Uttarkashi Tunnel Rescue: সাফল্যের দোরগোড়ায়, ৪১ শ্রমিককে এয়ারলিফ্ট করবে চিনুক কপ্টার

ব়্যাট মাইনিং বিশেষজ্ঞদের একটি দল সোমবার ধ্বংসস্তূপের মধ্য দিয়ে ম্যানুয়াল খনন শুরু করে ধসে পড়া সিল্কিয়ারা টানেলের ভিতরে আটকে পড়া ৪১ জন শ্রমিককে উদ্ধার করতে। রিপোর্ট অনুসারে, মোট ১২ জন বিশেষজ্ঞ টানেলের ধসে পড়া অংশের শেষ ১০ বা ১২ মিটার সমান্তরাল ধ্বংসাবশেষে ম্যানুয়াল ড্রিলিং-র সঙ্গে জড়িত ছিলেন।

Advertisement
সাফল্যের দোরগোড়ায়, ৪১ শ্রমিককে এয়ারলিফ্ট করবে চিনুক কপ্টারUttarkashi tunnel rescue

উত্তরাখণ্ডের উত্তরকাশীর টানেল থেকে বের করা হচ্ছে ৪১ জন শ্রমিককে। খানিক আগেই আটকে পড়া শ্রমিকদের কাছে পৌঁছেছে জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর দল। এক এক করে সব শ্রমিককে বের করা শুরু করেছেন উদ্ধারকারীরা। ১৭ দিন পর সূর্যের আলো দেখবেন ৪১ জন শ্রমিক। টানেল থেকে বের করার পরই তাঁদের বিশেষ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। শ্রমিকদের বের করে আনতে টানেলের উপর থেকে খনন করা হয়। এছাড়াও ধ্বংসস্তূপে সমান্তরাল ড্রিলিংও করা হয়। উপর থেকে মোট ৮৬ মিটার খনন করতে হয় শ্রমিকদের কাছে পৌঁছতে। ব়্যাট মাইনিং বিশেষজ্ঞদের ডাকা হয়েছিল ধ্বংসস্তূপের মধ্য দিয়ে ম্যানুয়াল ড্রিলিং করার জন্য।

ব়্যাট মাইনিং বিশেষজ্ঞদের একটি দল সোমবার ধ্বংসস্তূপের মধ্য দিয়ে ম্যানুয়াল খনন শুরু করে ধসে পড়া সিল্কিয়ারা টানেলের ভিতরে আটকে পড়া ৪১ জন শ্রমিককে উদ্ধার করতে। রিপোর্ট অনুসারে, মোট ১২ জন বিশেষজ্ঞ টানেলের ধসে পড়া অংশের শেষ ১০ বা ১২ মিটার সমান্তরাল ধ্বংসাবশেষে ম্যানুয়াল ড্রিলিং-র সঙ্গে জড়িত ছিলেন। এখনও পর্যন্ত মোট ৫১.৫ মিটার ড্রিলিং সম্পন্ন হয়েছে।

টানেলের বাইরে ৪১টি বিশেষ অ্যাম্বুল্যান্স
টানেলের বাইরে ৪১টি বিশেষ অ্যাম্বুল্যান্স

উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি বলেছেন, ৫২ মিটার পাইপ বসানো হয়েছে। ৫৭ মিটার দূরত্ব পর্যন্ত পাইপ স্থাপন করতে হবে। তিনি জানান, ধ্বংসাবশেষ ১০ মিটার পর্যন্ত খনন করতে হবে। ৪-৫ মিটার খনন করা হয়েছে। পাইপও বসানো হয়েছে। ব়্যাট মাইনিং শ্রমিকরা ৪-৫ মিটার খনন করেছেন। মনে করা হচ্ছে এখন মাত্র ৭-৮ মিটার খনন কাজ বাকি আছে। দুটি প্রাইভেট কোম্পানির দুটি দল ম্যানুয়াল সমান্তরাল ড্রিলিংয়ের জন্য মোতায়েন করা হয়েছে। একটি দলে ৫ জন বিশেষজ্ঞ, অন্যটিতে ৭ জন রয়েছেন। এই ১২ জন সদস্যকে কয়েকটি দলে ভাগ করা হয়েছে। এই দলগুলো অবশিষ্ট ধ্বংসাবশেষ বের করবে। খনন কাজ শেষ হওয়ার পরে এতে ৮০০ মিমি ব্যাসের একটি পাইপ ঢোকানো হবে। এর মাধ্যমেই শ্রমিকরা বেরিয়ে আসবেন।

ব়্যাট মাইনিং একটি বিতর্কিত এবং বিপজ্জনক পদ্ধতি, যেখানে ছোট দলে খনি শ্রমিকরা অল্প পরিমাণে কয়লা খননের জন্য সরু গর্তের নীচে যায়।  উত্তরাখণ্ড সরকারের নোডাল অফিসার নীরজ খাইরওয়ালের মতে, সাইটে আনা ব্যক্তিরা ব়্যাট মাইনিং শ্রমিক নয়, বিশেষজ্ঞ ব্যক্তি।

Advertisement

POST A COMMENT
Advertisement