Hasir Jokes: হাসতে থাকলে ইতিবাচক পরিবেশ বজায় থাকে। একজন মানুষ যখন স্ট্রেস থেকে দূরে থাকে, তখন মানসিক রোগও কাছে আসে না। খিলখিল করে হাসাকে বলা হয় সুস্বাস্থ্যের রহস্য। চলুন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল জোকস পড়া যাক।
> এক রোগী এসেছেন চোখের চিকিৎসকের কাছে—
রোগী: ডাক্তারবাবু, চশমা নেওয়ার পর কি আমি এ-বি-সি-ডি পড়তে পারব?
চিকিৎসক: অবশ্যই পারবেন।
রোগী: এবার দেখব, কোন ব্যাটায় বলে আমি ইংরেজি পারি না।
> একজন বিখ্যাত অভিনেতার ইন্টারভিউ নিচ্ছে পত্রিকার সাংবাদিক-
সাংবাদিক: আচ্ছা আপনি তো যে কোনো মানুষের চরিত্রে অভিনয় করে ফুটিয়ে তুলতে পারেন?
অভিনেতা: হ্যাঁ পারি, শুধু নিজের চরিত্রটাই ফুটিয়ে তুলতে ব্যর্থ হয়েছি।
> চিত্রশিল্পীর প্রদর্শনী চলছে। তিনি এলেন সন্ধ্যার পর গ্যালারিতে। গ্যালারির মালিক আবার তার বন্ধু। তাকে জিজ্ঞেস করলেন, কেউ কি ছবি কিনতে চেয়েছে?
বন্ধু বললো, হ্যাঁ হ্যাঁ। একজন এসে বললো, তোর মৃত্যুর পর এই ছবিগুলোর দাম আকাশছোঁয়া হবে কি না। আমি বললাম, অবশ্যই হবে। তখন তিনি একসঙ্গে ১৫টি ছবি কিনে নিলেন।
> স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া হয়... সারাদিন চুপ থাকার পর
স্ত্রী স্বামীর কাছে এসে বলল- এভাবে ঝগড়া করার পর আমার ভালো লাগছে না,
চল এক কাজ করি, তুমি একটু আপস করো, আমিও একটু করি।
স্বামী- আচ্ছা, কী করব?
স্ত্রী- তুমি আমার কাছে ক্ষমা চাও, আর আমি তোমাকে ক্ষমা করি।
> ছেলেটি মেয়েটিকে বলল, ডার্লিং, তোমার চোখে আমি পুরো পৃথিবী দেখতে পাচ্ছি। একজন বৃদ্ধ পেছন থেকে বললেন , আমাদের গরু পাওয়া যাচ্ছে না, যদি দেখেন তাহলে বলবেন ছেলে।
> এখন সে দিন বেশি দূরে নয় যখন স্বামী-স্ত্রীর ডিজিটাল লড়াই হবে এরকম
স্ত্রী-জানি না কোন সময়ে তোমার ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট অ্যাকসেপ্ট করেছিলাম।
স্বামী- আমার মাথা কাজ করছিল না যে তোমার ডিপিকে নাইস বলেছিলাম।
স্ত্রী- আমার বুদ্ধিও লোপ পেয়েছিল, যে তোমার ছবিতে হ্যান্ডসাম কমেন্ট করেছিলাম।
স্বামী- সেই সময় তোমাকে আনফ্রেন্ড করলে ভালো হতো।
স্ত্রী- আমিও যদি তোমাকে ব্লক করতাম তাহলে এই দিন দেখতে হতো না।
( Disclaimer: এখানে দেওয়া কৌতুকগুলি সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে ভাইরাল হওয়া বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে৷ আমাদের উদ্দেশ্য শুধুমাত্র মানুষকে বিনোদন দেওয়া৷ আমাদের উদ্দেশ্য কোনও জাতি, ধর্ম, নাম বা বর্ণের ভিত্তিতে কাউকে হেয় করা বা উপহাস করা নয়।)