Tej Pratap Yadav : 'বাবা-মা'র উপর অত্যাচার...'প্রধানমন্ত্রী ও অমিত শাহর কাছে তদন্তের দাবি লালুপুত্র তেজপ্রতাপের

বোন রোহিণী যাদবের পাশে দাঁড়িয়ে নাম না করে আগেই ভাই তেজস্বী যাদবকে আক্রমণ করেছিলেন তেজপ্রতাপ। এবার তাঁর অভিযোগ, তাঁর বাবা লালুপ্রসাদ যাদব ও মা রাবড়িদেবীর উপর অত্য়াচার করা হচ্ছে। শারীরিক নির্যাতনও হয়তো করা হচ্ছে।

Advertisement
 'বাবা-মা'র উপর অত্যাচার...'প্রধানমন্ত্রী ও অমিত শাহর কাছে তদন্তের দাবি লালুপুত্র তেজপ্রতাপের Rohini, Lalu Prasad Yadav,Tej Pratap Yadav
হাইলাইটস
  • নাম না করে তেজস্বীকে আক্রমণ তেজপ্রতাপের
  • রোহিণীর পাশে দাঁড়ালেন তিনি

বোন রোহিণী যাদবের পাশে দাঁড়িয়ে নাম না করে আগেই ভাই তেজস্বী যাদবকে আক্রমণ করেছিলেন তেজপ্রতাপ। এবার তাঁর অভিযোগ, তাঁর বাবা লালুপ্রসাদ যাদব ও মা রাবড়িদেবীর উপর অত্য়াচার করা হচ্ছে। শারীরিক নির্যাতনও হয়তো করা হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে কেন্দ্রীয় সরকার ও বিহারের নীতিশ সরকারের হস্তক্ষেপ দাবি করলেন। 

আরজেডি থেকে বহিষ্কৃত হওয়ার পর তেজপ্রতাপ নিজেই রাজনৈতিক দল খুলেছেন। মোহিনী আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও জিততে পারেননি। খুব খারাপ ফলাফল করেছে তেজস্বীর নেতৃত্বাধীন আরজেডি। নির্বাচনে ভরাডুবির পরই যাদব পরিবারের কোন্দল প্রকাশ্যে চলে আসে। 

লালু-কন্যা রোহিণী আগেই দাবি করেছিলেন তাঁকে হেনস্থা করা হয়েছে। এমনকী জুতো তোলাও হয়েছিল মারার জন্য। নাম না করলেও তাঁর নিশানায় যে তেজস্বী ছিলেন তা বুঝিয়ে দিয়েছিলেন তিনি। এরপর বোনের পাশে দাঁড়ান তেজপ্রতাপ। 

এদিন তেজপ্রতাপ জানান, এই সঙ্কটের জন্য দায়ি 'জয়চন্দ'। এই শব্দটিকে বিশ্বাসঘাতকের প্রতীকি বলে মনে করা হচ্ছে। তেজপ্রতাপ তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে লেখেন, 'লালুপ্রসাদ ও আমার মা-কে জয়চন্দকে মানসিক ও শারীরিক চাপে ফেলার চেষ্টা করছে। যদি এর মধ্যে সামান্যতম সত্যতাও থাকে, তবে তা কেবল পরিবারের উপর আক্রমণ নয়, আরজেডির উপর। কোনও পরিস্থিতিতেই তার বোনের প্রতি কোনও অসম্মান সহ্য করবেন না।' 

তেজপ্রতাপের সরকারের কাছে অনুরোধ অবিলম্বে যেন, সঞ্জয় যাদব, রমিজ নেমাত খান এবং প্রীতম যাদবের মতো ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়। সেজন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও অমিত শাহর কাছে আবেদনও জানান তিনি। 

এদিকে মঙ্গলবার ফের তেজস্বী যাদবকে আক্রমণ করেন রোহিণী। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লেখেন, 'যাঁরা লালুর জন্য কিছু করতে চান, তাঁদের মিথ্যা সহানুভূতি দেখানো বন্ধ করা উচিত। তার থেকে বরং কিডনির অভাব আছে যাদের তাদের পাশে দাঁড়ানো দরকার। যারা বিবাহিত কন্যাকে তার বাবাকে কিডনি দান করার জন্য দোষারোপ করেন, তাঁদের সাহস থাকা উচিত।' 

Advertisement

POST A COMMENT
Advertisement