নামে কী যায় আসে? এমন প্রবাদ কিন্তু জ্যোতিষে খাটে না। নামের উপর নির্ভর করে ব্যক্তির ভবিষ্যৎ ও প্রকৃতি। বিশেষ করে নামের প্রথম অক্ষরই বলে দেয় কারও ব্যক্তিত্ব। একটা সময় শিশুর জন্মের সময় নামের আদ্যক্ষর ঠিক করে দিতেন কুলপুরোহিত। সেই আদ্যক্ষর মেনেই রাখা হত কারও নাম। নামকরণের এমন রীতি আর নেই। শহরাঞ্চলে তো উঠেই গিয়েছে। অথচ নাম ব্যক্তির জীবনে তাৎপর্যবাহী। এমন কিছু অক্ষর রয়েছে যেগুলি ভাগ্যের সহায়তা পায়। মা লক্ষ্মীর কৃপা থাকে তাঁদের উপর। সেই সব ব্যক্তির জীবনে কখনও অর্থের অভাব হয় না।
নামের প্রখম অক্ষর A বা অ, আ
A দিয়ে যাঁদের নাম শুরু হয় তাঁরা কাজের প্রতি অত্যন্ত সৎ এবং পরিশ্রমী হন। তাঁরা লক্ষ্যে পৌঁছাতে কঠোর পরিশ্রম করেন। জীবনে এমন সময় আসে যখন তাঁরা মনে করেন যে সফল হবেন না, কিন্তু তাঁরা তাদের কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে জীবনে সাফল্য অর্জন করেন। A নামের ব্যক্তিরা জীবনে অপার সুখ ও সম্পদ লাভ করেন।
নামের প্রথম অক্ষর R বা র
R দিয়ে যাঁদের নাম শুরু হয়, তাঁরা আত্মবিশ্বাসে ভরপুর হন। তাঁদের পরিশ্রম এবং ভাগ্য দুটোই আছে। R নামের লোকেরা তাঁদের জীবনে অনেক দূর এগিয়ে যান। প্রচুর সম্পদ পান। তাঁদের ভাগ্যে আকস্মিক উন্নতির সম্ভাবনা রয়েছে।
নামের প্রথম অক্ষর S বা স, শ
যাঁদের নাম S দিয়ে শুরু হয়, তাঁদের জীবন চ্যালেঞ্জে ভরপুর। তাঁদের জীবনে বিবিধ সমস্যা থাকে। কিন্তু তাঁরা তাদের সাহসের সঙ্গে লড়াই করেন। সমস্ত চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করেন সেই সব ব্যক্তিরা। তাঁদের জীবনে যা করতে চান সেটা কঠোর পরিশ্রম দিয়ে অর্জন করেন। তাঁরা মা লক্ষ্মীর বিশেষ আশীর্বাদ পান।
আরও পড়ুন- পুজোর আগে গোটা মাস ৫ রাশির দারুণ সময়, হাত দিন শুভ কাজে