Vastu Tips For Health: ঘন ঘন অসুস্থ হচ্ছেন, চিকিৎসার পরেও সারছে না? রইল ১২ বাস্তু সমাধান

Vastu Tips For Health: যখন কোনও বাড়িতে বাস্তুদোষ থাকে, তখন সেখানে বসবাসকারী মানুষের স্বাস্থ্যের ওপরেও তার নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। তাই স্বাস্থ্য সচেতন হওয়ার পাশাপাশি বাস্তুশাস্ত্রের প্রতিকার অবলম্বন করা খুবই জরুরী। চলুন এ বিষয়ে খুঁটিনাটি জেনে নেওয়া যাক...

Advertisement
ঘন ঘন অসুস্থ হচ্ছেন, চিকিৎসার পরেও সারছে না? রইল ১২ বাস্তু সমাধানঘন ঘন অসুস্থ হচ্ছেন, চিকিৎসার পরেও সারছে না? রইল ১২ বাস্তু সমাধান!
হাইলাইটস
  • যখন কোনও বাড়িতে বাস্তুদোষ থাকে, তখন সেখানে বসবাসকারী মানুষের স্বাস্থ্যের ওপরেও তার নেতিবাচক প্রভাব পড়ে।
  • স্বাস্থ্য সচেতন হওয়ার পাশাপাশি বাস্তুশাস্ত্রের প্রতিকার অবলম্বন করা খুবই জরুরী।

Vastu Tips For Disease: আপনার বাড়ির কেউ যদি একদিন না একদিন অসুস্থ থাকেন বা এমন রোগে আক্রান্ত হন যে চিকিৎসা করার পরেও তিনি রোগ থেকে মুক্তি পাচ্ছেন না, তাহলে স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য কিছু বাস্তুশাস্ত্রের প্রতিকার অবলম্বন করতে পারেন। স্বাস্থ্য সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে বাস্তুদোষ কাটানো জরুরি।

যখন কোনও বাড়িতে বাস্তুদোষ থাকে, তখন সেখানে বসবাসকারী মানুষের স্বাস্থ্যের ওপরেও তার নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। শুধু তাই নয়, অনেক সময় বাস্তুর কিছু নিয়ম না মানার কারণে স্বাস্থ্য সমস্যা বেড়ে যায়। তাই স্বাস্থ্য সচেতন হওয়ার পাশাপাশি বাস্তুশাস্ত্রের প্রতিকার অবলম্বন করা খুবই জরুরী। চলুন এ বিষয়ে খুঁটিনাটি জেনে নেওয়া যাক...

স্বাস্থ্য সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে বাস্তুশাস্ত্রের প্রতিকার
•    খেয়াল রাখতে হবে রোগীর ঘর যেন সবসময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকে। এছাড়াও রোগীর ঘরের জানালা ও দরজা সবসময় খোলা রাখুন। এর ফলে রোগের প্রভাব কমতে শুরু করে।
•    বাড়ির কোনও সদস্য যদি দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থতায় ভুগছেন, তবে সবার আগে তার ঘর পরিবর্তন করুন। ঘর পরিবর্তন তার স্বাস্থ্যেও প্রভাব ফেলবে।
•    শনিবার অসুস্থ ব্যক্তির হাত থেকে গরীবদের খিচড়ি খাওয়ান। এর ফলে ধীরে ধীরে স্বাস্থ্যের উন্নতি হয়।
•    মনে রাখবেন রোগী যে ঘরে ঘুমাচ্ছেন তা কখনওই পুরোপুরি বন্ধ করবেন না।
•    রোগীর ঘরে এঁটো পাত্র রাখবেন না। বরং খাওয়ানোর পর সঙ্গে সঙ্গে ওই পাত্রটি ঘর থেকে সরিয়ে ফেলুন।
•    রোগীর ঘুমের দিকে বিশেষ খেয়াল রাখুন। রোগীর পা দরজা, জানালা, টয়লেট বা সিঁড়ির দিকে না রেখে দেয়ালের দিকে রাখুন।
•    একটি পাত্রে সামান্য জল এবং ময়দা নিয়ে অসুস্থ ব্যক্তির উপর দিয়ে ৫ বার অশ্বত্থ গাছে ওই জল নিবেদন করুন। 
•    একটি গরুকে ময়দার রুটি খাওয়ান। এভাবে ৫ দিন করুন। এর ফলে রোগীর স্বাস্থ্যের উন্নতি হতে শুরু করবে।
•    অসুস্থ ব্যক্তির হাতে ওষুধ বা প্রয়োজনীয় জিনিস তুলে দিলে গ্রহ নক্ষত্রের কু-প্রভাব শেষ হয়।
•    রোগীকে দিয়ে শনিবার অশ্বত্থ গাছে জল নিবেদন করান এবং সন্ধ্যায় তিলের তেলের একটি প্রদীপ জ্বালান। এর ফলে গ্রহ-নক্ষত্রের কু-প্রভাব শেষ হবে এবং রোগীর স্বাস্থ্যের উন্নতি হবে।
•    জ্যোতিষশাস্ত্র অনুযায়ী, অসুস্থ ব্যক্তির ঘরে কয়েক সপ্তাহের জন্য একটি মোমবাতি জ্বালিয়ে রাখুন। এর ফলে ব্যক্তির ঘরে ইতিবাচক শক্তি সঞ্চালিত হবে না। 
•    রোগ থেকে মুক্তি পেতে রোগীর ঘর নুন জল দিয়ে মুছে দিন। এতে ঘরের নেতিবাচকতা দূর হয় এবং ঘরের মধ্যে ইতিবাচক শক্তি বৃদ্ধি পায়।

Advertisement

বিশেষ দ্রষ্টব্য: এখানে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র অনুমান এবং বাস্তুশাস্ত্রে বলা তথ্যের উপর ভিত্তি করে দেওয়া হয়েছে। এখানে উল্লেখ করা জরুরি যে, bangla.aajtak.in কোনও ধরনের অন্ধবিশ্বাস, কুসংস্কারকে সমর্থন করে না। কোনও তথ্য বা অনুমান প্রয়োগ করার আগে, অবশ্যই সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রের বিশেষজ্ঞের সঙ্গে পরামর্শ করে নিন।

POST A COMMENT
Advertisement