Jokes: হাসি-ঠাট্টা করা শুধুমাত্র আশেপাশের পরিবেশকে হালকা এবং মনোরম রাখে না, তবে ব্যক্তির মনও শান্ত ও খুশি থাকে। সেই সঙ্গে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরাও সবসময় হাসতে পরামর্শ দেন। আপনিও যদি নিজেকে ফিট রাখতে চান, তাহলে প্রতিদিন মজার জোকস পড়ুন।
> একটি মুরগি এক ঈগলকে বিয়ে করেছে
তখন একটা মোরগ জিজ্ঞেস করল- আমি কি মরে গেছিলাম?
মুরগি বললো- আমি শুধু তোমাকেই বিয়ে করতে চেয়েছিলাম।
কিন্তু আমার বাবা-মা চেয়েছিলেন আমার স্বামী এয়ারফোর্সে থাকুক।
> চিন্টু- একটা কালো আর একটা সাদা জুতো পরে স্কুলে আসে।
শিক্ষকঃ বাড়িতে গিয়ে জুতো বদলাও।
চিন্টু- লাভ নেই,
সেখানে শুধু একটি কালো এবং একটি সাদা জুতো রাখা আছে।
> শিক্ষক- ১৫টি ফলের নাম বলো
সান্তা- আম, কলা, পেয়ারা
শিক্ষক- ভালো হয়েছে, আরো ১২টি ফলের নাম দাও।
সান্তা- এক ডজন কলা।
> শিক্ষিকা: আচ্ছা বলতো অজয় “আমি একটি সুন্দরী মেয়ে” কোন টেন্স্?
অজয় শিক্ষিকার আপাদমস্তক একবার দেখে নিল, তারপর জবাব দিল,– পাস্ট্ টেন্স।
> একটি বাচ্চা মেয়ের স্বভাব ছিল কেউ নাম জিজ্ঞেস করলে জবাব দিত
“আমি শিশির সেনের মেয়ে জয়শ্রী”
একদিন মা মেয়েকে ধমক লাগিয়ে বললেন,– শোন, কেউ নাম জিজ্ঞেস করলে “আমি শিশির সেনের মেয়ে” বলবি না।
বাবার নাম বলার দরকার নেই।
বুঝেছো?
মেয়ে ঘাড় কাৎ করল।
পরদিন এক ভদ্রলোক মেয়েটিকে প্রশ্ন করলেন,– আরে তুমি শিশির সেনের মেয়ে জয়শ্রী না?
ছোট্ট মেয়েটি জবাব দিল: কাল পর্যন্ত তো তাই জানতাম। কিন্তু মা বলেছেন,– না!
> সান্তা একটি মেয়েকে মেসেজ করেছে - হাই! তোমার নাম্বার দাও
মেয়ে - ২৫/১০০
সান্তা- এটা কোন ধরনের সংখ্যা?
মেয়ে- আমি অবন্তিকা, তোমার ইংরেজি শিক্ষিকা।
সান্তা- ওহ, সরি ম্যাডাম...
মেয়ে (অবন্তিকা) - তুমি যদি কাল স্কুলে আসো, তোমার বাবা-মাকে সঙ্গে নিয়ে এসো, কথা বলতে চাই...
(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।)