Zubeen Garg Park: নদীর তীরে ৩০ বিঘা জমিতে তৈরি হচ্ছে 'জুবিন গর্গ পার্ক', বড় ঘোষণা

অসমের কোকরাঝাড়ে সংগীতের কিংবদন্তি জুবিন গর্গকে শ্রদ্ধা জানাতে বড় উদ্যোগ নিল বোডোল্যান্ড টেরিটোরিয়াল কাউন্সিল (বিটিসি)। গৌরাঙ্গ নদীর তীরে ৩০ বিঘা জমির ওপর গড়ে উঠতে চলেছে একটি বিশেষ ‘জুবিন গর্গ পার্ক’, যা শিল্পীর সাংস্কৃতিক অবদানের প্রতি এক অনন্য সম্মান। শিল্পীর ৫৩তম জন্মদিন উপলক্ষে ১৮ নভেম্বরই এই প্রকল্পের আনুষ্ঠানিক সূচনা করবে বিটিসি।

Advertisement
নদীর তীরে ৩০ বিঘা জমিতে তৈরি হচ্ছে 'জুবিন গর্গ পার্ক', বড় ঘোষণাজুবিন গর্গ।-ফাইল ছবি
হাইলাইটস
  • অসমের কোকরাঝাড়ে সংগীতের কিংবদন্তি জুবিন গর্গকে শ্রদ্ধা জানাতে বড় উদ্যোগ নিল বোডোল্যান্ড টেরিটোরিয়াল কাউন্সিল (বিটিসি)।
  • গৌরাঙ্গ নদীর তীরে ৩০ বিঘা জমির ওপর গড়ে উঠতে চলেছে একটি বিশেষ ‘জুবিন গর্গ পার্ক’, যা শিল্পীর সাংস্কৃতিক অবদানের প্রতি এক অনন্য সম্মান।

অসমের কোকরাঝাড়ে সংগীতের কিংবদন্তি জুবিন গর্গকে শ্রদ্ধা জানাতে বড় উদ্যোগ নিল বোডোল্যান্ড টেরিটোরিয়াল কাউন্সিল (বিটিসি)। গৌরাঙ্গ নদীর তীরে ৩০ বিঘা জমির ওপর গড়ে উঠতে চলেছে একটি বিশেষ ‘জুবিন গর্গ পার্ক’, যা শিল্পীর সাংস্কৃতিক অবদানের প্রতি এক অনন্য সম্মান। শিল্পীর ৫৩তম জন্মদিন উপলক্ষে ১৮ নভেম্বরই এই প্রকল্পের আনুষ্ঠানিক সূচনা করবে বিটিসি।

২৫,০০০ শিল্পী ও ভক্তের সমাবেশ
জন্মদিন উপলক্ষে বিশাল আয়োজনের পরিকল্পনা করেছে বিটিসি প্রশাসন। তাদের অনুমান, বিটিসির পাঁচ জেলায় প্রায় ২৫,০০০ শিল্পী ও ভক্ত একত্রিত হবেন। তারা একসঙ্গে জুবিন গর্গের জনপ্রিয় গান ‘মায়াবিনী’ পরিবেশন করবেন, অসমীয়া ও বোড়ো দুই ভাষাতেই।

৫৩ চারা রোপণের প্রতীকী উদ্যোগ
শিল্পীর ৫৩তম জন্মদিনকে চিহ্নিত করতে বিশেষ বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিরও আয়োজন করা হবে। অনুষ্ঠানে ৫৩টি নাহোর গাছের চারা বসানো হবে, যা গর্গকে প্রকৃতির সঙ্গে যুক্ত এক প্রতীকী শ্রদ্ধা।

কোকরাঝাড় জুড়ে সাজসজ্জা
উৎসবের আগে কোকরাঝাড় শহরের বিভিন্ন রাস্তা নতুন করে সাজানো হয়েছে।
কোকরাঝাড় থেকে চন্দ্রপাড়া পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার ও সৌন্দর্যায়নের কাজ সম্পন্ন হয়েছে।
প্রধান মহাসড়ক থেকে আইটি পার্ক পর্যন্ত অংশে রাস্তা মেরামত করা হয়েছে।
পথের দুই ধারে জুবিন গর্গের কর্মজীবনের নানা দৃশ্য নিয়ে বিস্তৃত ও আকর্ষণীয় দেয়ালচিত্র আঁকা হয়েছে।

১৮ নভেম্বরের পূর্ণাঙ্গ কর্মসূচি
অনুষ্ঠানটি শুরু হবে সকাল ৯:৩০ মিনিটে, জুবিন গর্গের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন দিয়ে। এরপর -

রক্তদান শিবির
সকাল ১০:১৫-এ পার্কের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
নাহোর বৃক্ষরোপণ অভিযান
সাংস্কৃতিক পরিবেশনা
সন্ধ্যায় মোমবাতি প্রজ্জ্বলন অনুষ্ঠান
সংস্কৃতি ও গর্বের উৎসবে রূপ নিচ্ছে অনুষ্ঠাটি। বিটিসি সরকার জানিয়েছে, এই উদ্যোগ শুধু জন্মদিনের অনুষ্ঠান নয়, বরং অসমের সাংস্কৃতিক পরিচয় ও আঞ্চলিক গর্বকে তুলে ধরার একটি বড় পদক্ষেপ। জুবিন গর্গের মতো একজন শিল্পীর অবদানের যথাযথ স্বীকৃতিই এই পার্কের লক্ষ্য।

 

POST A COMMENT
Advertisement