মানুষ এখন মজা করতেই ভুলে গিয়েছে। সে এখন কাজের ভারে ব্যস্ত। দিনভর খালি দৌড়চ্ছে। এই দৌড় থামছে না। জীবন থেকে হাসি-মজা হারিয়ে গিয়েছে। অথচ হাসি না থাকলে জীবনটাই যে ফিকে! হাসিখুশি জীবনের জন্য হাসাটা জরুরি। মানুষকে হাসা দরকার। সেই হাসার জন্যই রইল বেশ কয়েকটি জোকস। এই জোকসগুলি আপনাকে নিশ্চিতভাবে হাসাবে। চলুন একটু হেসে নেওয়া যাক-
বাবা (ছেলেকে) - মেয়ের বাড়ির লোক তোকে দেখতে আসছে, বেতন বাড়িয়ে বলবি।
মেয়ের বাবা (ছেলেকে)- তুমি কত রোজগার কর?
ছেলে- এমনিতে আমার বেতন ১ কোটি। কেটে পাই ৮০০০ টাকা!
সৌমেন (নার্সের কাছে)- আমি তোমাকে ভালবেসে ফেলেছি। আমার হৃদয় চুরি করেছ তুমি।
নার্স (লজ্জাবনত)- মিথ্যেবাদী কোথাকার! হার্টকে তো স্পর্শও করিনি। আমরা কিডনি চুরি করেছি।
মধুরিমা- আমার ওজন কীভাবে কমবে?
ডাক্তার- ঘাড় ডানে-বামে নাড়ান...
সালু- কখন কীভাবে?
ডাক্তার- কেউ মশালাদার খাবার খাওয়াতে চাইলে....
মধুরিমা- তুমি আমাকে কতটা ভালোবাসো?
প্রেমিক- শাহজাহানের মতো।
মধুরিমা- তাহলে তাজমহল তৈরি কর।
প্রেমিক- আমি জমি কিনেছি, শুধু তোমার মৃত্যুর অপেক্ষায়।
ছেলে-বাবা, তুমি খুব ভাগ্যবান।
বাবা- কীভাবে রে?
ছেলে- আমি ফেল করেছি। তাই তোমায় আর নতুন বই কিনতে হবে না।
ব্যাঙ্ক ডাকাতির পর...
ডাকাত- তুমি আমাকে দেখে ফেলেছো।
ব্যাঙ্ক ম্যানেজার- হ্যাঁ...
ডাকাত ক্লার্ককে গুলি করে এক গ্রাহককে জিজ্ঞেস করল- তুমি কি কিছু দেখলে...
গ্রাহক- না, কিন্তু আমার বউ দেখেছে। ও বলছে পুলিশকেও সব বলে দেবে।
স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া হচ্ছিল...
স্বামী- তুমি বিউটি পার্লারে ৪ হাজার টাকা ধ্বংস করে এলে, সেই টাকা কে দেবে?
বউ- যাতে আমার সুন্দর মুখশ্রী তুমি দেখতে পাও
স্বামী- পাগলি...এজন্যই তো মদ খাই যাতে আমাকেও তোমার চোখে সুন্দর লাগে।
গোলুর বাড়িতে চা খাচ্ছে কাকা
কাকা- এরপর কী করার কথা ভাবছিস? জীবনে কিছু তো করতে হবে...
ভাইপো-কিছু নিশ্চয়ই করব। কিন্তু কারও বাড়িতে গিয়ে কাউকে এই ধরনের প্রশ্ন করব না।
ভাইপোর কথা শুনে কাকা একেবারে হতভম্ব হয়ে গেল।
শিক্ষক- গোলু, তুই A B C D বলতে পারবি?
গোলু - A B C D...
শিক্ষক - ভাল হয়েছে, আরও বল?
গোলু- আর সব ঠিক আছে... আপনি বলুন?
গোলুর কথা শুনে শিক্ষক রেগে কাঁই।