scorecardresearch
 

IPO নিয়ে বড় প্রস্তাব SEBI-র, এবার ৬ দিনের পরিবর্তে লিস্টিং হতে পারে ৩ দিনেই

SEBI-এর পরামর্শ পত্র অনুযায়ী, তালিকাভুক্তির সময়সীমা হ্রাস করার ফলে IPO ইস্যুকারীর দ্বারা উত্থাপিত মূলধনের দ্রুত অ্যাক্সেস সম্ভব হবে। এতে ব্যবসা করাও সহজ হবে। বছরের পর বছর ধরে, SEBI আইপিও সিস্টেমে উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ নিয়েছে। সেই পদক্ষেপগুলিই তালিকাভুক্তির সময়সীমা T+6 থেকে T+3 এ কমিয়ে আনার পথ প্রশস্ত করেছে।

Advertisement
SEBI SEBI
হাইলাইটস
  • সেবির বড়সড় প্রস্তাব
  • চাওয়া হয়েছে জনগণের মতামত
  • জেনে নিন প্রস্তাবটি

ইনিশিয়াল পাবলিক অফার না IPO নিয়ে বড়সড় প্রস্তাব সেবির (SEBI)। আইপিও বন্ধ হওয়ার পর স্টক এক্সচেঞ্জে শেয়ার তালিকাভুক্তির সময়সীমা কমানোর প্রস্তাব করেছে সেবি। বর্তমানে, আইপিও বন্ধের ৬ দিনের মধ্যে শেয়ার তালিকাভুক্ত করা হয়। SEBI প্রস্তাব করেছে যে এই সময়কাল কমিয়ে তিন দিন করা হোক। এতে আইপিও ইস্যুকারি সংস্থা এবং বিনিয়োগকারী উভয়ই লাভবান হতে পারেন।

ব্যবসায় হবে সুবিধা
SEBI-এর পরামর্শ পত্র অনুযায়ী, তালিকাভুক্তির সময়সীমা হ্রাস করার ফলে IPO ইস্যুকারীর দ্বারা উত্থাপিত মূলধনের দ্রুত অ্যাক্সেস সম্ভব হবে। এতে ব্যবসা করাও সহজ হবে। বছরের পর বছর ধরে, SEBI আইপিও সিস্টেমে উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ নিয়েছে। সেই পদক্ষেপগুলিই তালিকাভুক্তির সময়সীমা T+6 থেকে T+3 এ কমিয়ে আনার পথ প্রশস্ত করেছে।

মতামত চেয়েছে সেবি
SEBI-র পরামর্শ পত্রে, ইস্যু বন্ধ হওয়ার তারিখ এবং শেয়ার তালিকাভুক্তির তারিখের মধ্যে সময়কাল কমানোর পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। প্রস্তাবিত পরিবর্তন তালিকার সময়সীমাকে বর্তমান ছয় দিন থেকে তিন দিন (T+3) কমিয়ে দেবে। SEBI এই প্রস্তাবের প্রেক্ষিতে প্রতিক্রিয়া জানতে ৩ জুন পর্যন্ত জনগণের মতামত চেয়েছে। খুচরো বিনিয়োগকারীরা অর্থাৎ ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা আইপিওর মাধ্যমে বাজারে অর্থ বিনিয়োগ করেন।

তিন দিনের মধ্যে সবকিছু হয়ে যাবে
সহজ ভাষায় বলতে গেলে আইপিও বন্ধ হওয়ার পর শেয়ার তালিকাভুক্ত হতে সময় লাগে ছয় দিন। ইতিমধ্যে, বিনিয়োগকারীদের শেয়ার বরাদ্দ করা হয়। কিন্তু SEBI-র প্রস্তাব অনুমোদনের পর, ইস্যু বন্ধ হওয়ার তিন দিনের মধ্যে শেয়ারের তালিকা করা হবে। শেয়ার তালিকাভুক্তি না হওয়া পর্যন্ত তা গ্রে মার্কেটে উঠা-নামা করতে থাকে। বাজার বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এতে অনেক সময় বিভ্রান্তিও তৈরি হয়। এখন দেখার সেবির এই প্রস্তাবের প্রেক্ষিতে কী মতামত দেয় জনগণ। 

 

Advertisement

TAGS:
Advertisement