Lakshmir Bhandar: লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের টাকা বাড়ল? বাজেটে যা ঘোষণা করলেন চন্দ্রিমা

West Bengal Budget: রাজ্য বাজেটে মহিলাদের জন্য বড় ঘোষণা নেই। রাজ্য বাজেটে লক্ষীর ভাণ্ডারের টাকা বাড়ানো হচ্ছে না। জানিয়ে দিলেন অর্থ প্রতিমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য। অর্থাৎ এসসি ও এসটি মহিলারা মাসে ১২০০ টাকা করেই ভাতা পাবেন। অন্যদিকে, জেনারেল ও ওবিসি মহিলারা পাবেন ১০০০ টাকা করে।

Advertisement
লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের টাকা বাড়ল? বাজেটে যা ঘোষণা করলেন চন্দ্রিমালক্ষ্মীর ভাণ্ডারের টাকা বাড়ল? বাজেটে যা ঘোষণা চন্দ্রিমার
হাইলাইটস
  • রাজ্য বাজেটে লক্ষীর ভাণ্ডারের টাকা বাড়ানো হচ্ছে না
  • জানিয়ে দিলেন অর্থ প্রতিমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য

রাজ্য বাজেটে মহিলাদের জন্য বড় ঘোষণা নেই। রাজ্য বাজেটে লক্ষীর ভাণ্ডারের টাকা বাড়ানো হচ্ছে না। জানিয়ে দিলেন অর্থ প্রতিমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য। অর্থাৎ এসসি ও এসটি মহিলারা মাসে ১২০০ টাকা করেই ভাতা পাবেন। অন্যদিকে, জেনারেল ও ওবিসি মহিলারা পাবেন ১০০০ টাকা করে। গত বছর লোকসভা নির্বাচনের আগে বাজেটে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের টাকা বৃদ্ধির ঘোষণা করে রাজ্য সরকার। আগে দেওয়া হত জেনারেল ও ওবিসি মহিলাদের প্রতি মাসে ৫০০ টাকা করে দেওয়া হত, ২০২৪ সাল থেকে তা বেড়ে হয়েছে ১ হাজার টাকা। তফসিলি জাতি ও উপজাতির মহিলারা আগে পেতেন ১ হাজার টাকা করে। ২০২৪ সালে বাড়িতে করা হয় ১২০০ টাকা।

লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পকে আক্ষরিক অর্থেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মাস্টারস্ট্রোক ছিল ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে। অচিরেই এই প্রকল্প সাড়া ফেলে দেয় গোটা রাজ্যে। ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনের আগে ফেব্রুয়ারি মাসে চালু হয় লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্প। এই প্রকল্পে রাজ্যের ২৫ থেকে ৬০ বছর বয়সী মহিলারা রাজ্য সরকারের কাছে থেকে আর্থিক সহায়তা পান। এমনকী মমতার এই স্কিমের আদলে এখন দেশের অন্যান্য রাজ্যেও মহিলাদের টাকা দেওয়ার প্রকল্প চালু করেছে সংশ্লিষ্ট রাজ্যগুলির সরকার। এমনকী রাজনৈতিক দলগুলি ভোটের ইশতেহারেও লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের মতো প্রকল্পের প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে।

রাজ্যের সব মহিলাই লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের টাকা পাওয়ার যোগ্য। ইতিমধ্যেই দুয়ারে সরকার শুরু হয়ে গিয়েছে। লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের আবেদনের ফর্ম দুয়ারে সরকারের ক্যাম্পেই মিলবে। এছাড়াও অনলাইনেও লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের জন্য আবেদন জানাতে পারেন। এই প্রকল্প শুধুমাত্র মহিলাদের জন্যই। অ্যাকাউন্টধারীর নাম, অ্যাকাউন্ট নম্বর, ব্যাঙ্কের ঠিকানা, IFSC কোড এবং MICR কোড সহ আবেদনকারীর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের বিবরণ, ব্যাঙ্ক পাসবুকের প্রথম পেজের জেরক্স। ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টটি ব্যক্তিগত হতে হবে। আবেদনকারীর সাম্প্রতিক রঙিন পাসপোর্ট সাইজের ছবি। মনে রাখবেন, আরও অন্যান্য নথিও লাগতে পারে।

Advertisement

POST A COMMENT
Advertisement