scorecardresearch
 

UP Fake Currency: ইউটিউব থেকে শেখা, ১০ টাকার স্ট্যাম্প পেপারে ছাপা হচ্ছিল দেদার ৫০০-র জাল নোট

উত্তরপ্রদেশের সোনভদ্রে এক চমকপ্রদ ঘটনা সামনে এসেছে। এখানে কিছু লোক ইউটিউবে ভিডিও দেখে জাল নোট প্রিন্ট করতে শিখছিল। এই লোকেরা আসল নোটের মতো দেখতে নোট ছাপাতে ১০ টাকার স্ট্যাম্প পেপার ব্যবহার করছিল।

Advertisement
ইউটিউব থেকে শেখা, ১০ টাকার স্ট্যাম্প পেপারে ছাপা হচ্ছিল দেদার ৫০০-র জাল নোট ইউটিউব থেকে শেখা, ১০ টাকার স্ট্যাম্প পেপারে ছাপা হচ্ছিল দেদার ৫০০-র জাল নোট
হাইলাইটস
  • এই অভিযুক্তরা ইউটিউব থেকে জাল নোট তৈরি করতে শেখে
  • পুলিশের দাবি, এখনও পর্যন্ত এই অভিযুক্তরা প্রায় ৩০,০০০ টাকার জাল নোট বাজারে খরচ করেছে

উত্তরপ্রদেশের সোনভদ্রে এক চমকপ্রদ ঘটনা সামনে এসেছে। এখানে কিছু লোক ইউটিউবে ভিডিও দেখে জাল নোট প্রিন্ট করতে শিখছিল। এই লোকেরা আসল নোটের মতো দেখতে নোট ছাপাতে ১০ টাকার স্ট্যাম্প পেপার ব্যবহার করছিল। পুলিশ দুই অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে এবং তাদের কাছ থেকে প্রায় ১০ হাজার টাকা মূল্যের ৫০০ টাকার জাল নোট উদ্ধার করেছে। নোট ছাপার কাজে ব্যবহৃত প্রিন্টার, ল্যাপটপ ও অন্যান্য সরঞ্জামও জব্দ করা হয়েছে।

রামগড় মার্কেট এলাকায় কিছু লোক জাল নোটের ব্যবসা করছে বলে গোপন সূত্রে খবর পায় পুলিশ। খবরের ভিত্তিতে পুলিশ তাৎক্ষণিক অভিযান চালিয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত দু'জনকে গ্রেফতার করে। একজনের নাম প্রমোদ মিশ্র, সে সোনভদ্রের রবার্টসগঞ্জের বাসিন্দা। আরেকজনের নাম সতীশ রায়, সে মির্জাপুরের বাসিন্দা।

पुलिस की गिरफ्त में आरोपी.

পুলিশ বলছে, এই অভিযুক্তরা ইউটিউব থেকে জাল নোট তৈরি করতে শেখে। পুলিশের দাবি, এখনও পর্যন্ত এই অভিযুক্তরা প্রায় ৩০,০০০ টাকার জাল নোট বাজারে খরচ করেছে। জাল নোটগুলিকে আসল নোটের মতো দেখতে। ধৃতরা পুলিশকে বলেছে যে তারা জাল নোটগুলিকে আসল নোটের মতো দেখতে করার জন্য ১০ টাকার স্ট্যাম্প পেপার ব্যবহার করেছিল। স্ট্যাম্প পেপারে নোট ছাপানোর ফলে জাল নোটগুলি আরও বিশ্বাসযোগ্য হয়ে ওঠে এবং দেখতে আসল নোটের মতো হয়, যাতে লোকেরা তাদের সন্দেহ করতে না পারে। এ ছাড়া নোটের হুবহু কপি তৈরি করতে প্রিন্টার ব্যবহার করত।

यूट्यूब से सीखी तरकीब, फिर 10 रुपये के स्टाम्प पेपर पर छाप दिए 500 के नकली नोटयूट्यूब से सीखी तरकीब, फिर 10 रुपये के स्टाम्प पेपर पर छाप दिए 500 के नकली नोट

সোনভদ্রের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (এএসপি) কালু সিং বলেছেন যে পুলিশ একটি ক্লু পাওয়ার পরে এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। পুলিশ দুই অভিযুক্তের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ধারায় মামলা রুজু করেছে। এই চক্রের আরও সদস্য এই অপরাধে জড়িত কি না তাও খতিয়ে দেখছে পুলিশ।

Advertisement

Advertisement