Funny Jokes and Chutkule: হাসলে মন এবং মেজাজ উভয়ই সতেজ থাকে। আজকের ব্যস্ততায় মানুষ হাসতেও ভুলে যাচ্ছে। তাই আপনাদের হাসানোর জন্য আমরা নিয়ে এসেছি মজার ভাইরাল জোকস। যা পড়ার পর আপনি আপনার হাসি কন্ট্রোল করতে পারবেন না।
> একদিন দুই বন্ধু বসে গল্প করছে—
পল্টু: বন্ধু কি করি বলতো?
বন্ধু: কি হয়েছে, তোর এত মন খারাপ কেন?
পল্টু: আরে এই ভুঁড়িটা নিয়ে চিন্তায় আছি। সামনে বিয়ে কীভাবে কমাব?
বন্ধু: একজন ডাক্তারের পরামর্শ নে তাহলে।
কয়েকদিন পর—
বন্ধু: কী রে সারাদিন মোবাইল ফোনে গেম খেলিস কেন তুই?
পল্টু: ডাক্তার বলেছেন, ভুঁড়ি কমাতে হলে নিয়মিত খেলাধুলা করতে হবে। ডাক্তারের কথা তো আর ফেলতে পারি না।
> এক মহিলা আর এক মহিলাকে বললেন, ‘আমি আর আমার স্বামী দু’জনেই চাকরি করি। কিন্তু দামি শাড়ি কিনতে পারি না। আপনাকে রোজই দেখি নতুন নতুন দামি শাড়ি পরতে। বোধহয় আপনাদের বড় কোনো ব্যবসা আছে। তাই না? দ্বিতীয় মহিলা: হ্যাঁ, আমার স্বামীর বিরাট লন্ড্রি আছে।
> তার মা বিষয়টি সহ্যই করতে পারেন না। তাই হাতে স্যান্ডেল নিয়ে ছুটে গেলেন ছেলের দিকে—
মা: বজ্জাত ছেলে কোথাকার! এতবার বলি তারপরও সোফায় শুয়ে থাকিস। আজ জুতিয়ে তোকে সিধা করবো।
লাল্টু: মা! আর হবে না এমন।
মা: তুই আবার করবি এ কাজ! সোফা হচ্ছে বসার জন্য, শোয়ার জন্য না।
লাল্টু: মা, স্যান্ডেলও তো পায়ে দেওয়ার জন্য, ছেলেকে পেটানোর জন্য না।
> বাবাকে ছেলের প্রশ্ন- বাবা, ভায়ারা ভাই কথাটির মানে কি?
বাবার উত্তর- যখন একই কোম্পানির দ্বারা দুই ব্যক্তি প্রতারিত হয়, তখন তাদের, ভায়ারা ভাই বলা হয়...
> গার্লফ্রেন্ড- ছেলেটিকে জড়িয়ে ধরে বলল... এমন কিছু বলো যাতে আমার হৃদপিণ্ড জোরে জোরে স্পন্দিত হয় ছেলেটি বলল- চুপচাপ দাঁড়িয়ে থাকো... তোমার বাবা পেছনে দাঁড়িয়ে আছে!
> একটি শিশু কাঁদছিল।
তার বাবা কান্নার কারণ জিজ্ঞেস করলেন?
বাচ্চাটা বলল- দশ টাকা দাও, তারপর বলব।
বাবা ছেলেকে দশ টাকা দিয়ে বললেন- এখন বলো ! তুমি কাঁদছিলে কেন?
শিশুটি বলল- আমি তো দশ টাকার জন্যই কাঁদছিলাম।
(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।)