Jokes In Bengali: হাসলে ইতিবাচক পরিবেশ বজায় থাকে। একজন মানুষ যখন স্ট্রেস থেকে দূরে থাকে, তখন মানসিক রোগও কাছে আসে না। খিলখিল করে হাসা হল সুস্বাস্থ্যের রহস্য। চলুন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল জোকস পড়া যাক।
> অফিসের পিয়ন ছুটতে ছুটতে বসের ঘরে—
বস: কি হয়েছে, এমন ছুটে এলে কেন?
পিয়ন: স্যার অফিসের সব ছেলেরা অজ্ঞান হয়ে গেছে।
বস: বলো কী? কীভাবে? কী হয়েছে সবার?
পিয়ন: স্যার, একটু আগের ঘটনা। অফিসে খুব সুন্দরী এক মেয়ে প্রবেশ করলো। মেয়েটিকে দেখে তো অফিসের সব ছেলে অবাক হয়ে গেল। কিন্তু মেয়েটি অফিসে ঢুকেই এমন এক কথা বললো, যা শুনে ছেলেগুলো সব বেহুঁশ!
বস: আসলে কী বলেছিল মেয়েটি?
কর্মী: মেয়েটি বলেছিল, ‘ভাইজান একটু চাপেন, রুমডা ঝাড়ু দিমু!
> কাজী: বুঝলে রমিজ মিয়া, অ্যারেঞ্জড মেরিজে তালাকের সংখ্যা কম।
ঘটক: তা-ই তো দেখতাছি হুজুর।
কাজী: কিন্তু কেন, তা বলতে পার?
ঘটক: যারা সাহস কইরা নিজের ইচ্ছায় বিয়াটাও করতে পারে না, তারা আবার তালাক দিবো কোন সাহসে?
> এক বাড়িতে ডাকাতি হয়েছে। প্রতিবেশীর বাড়িতে অনুসন্ধানের কাজে গেছেন গোয়েন্দা।
গোয়েন্দা: গত রাতে পাশের বাসা থেকে আপনারা কোনো শব্দ শুনতে পেয়েছেন?
প্রতিবেশী: নাহ! গোলাগুলি, চিৎকার আর ওদের কুকুরটার চেঁচামেচির যন্ত্রণায় কিছু শোনাই যাচ্ছিল না!
>একবার ৫ জন ডাক্তার মিলে একটা ঘোড়ার অপারেশন করলেন।
অপারেশনের পর সিনিয়র ডাক্তার কম্পাউন্ডারকে বললেন- দেখ পেটে কোন টুল আছে কি না,
কম্পাউন্ডার বললেন- সব টুল আছে, কিন্তু ডাঃ গুপ্তকে আর দেখা যাচ্ছে না!
> মহিলা- আমার ওজন কমবে কীভাবে?
ডাক্তার - ঘাড় ডান বামে নাড়ান
মহিলা - কোন সময়ে?
ডাক্তার- কেউ খাবারের কথা বললে!
> ছেলে- তোমার নাম কি?
মেয়ে- আমার নাম বিধি।
ছেলে- আমার নাম বিধান।
মেয়ে- তো কী করবো?
ছেলে- আরে এটা তো বিধির বিধান।
( Disclaimer: এখানে দেওয়া কৌতুকগুলি সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে ভাইরাল হওয়া বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে৷ আমাদের উদ্দেশ্য শুধুমাত্র মানুষকে বিনোদন দেওয়া৷ আমাদের উদ্দেশ্য কোনও জাতি, ধর্ম, নাম বা বর্ণের ভিত্তিতে কাউকে হেয় করা বা উপহাস করা নয়।)