দেবী লক্ষ্মী চঞ্চলা। বাস্তু না মানলে অখুশি হন তিনি। ঘরে আসে না সুখ ও সমৃদ্ধি। আর দেবী খুশি হলে ঘর ভরে ওঠে সম্পদে। আর মা রুষ্ট হলে অন্নের হাহাকার দেখা দেয়। বাস্তুশাস্ত্রে বলা হয়েছে, এমন অনেক জিনিস রয়েছে যা মা লক্ষ্মী পছন্দ করেন না। এসব কারণে ঘরে নেতিবাচক শক্তি বাড়ে। বাড়ির রান্নাঘরে এমন চারটি জিনিস রয়েছে যা সবসময় থাকা উচিত। কারণ এই জিনিসগুলি রান্নাঘরে শেষ হয়ে গেলে নেতিবাচকতার প্রভাব পড়ে পরিবারের উপর। রুষ্ট হন লক্ষ্মী।
১। আটা বা ময়দা- ভারতের সকলের রান্নাঘরে ময়দা বা আটা থাকে। ময়দা বা আটা না থাকলে রুটি তৈরি হবে না। আর রুটি ছাড়া ক্ষুধানিবারণ ভাবাই যায় না। রান্নাঘরে সাধারণত আটা ও ময়দা থাকেই। একাদশী বা অন্যান্য উপবাসের দিন ময়দার লুচি, পরোটা খান সনাতনীরা। কিন্তু কোনও কারণে আটা বা ময়দা শেষ হয়ে গেলে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। বাস্তুশাস্ত্রে বলা হয়েছে, আটা যেন পরিমিত থা
২। হলুদ- হলুদ ছাড়া ভারতীয় রসনা অসম্পূর্ণ। শুভ কাজেও ব্যবহৃত হয় হলুদ। রান্নাঘরে হলুদ না থাকলে অশুভ বলে গণ্য করা হয় বাস্তুশাস্ত্রে। এতে বৃহস্পতি গ্রহের দোষ হয়। রান্নাঘরে হলুদ ফুরিয়ে গেলে শুভ কাজে ব্যাঘাত ঘটে। তাই, হলুদ পুরোপুরি শেষ হওয়ার আগেই নিয়ে আসুন।
৩। নুন- নুন ছাড়া খাবারের স্বাদ থাকে না। রান্নাঘরে নুন ফুরিয়ে গেলে জীবনকেও স্বাদহীন করে দিতে পারে। বাস্তুশাস্ত্র অনুযায়ী রান্নাঘরে নুন সম্পূর্ণ নিঃশেষ হয়ে গেলে নেতিবাচক শক্তি প্রবেশ করে। এর ফলে বাস্তু দোষ হয়। ঘরে অর্থের টানাটানি শুরু হয়।