বাবা রিক্সা চালক। পরিবারে অভাব ছিল নিত্যসঙ্গী। কিন্তু তাতেও মেধামী মেয়ের পড়াশোনায় কোনওদিন কোনও আঁচ আসতে দেননি বাবা। মেয়েকে পড়িয়ে বি-টেক পাশ করিয়েছিলেন। উচ্চশিক্ষার জন্য এম-টেক করার জন্য লন্ডনে পাঠাচ্ছিলেন মেয়েকে। কিন্তু বৃহস্পতিবার, ১২ জুন আহমেদাবাদ এয়ারপোর্ট ছাড়ার পর এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান দুর্ঘটনায় শেষ হয়ে গেল সব স্বপ্ন। মৃত্যু হল মেয়ের। মেয়েকে হারিয়ে কার্যত শোকে পাছর হয়ে গিয়েছে গোটা পরিবার। অভাবী পরিবাবের মেধাবী মেয়ের এই পরিণতি মানতে পারছেন না প্রতিবেশীরাও।
Tragic air india plane crash ends hopes of rickshaw driver's talented daughter