Funny Jokes and Chutkule in Bengali: হাসি আশেপাশের পরিবেশ এবং আপনার মেজাজ ভালো রাখে। আজকের ব্যস্ততায় মানুষ হাসতেও ভুলে গেছে। তাই আপনাদের আনন্দ দেওয়ার জন্য আমরা নিয়ে এসেছি মজার ভাইরাল জোকস। যা পড়ে আপনি আপনার হাসি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।
> স্টেশনমাস্টারকে বলছেন এক ব্যক্তি, ‘ভাই, বর্ধমানের ট্রেনটা কখন ছাড়বে?’
স্টেশনমাস্টার: ‘সাড়ে আটটায়।’
ব্যক্তি: ‘আর ব্যান্ডেলটা?’
স্টেশনমাস্টার: ‘এগারোটায়।’
ব্যক্তি: ‘তাহলে তারকেশ্বরের ট্রেনটা যাবে কখন?’
এবার বিরক্ত হয়ে গেলেন স্টেশনমাস্টার ‘আরে এত ট্রেনের খবর নিচ্ছেন, আপনি যাবেন কোথায়?’
ব্যক্তি: ‘না, মানে আমি রেললাইনটা পার হয়ে ওপাশের প্ল্যাটফর্মে যাব তো….
> এক লোক রাতের বেলা FTV তে ফ্যাশন শো দেখছিলো…
হটাৎ ছেলে এসে রুমে ঢুকে পড়ল…
অপ্রস্তুত হয়ে লোকটি ছেলেকে বলল, “বেচারা গরীব মেয়েরা, কাপড় চোপড় কেনার পয়সা নাই…”
ছেলেঃ “এর চেয়ে গরীব মেয়ে দেখতে চাইলে,আমার কাছে সিডি আছে,নিয়ে দেখতে পারো…..”
> গ্রামের মাতব্বর চিন্তাগ্রস্ত মুখে চা স্টলে বসে আছেন।
তার এক বন্ধু জিজ্ঞাস করেন - কী ব্যাপার? সব ভালো তো!
মাতব্বর - আর বলিস না! দুই টনের এসি কিনে বাড়ি আনার পর ওজন করে দেখি সেটা মাত্র বত্রিশ কেজি! এভাবে ঠকাবে, আমার ধারণার বাইরে!
> মা : তোমার পরীক্ষা কেমন হয়েছে? সব কমন পড়েছে তো।
ছাত্রী : না মা, ভালো পরীক্ষা দিতে পারিনি, কিন্তু খাতায় অনেক কিছু লিখেছি।
মা : যাই হোক, এবার জীবনে প্রথম খাতায় কিছু লিখেছিস, পাস নম্বর তো উঠবেই, তাই না।
ছাত্রী : না মা।
মা : কেন? তুই না বলেছিস অনেক কিছু লিখেছিস?
ছাত্রী : হ্যাঁ, লেখাগুলো ঠিক হয়েছে কিনা তা দেখার জন্য খাতাটি বাড়িতে নিয়ে এসেছি। আগামীকাল টিচারের কাছে খাতা জমা দিয়ে দেব!
> রেলওয়েতে ইন্টারভিউ হচ্ছে। একটি চটপটে ছেলেকে সবাই একটু বাজিয়ে নিতে চাইলেন।
ইন্টারভিউ বোর্ডের সদস্য: ধরো, একটা দ্রুতগামী ট্রেন আসছে। হঠাৎ দেখলে লাইন ভাঙা। কী করবে তুমি?
চাকরিপ্রার্থী- ট্রেন থামাতে লাল নিশান ওড়াব।
ইন্টারভিউ বোর্ডের সদস্য: যদি রাত হয়?
চাকরিপ্রার্থী- লাল আলো দেখাব।
ইন্টারভিউ বোর্ডের সদস্য: লাল আলো যদি না থাকে?
চাকরিপ্রার্থী- তা হলে আমার বোনকে ডাকব।
ইন্টারভিউ বোর্ডের সদস্য: বোনকে! কেন?
চাকরিপ্রার্থী- ওর অনেক দিনের শখ একটা ট্রেন অ্যাক্সিডেন্ট দেখবে!
> সুমন : তোমাকে গত সপ্তাহে যে ছাতাটা ধার দিয়েছিলাম সেটা ফেরত দিতে হবে ভাই।
বলাই : কিন্তু আমি সেটা এই মাত্র মাধবকে দিলাম, সে তো তার ভাইকে ওটা দিয়ে বাজারে পাঠিয়েছে।
সুমন : তবে তো ভারি মুশকিল হল, কারণ আমি ছাতাটা অফিসে দত্ত সাহেবের কাছ থেকে চেয়ে এনেছিলাম, সেটা আসলে তার মেয়ের বরের।
> স্ত্রী: আমি যদি হঠাৎ মরে যাই তাহলে তুমি কী করবে?
স্বামী: তুমি মরে গেলে আমি পাগল হয়ে যাব।
স্ত্রী: আরেকটা বিয়ে করবে না তো?
স্বামী: পাগল হলে মানুষ কতো কিছুই তো করে!
> মিস্টার বসু এবং জয়শ্রী দেবী স্বামী-স্ত্রী। দুজনের মধ্যে কিছুতেই বনিবনা হচ্ছে না। দিনরাত ঝগড়া লেগেই থাকে। তারা গেছেন একজন পরামর্শকের কাছে। সব শুনে পরামর্শক দম্পতিকে বললেন, ‘আপনাদের সমস্যাটা বুঝতে পেরেছি। শুনুন, আপনি প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে পাঁচ কিলোমিটার হাঁটবেন।’
এক সপ্তাহ পর মিস্টার বসুকে ফোন করলেন পরামর্শক।
পরামর্শক: কী খবর, আছেন কেমন?
মিস্টুর বসু: আমি তো খুবই ভালো আছি! আপনার পরামর্শ কাজে লেগেছে।
পরামর্শক: বাহ! আপনার স্ত্রী কেমন আছেন?
মিস্টার বসু: কী করে বলব? আমি তো বাড়ি থেকে ৩৫ কিলোমিটার দূরে আছি!
(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।)