Garuda Purana Morning Tips : সকালে উঠে এই কাজগুলি করলেই অর্থ-সাফল্য, বলছে গরুড় পুরাণ

গরুড় পুরাণে বলা বিষয়গুলি ব্যক্তিকে সফল এবং সুখী জীবন দেয়। একইসঙ্গে মৃত্যুর পর আত্মার যাত্রাকেও সহজ করে দেয় এবং মুক্তি দেয়। তাই পরিবারের কারও মৃত্যু হলে গরুড় পুরাণ পাঠ করা হয়। এই প্রতিবেদনে গরুড় পুরাণে উল্লেখ করা সেই বিষয়গুলি সম্পর্কে আলোচনা করা হবে, যেগুলি মেনে চললে মানুষ অগাধ সম্পদের মালিক এবং ভাগ্যের পূর্ণ সমর্থন পেতে পারেন। তবে এর জন্য সকালে উঠে করতে হবে কিছু বিশেষ কাজ।

Advertisement
সকালে উঠে এই কাজগুলি করলেই অর্থ-সাফল্য, বলছে গরুড় পুরাণপ্রতীকী ছবি
হাইলাইটস
  • গরুড় পুরাণের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে
  • সকালে উঠে কী করলে আসবে সাফল্য
  • জেনে নিন এখানে

হিন্দু ধর্মে গরুড় পুরাণকে (Garuda Purana) অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হয়। তাই ১৮টি পুরাণের মধ্যে গরুড় পুরাণকে মহাপুরাণের মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। গরুড় পুরাণে ভগবান বিষ্ণু ও তাঁর প্রিয় বাহন গরুড় দেবের কথোপকথন তুলে ধরা হয়েছে। গরুড় পুরাণে বলা বিষয়গুলি ব্যক্তিকে সফল এবং সুখী জীবন দেয়। একইসঙ্গে মৃত্যুর পর আত্মার যাত্রাকেও সহজ করে দেয় এবং মুক্তি দেয়। তাই পরিবারের কারও মৃত্যু হলে গরুড় পুরাণ পাঠ করা হয়। এই প্রতিবেদনে গরুড় পুরাণে উল্লেখ করা সেই বিষয়গুলি সম্পর্কে আলোচনা করা হবে, যেগুলি মেনে চললে মানুষ অগাধ সম্পদের মালিক এবং ভাগ্যের পূর্ণ সমর্থন পেতে পারেন। তবে এর জন্য সকালে উঠে করতে হবে কিছু বিশেষ কাজ।

দিনের শুরুতেই করুন এই কাজগুলি (Garuda Purana Morning Tips)
১. গরুড় পুরাণ অনুসারে, ভগবানের দর্শন এবং যথাযথভাবে পুজো করে প্রত্যেক মানুষের দিন শুরু করা উচিত। এতে করে সেই ব্যক্তি দেব-দেবী ও পূর্বপুরুষদের আশীর্বাদ পাবেন। এটি তাকে প্রতিটি কাজে সাফল্য দেবে।

২. একইভাবে, আপনি যখনই সকালে প্রথমবার কিছু খাবেন, তার আগে অবশ্যই ভগবানকে ভোগ নিবেদন করতে হবে। ভগবানকে অন্ন নিবেদনের পর গৃহীত খাবার মা অন্নপূর্ণার আশীর্বাদ নিয়ে আসে এবং ধন-সম্পদে ঘর পূর্ণ করে। মা লক্ষ্মী সর্বদা সেই বাড়িতে থাকেন এবং প্রচুর আশীর্বাদ বর্ষণ করেন। তবে মনে রাখবেন যে শুধুমাত্র বিশুদ্ধ খাবারই ঈশ্বরকে নিবেদন করা উচিত। অর্থাৎ তাতে রসুন-পেঁয়াজ যেন না থাকে।

৩. প্রতিদিন কাউকে সাহায্য করুন। ক্ষুধার্তকে খাওয়ান। প্রথম রুটি গরুকে খাওয়ান। পাখিদের খাওয়ান। কুকুরকেও রুটি খাওয়ান।

৪. দিনে অন্তত একবার প্রত্যেক মানুষকে অবশ্যই আত্ম-চিন্তন করতে হবে। এর মাধ্যমে প্রত্যেক মানুষ তাঁর নিজের নেওয়া সিদ্ধান্তগুলির মধ্যে সঠিক ও ভুলের পার্থক্য বুঝতে পারবেন। আর এই অভিজ্ঞতা সেই মানুষটিকে ভবিষ্যতে চলার পথে সাহায্য করবে। 

Advertisement

(Disclaimer : প্রতিবেদনটি সাধারণ তথ্যের ভিত্তিতে লেখা, Bangla.Aajtak.In এর সত্যতা যাচাই করেনি।)

আরও পড়ুন - পুরুষদের কন্ডোমের বিকল্প আবিষ্কার, ভয় নেই প্রেগন্যান্সির

 

POST A COMMENT
Advertisement