হাসিই সবচেয়ে ওষুধ। আজকাল ব্যস্ত জীবনে মানুষ হাসতেই ভুলে গিয়েছে। অথচ হাসলে মন-শরীর দুই-ই ভাল থাকে। এমনকি হার্টও ঠিক রাখে হাসি। অথচ সেই হাসিই এখন খুঁজে বেড়াতে হচ্ছে। পাঠকদের জন্য তাই বাছাই করা কয়েকটি কৌতূক তুলে ধরা হল। নিশ্চিত ভাললাগবে আপনাদের। আর যদি ভাল লাগে বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে বিন্দাস শেয়ার করুন।
একজন ইংরেজি শিক্ষক বিজ্ঞাপন দিয়েছেন... মাত্র এক মাসে দ্রুত ইংরেজি বলতে শিখুন, মহিলাদের জন্য ৫০% ছাড়৷
সুনীল: মহিলাদের জন্য ৫০% ছাড় কেন?
টিউশন স্যার: মহিলারা দ্রুত কথা বলতে জানেন। তাঁদের শুধু ইংরেজি শেখাতে হবে।
কৃপণ স্বামী স্ত্রীকে নিয়ে বেড়াতে গেলেন। স্ত্রী- অ্যাই শোনো, আমার তেষ্টা পেয়েছে। জলের বোতল দাও।
স্বামী- বিরিয়ানি খাবে?
বউ- আরে এভাবে বলো না! আমার মুখে জল আসছে।
স্বামী- বেশ। সেটাই খেয়ে নাও। জলের বোতল নিয়ে কি স্নান করবে?
শিক্ষক-আগামিকাল আমি সূর্য নিয়ে পড়াব। কেউ ক্লাস মিস করো না...
রাজু - আমি আসতে পারব না ম্যাম
টিচার - কেন?
রাজু- মা আমাকে এতদূর যেতে দেবে না।
শিক্ষক অবাক।
বাবলু- বউ যদি নিজের স্বামীকে ফেসবুক-হোয়াটসঅ্যাপে ব্লক করে তাহলে তাকে কি বলে?
সঞ্জু - ব্লক।
বাবলু- আরে না না... এটা ইলেক্ট্রনিক ডিভোর্স।
ক্লাসে শিক্ষক বাচ্চাদের জিজ্ঞেস করলেন- বলো, কাঁটা ভরা পথে কে সাপোর্ট করবে স্বামী, স্ত্রী, ভাই, বোন, বাবা-মা, প্রেমিক, প্রেমিকা না বন্ধু?
সোনু উঠে দাঁড়িয়ে বলল- স্যার চপ্পল।
তার পর শিক্ষক চপ্পল দিয়ে সোনুকে চড়চাপ্পড় দিলেন।
চিন্টু- আজ সন্ধ্যা পর্যন্ত টাকার ব্যবস্থা না হলে, অপমান থেকে বাঁচতে আমাকে বিষ পান করতে হবে... সাহায্য করুন ভাই...
মিন্টু- কী করব... আমার এক ফোঁটাও বিষ নেই!
বৃদ্ধ- কেমন আছো ছোকরা?
ছোকরা- আমি ভালো আছি।
বৃদ্ধ- পড়াশুনো কেমন চলছে?
ছোকরা- ঠিক আপনার জীবনের মতো।
বুড়ো- মানে?
শিশু- ঈশ্বরের ভরসায়।