প্রত্যেক মানুষ চায় তার জীবন আরামদায়ক হোক। যার জন্য তিনি দিনরাত পরিশ্রম করেন। কিন্তু অনেক সময় লক্ষ চেষ্টা করেও যখন সফলতা পাওয়া যায় না, তখন সেটাকে ভাগ্যের দোষ বলে মনে করা হয়।
ভোজ্যতেল আমাদের রান্নার ক্ষেত্রে একটি অপরিহার্য অংশ। ভোজ্যতেল শুধুমাত্র আমাদের স্বাস্থ্যের জন্যই অপরিহার্য নয়, এটি আমাদের জীবনে অনেক ইতিবাচক পরিবর্তন আনতেও সক্ষম।
জ্যোতিষশাস্ত্র অনুযায়ী, যদি কিছু বিশেষ উপায়ে তেল ব্যবহার করা হয় বা কিছু বিশেষ জিনিসের যত্ন নেওয়া হয়, তাহলে জীবনের অনেক সমস্যা সহজেই দূর করা যায়।
জ্যোতিষশাস্ত্র অনুযায়ী, তেল গ্রহ, নক্ষত্রের দোষ কাটাতে সাহায্য করে। আজ তেলের এমন কিছু প্রতিকার সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক, যেগুলি নানা বাধা, দোষ কাটিয়ে জীবনকে সুখ ও সমৃদ্ধিতে ভরিয়ে দিতে পারে...
অশ্বত্থ গাছের নিচে ৪১ দিন তিলের তেলের প্রদীপ জ্বালানো খুবই শুভ বলে মনে করা হয়। এটা বিশ্বাস করা হয় যে এটি করলে একজন ব্যক্তি দুরারোগ্য রোগ থেকে মুক্তি পান।
শারীরিক কষ্ট হলে প্রতি শনিবার সরিষার তেলে পুরি বানিয়ে প্রতিবন্ধী ও দুঃস্থদের মধ্যে বিতরণ করতে পারলে শারীরিক কষ্ট থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
প্রতি মঙ্গল ও শনিবার ভগবান হনুমানের শরীরে তেল মাখিয়ে বজরঙ্গবলী প্রসন্ন হন। হনুমানজির কৃপায় সকল ইচ্ছা পূরণ হয়।
যদি আপনার রাশিতে শনির দশা চলে, তাহলে শনিবার সরিষার তেলে নিজের ছায়া বা প্রতিচ্ছবি দেখতে হবে। এরপর শনি মন্দিরে তেল রাখতে হবে। পরে ওই তেল কোনও অভাবী দরিদ্রকে দান করতে পারেন।