বড় চমক
হাইলাইটস
  • মরণোত্তর ভারতরত্ন দেওয়া হবে বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কর্পুরী ঠাকুরকে।
  • সমাজতান্ত্রিক নেতার জন্মবার্ষিকীর একদিন আগেই রাষ্ট্রপতির কার্যালয় এই ঘোষণা করে।
  • কর্পুরী ঠাকুরকে 'সামাজিক ন্যায়বিচারের' প্রবর্তক বলা হয়। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেন, 'দুঃখী মানুষের উন্নতির জন্য তাঁর প্রচেষ্টা এবং তাঁর দূরদর্শীতা ভারতের আর্থ-সামাজিক-রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব রেখেছে।'

মরণোত্তর ভারতরত্ন দেওয়া হবে বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কর্পুরী ঠাকুরকে। সমাজতান্ত্রিক নেতার জন্মবার্ষিকীর একদিন আগেই রাষ্ট্রপতির কার্যালয় এই ঘোষণা করে।

কর্পুরী ঠাকুরকে 'সামাজিক ন্যায়বিচারের' প্রবর্তক বলা হয়। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেন, 'দুঃখী মানুষের উন্নতির জন্য তাঁর প্রচেষ্টা এবং তাঁর দূরদর্শীতা ভারতের আর্থ-সামাজিক-রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব রেখেছে।'

X হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেন, 'আমি আনন্দিত, ভারত সরকার সামাজিক ন্যায়বিচারের অন্যতম প্রবর্তক, মহান জন নায়ক কার্পুরী ঠাকুরজিকে ভারতরত্ন প্রদান করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সেটাও এমনই একটা সময়ে, যখন আমরা তাঁর জন্মবার্ষিকীর মুখে দাঁড়িয়ে। শতবর্ষের সময়ে এই মর্যাদা ও স্বীকৃতি, প্রান্তিক মানুষদের জন্য  য়নের অটল হিসেবে তার নিরন্তর প্রচেষ্টার একটি প্রমাণ। দরিদ্রদের উন্নতি করার জন্য তার প্রতিশ্রুতি এবং তাঁর দূরদর্শীতা ভারতের আর্থ-সামাজিক-রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে অনস্বীকার্য।'

সামাজিক ন্যায়বিচারের সঙ্গে কর্পুরী ঠাকুরকে সমার্থক বলে মনে করা হয়। উত্তর ভারতে অনগ্রসর শ্রেণীর অন্যতম পথপ্রদর্শক ছিলেন তিনি। বিহারের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে তিনি একজন অন্যতম প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব। নাপিত(নাই) সম্প্রদায়ের গোকুল ঠাকুর এবং রামদুলারি দেবীর ঘরে জন্মগ্রহণ করেন। সেখান থেকে লড়াই করে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হয়ে ক্ষমতার করিডোরে এসে পৌছান। বিহারের প্রত্যন্ত পিটাউনঝিয়া গ্রাম থেকে তাঁর পথ চলা শুরু। 

১৯৭০-এর দশকে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে তিনি যুগান্তকারী ভূমিকা পালন করেন। ছাত্রাবস্থায় জাতীয়তাবাদী ধারণার মাধ্যমে তিনি চালিত হয়েছিলেন। পরে অল ইন্ডিয়া স্টুডেন্টস ফেডারেশনে যোগদান করেন। ।

কার্পুরী ঠাকুর সংরক্ষণের জন্য 'কার্পুরী ঠাকুর সূত্রে'র প্রবর্তন করেন। তাঁর লক্ষ্য ছিল সরকারী পরিষেবা ক্ষেত্রে অনগ্রসর শ্রেণীর জন্য  প্রতিনিধিত্ব সুনিশ্চিত করা। ১৯৭৮ সালের নভেম্বরে, তিনি বিহারে অনগ্রসর শ্রেণীর জন্য ২৬ শতাংশ সংরক্ষণ লাগু করেন। 

POST A COMMENT
Advertisement