Jokes In Bengali: হাসি মানসিক চাপ কমায় এবং আমাদের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। এই কারণেই আমাদের খুশি থাকা গুরুত্বপূর্ণ। তবে আজকের ব্যস্ত জীবনে আমরা এমন মুহূর্ত খুব কমই পাই যেখানে আমরা মন খুলে হাসতে পারি। আপনাকে হাসাতে আমরা নিয়ে এসেছি মজার জোকস, যা পড়ার পরে আপনি আপনার হাসি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।
> সকাল থেকে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া চলছে।
স্ত্রী রেগে গিয়ে স্বামীকে যা-তা শুনিয়ে দিচ্ছে।
নিরুপায় স্বামী বলল-
স্বামী: বোকার মতো কথা বলো না।
স্ত্রী: সে কী! তা না হলে তুমি বুঝবে কী করে?
> স্ত্রীকে ডিভোর্স দেওয়ার পর গ্রামের মোড়লের কাছে গেলেন স্বামী–
মোড়ল: এ বিষয়ে পরামর্শের জন্য আমার কাছে কেন?
স্বামী: তাহলে কার কাছে যাব?
মোড়ল: একজন উকিলের কাছে যাওয়া উচিত।
স্বামী: না, সবাই বলল এই পরামর্শ যেকোনো মূর্খও দিতে পারবে।
> সন্ধ্যায় পার্কের লাইটপোস্টের নিচে এক লোক কিছু একটা খুঁজছিলেন–
পথিক: কী ভাই, কিছু হারিয়েছেন বুঝি?
লোক: হ্যাঁ ভাই, ওই গাছতলায় আমার আংটিটা পড়ে গেছে।
পথিক: তা এখানে খুঁজছেন কেন? গাছতলায় খুঁজুন।
লোক: গাছতলাটা ভারি অন্ধকার, কোনো আলো নেই। তাই এখানে খুঁজছি।
> দুটি সিংহ গাছের নীচে বসে বিশ্রাম নিচ্ছে।
একটি মা সিংহ, আরেকটি বাচ্চা সিংহ।
এমন সময় বাচ্চা সিংহটি দেখতে পেল একটি হরিণ তাদের দেখে দ্রুত দৌড়ে পালাচ্ছে।
বাচ্চা সিংহটি তার মাকে বলল—
বাচ্চা: আচ্ছা মা, এই যে দ্রুত দৌড়ে যাচ্ছে, এটা কী?
মা: এটা আমাদের ফাস্ট ফুড।
> একদিন দুপুরে লিলি বলছে তার বান্ধবী পলিকে-
লিলি: জানিস, সেদিন দেখি আমার স্বামী পাশের বাড়ির মেয়েটার সঙ্গে সিনেমা হলের দিকে যাচ্ছে!
পলি: বলিস কী? তুই পিছু নিলি না?
লিলি: না।
পলি: কেন?
লিলি: এখন হলে যে সিনেমাটা চলছে, ওটা আমি আগেও দেখেছি।
> বাড়িতে অতিথি এসেছেন।
মা বল্টুকে ডেকে বললেন, ‘বাবা বল্টু, জলদি অতিথিদের জন্য বাইরে থেকে একটা কিছু নিয়ে আয় তো।’
দৌড়ে ঘর থেকে বেরিয়ে গেল বল্টু। কিছুক্ষণ পর ফিরল খালি হাতে—
মা: কী হলো? কী আনলি ওনাদের জন্য?
বল্টু: ট্যাক্সি! ওনারা যেন চটজলদি বাড়ি ফিরতে পারেন!
(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।)