Jokes: হাসি-ঠাট্টা করা শুধুমাত্র আশেপাশের পরিবেশকে হালকা এবং মনোরম রাখে না, তবে ব্যক্তির মনও শান্ত ও খুশি থাকে। সেই সঙ্গে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরাও সবসময় হাসতে পরামর্শ দেন। আপনিও যদি নিজেকে ফিট রাখতে চান, তাহলে প্রতিদিন মজার জোকস পড়ুন।
> ক্লাসে শিক্ষক তার ছাত্রদের ইংরেজি পড়াচ্ছেন, হঠাৎ এক ছাত্র জিজ্ঞেস করল--
ছাত্র: আচ্ছা স্যার, ‘নাটুরে’ মানে কী?
শিক্ষক: আচ্ছা, তোর ‘নাটুরে’র বানানটা কী হবে বল তো?
ছাত্র: স্যার ‘NATURE’।
শিক্ষক: ওরে গাধা, ওটা নাটুরে না। ওটা হবে ‘ন্যাচার’ মানে প্রকৃতি। বের হয়ে যা আমার ক্লাস থেকে, আজই তোকে টিসি দিয়ে দেব।
ছাত্র: স্যার, প্লিজ প্লিজ এমন করবেন না। তাহলে আমার ‘ফুটুরে’ নষ্ট হয়ে যাবে।
> বাংলা ব্যাকরণ পড়ানোর সময় শিক্ষক অন্যমনস্ক এক ছেলেকে বললেন-
শিক্ষক: এই ছেলে, সর্বনাম পদের দুটো উদাহরণ দাও তো।
ছেলেটি হকচকিয়ে দাঁড়িয়ে বলল-
ছাত্র: কে? আমি?
শিক্ষক: গুড, হয়েছে। বসো।
> স্ত্রী: বিয়ের আগে তুমি আমাকে পাগলের মতো ভালোবাসতে...আর এখন বাসোনা। কেনগো?
স্বামী: এখন আমি সুস্থ।
> স্ত্রী: কী ব্যাপার! বাজার থেকে পেঁয়াজ আননি কেন, দাম বেশি বলে পেঁয়াজ আনবে না?
স্বামী: না, ঠিক তা নয়।
স্ত্রী: তাহলে?
স্বামী: পেঁয়াজ কাটতে বসে তুমি প্রতিদিন চোখের জল ফেলবে, দৃশ্যটা আমি সহ্য করতে পারি না।
> দীর্ঘদিনের পরিচিত এক রোগী তার ডাক্তারকে প্রশ্ন করলেন-
রোগী: আচ্ছা ডাক্তার, দুনিয়াতে এত সাইন থাকতে আপনারা ‘প্লাস’ কেন বেছে নিলেন?
ডাক্তার: দেখুন, রোগী মরুক আর বাঁচুক, ডাক্তার তো সব সময় ‘প্লাস’ই থাকে না কি?
> শিক্ষক: তুমি স্কুলে দেরী করে এলে কেন?
বাবুল: সাইনের কারণে স্যার।
শিক্ষক: কিসের সাইন?
বাবুল: ওই যে লেখা ছিল, ‘সামনে স্কুল, আস্তে চলুন’।
(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।)