Jokes In Bengali: হাসলে ইতিবাচক পরিবেশ বজায় থাকে। একজন মানুষ যখন স্ট্রেস থেকে দূরে থাকে, তখন মানসিক রোগও কাছে আসে না। খিলখিল করে হাসা হল সুস্বাস্থ্যের রহস্য। চলুন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল জোকস পড়া যাক।
> চোর: জলদি, পুলিশ আসছে! জানালা দিয়ে লাফিয়ে পড়।
সহকারী: ক্যান ওস্তাদ? পেছনেও তো দরজা আছে।
চোর: বাংলা সিনেমায় তাই করে।
সহকারী: কিন্তু ওস্তাদ, আমরা যে এখন তের তলায় আছি।
চোর: দুর গাধা! এখন কি কুসংস্কার নিয়ে মাথা ঘামানোর সময়?
> ব্যাঙ্ক কর্মকর্তাকে বলছেন শামছু মিঁয়া, আমি ১০ লাখ টাকা ঋণ নিতে চাই।
কর্মকর্তা: কী উদ্দেশ্যে ঋণ নেবেন?
শামছু: এই টাকা দিয়ে আমি গাড়ি কিনব।
কর্মকর্তা: ঠিক আছে, আমি ব্যবস্থা করছি। তবে আগেই বলে রাখি, আপনি যদি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে টাকা ফেরত দিতে না পারেন, ব্যাঙ্ক আপনার গাড়ি নিয়ে নেবে।
শামছু: ইশ্! আগে বলবেন না? আগে জানলে আমি ঋণ নিয়ে বিয়ে করতাম!
> গভীর রাতের ট্রেন ধরতে ওয়েটিং রুমে একা একা বসেছিলেন দার্শনিক ভদ্রলোক। হঠাৎ ঘণ্টা বাজায় প্ল্যাটফর্মে গেলেন । সেখানে পৌঁছে মনে হল চশমাটা ঘরের টেবিলে ফেলে এসেছেন। তাই তখনই ছুটলেন ওয়েটিং রুমে। গিয়ে দেখেন নির্জন ওয়েটিং রুমে খুব ঘনিষ্টভাবে একজোড়া প্রেমিক-প্রেমিকা বসে আছে।
প্রেমিক ফিসফিস করে বলছে, তোমার সুন্দর চোখ দুটো যে আমার।
প্রেমিকা: সত্যি?
প্রেমিক: তোমার চমৎকার ঠোঁট, তাও আমার।
প্রেমিকা: ইস্!
প্রেমিক: মেঘের মত কাল চুল, সেটাও।
প্রেমিকা: যাহ!
দার্শনিক: ( বাইরে থেকে কাশির শব্দ করে ) কিন্তু ভাই টেবিলের ওপর রাখা চশমটা আমার।
>একবার ৫ জন ডাক্তার মিলে একটা ঘোড়ার অপারেশন করলেন।
অপারেশনের পর সিনিয়র ডাক্তার কম্পাউন্ডারকে বললেন- দেখ পেটে কোন টুল আছে কি না,
কম্পাউন্ডার বললেন- সব টুল আছে, কিন্তু ডাঃ গুপ্তকে আর দেখা যাচ্ছে না!
> মহিলা- আমার ওজন কমবে কীভাবে?
ডাক্তার - ঘাড় ডান বামে নাড়ান
মহিলা - কোন সময়ে?
ডাক্তার- কেউ খাবারের কথা বললে!
> ছেলে- তোমার নাম কি?
মেয়ে- আমার নাম বিধি।
ছেলে- আমার নাম বিধান।
মেয়ে- তো কী করবো?
ছেলে- আরে এটা তো বিধির বিধান।
( Disclaimer: এখানে দেওয়া কৌতুকগুলি সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে ভাইরাল হওয়া বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে৷ আমাদের উদ্দেশ্য শুধুমাত্র মানুষকে বিনোদন দেওয়া৷ আমাদের উদ্দেশ্য কোনও জাতি, ধর্ম, নাম বা বর্ণের ভিত্তিতে কাউকে হেয় করা বা উপহাস করা নয়।)