Jokes In Bengali: হাসি মানসিক চাপ কমায় এবং আমাদের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। এই কারণেই আমাদের খুশি থাকা গুরুত্বপূর্ণ। তবে আজকের ব্যস্ত জীবনে আমরা এমন মুহূর্ত খুব কমই পাই যেখানে আমরা মন খুলে হাসতে পারি। আপনাকে হাসাতে আমরা নিয়ে এসেছি মজার জোকস, যা পড়ার পরে আপনি আপনার হাসি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।
> সংসার সুখের করতে স্বামীদের অবদান অনেক। তাই তো কীভাবে স্ত্রীকে খুশি রাখা যায় এবং সংসার সুখের করা যায় সে বিষয়েই স্বামীদের নিয়ে একটি প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। সেখানে প্রশিক্ষক বললেন—
প্রশিক্ষক: যদি আপনার স্ত্রী আপনার কথা না শোনেন, তবে…
এক স্বামী: তবে কী?
প্রশিক্ষক: এত আগ্রহ ভরে জানতে চেয়ে লাভ নেই।
এক স্বামী: কেন?
প্রশিক্ষক: স্বামীর কথা আসলে কোনো স্ত্রীই ঠিকমতো শোনেন না।
এক স্বামী: তাহলে কী করার আছে?
প্রশিক্ষক: সব সময় স্ত্রীর কথাই মেনে নেবেন। সে হ্যাঁ বললে হ্যাঁ, না বললেও হ্যাঁ।
> গণিতের শিক্ষক ছাত্রদের ক্লাস নিচ্ছেন। তিনি বল্টুকে জিজ্ঞাসা করলেন—
শিক্ষক: বল্টু বল তো, একটি ট্রেন ঘণ্টায় ৭০ মাইল যায়, তাহলে আমার বয়স কত?
বল্টু: এটা কোনো প্রশ্ন হলো নাকি?
পলি: স্যার, আমি পারবো।
শিক্ষক: তাহলে বল তো দেখি?
পলি: আপনার বয়স চল্লিশ।
শিক্ষক: হ্যাঁ, কী করে বুঝলি?
পলি: আমাদের পাড়ায় একজন আধা পাগল আছে, তার বয়স বিশ। আর আপনি পুরা পাগল, তাই আপনার বয়স চল্লিশ।
> এক লোক জুতোর দোকানে ঢুকে দোকানদারকে বললেন, 'আমাকে এক জোড়া জুতো দেখান তো।'
দোকানদার:'কোন সাইজের দেখাবো, স্যার?'
ব্যক্তি:'আমার সাইজ তো ১০। কিন্তু আমাকে ৫ নম্বর সাইজের একটা জুতো দেখান।'
দোকানদার:'সে কি স্যার! অন্য কারো জন্য নিচ্ছেন বুঝি?'
ব্যক্তি: 'না, না। আমার জন্যেই নেব। জুতা অনেক টাইট হবে আমার পায়ে, কিন্তু দিনশেষে যখন জুতা জোড়া খুলব তখন পুরো দিনের মধ্যে এক মূহুর্তের জন্য হলেও তো আরাম পাব।'
> স্বামীঃ (স্ত্রীকে) এই শুনছো! আমার শার্টটা ধুয়ে রাখবে। নইলে...
স্ত্রীঃ (রেগে গিয়ে) নইলে, নইলে কী করবে?
স্বামীঃ নিজেই ধুয়ে নেব।
> অসুস্থ ছেলে কিছুতেই ট্যাবলেট খেতে চায় না। তাই মা বাধ্য হয়ে সিদ্ধ ডিমের ভেতরে ট্যাবলেট ঢুকিয়ে ছেলেকে খেতে দেয়।
কিছুক্ষণ পর মা এসে জিজ্ঞেস করলেন :
বাবা, ডিমটা কি খেয়েছ?
ছেলে: হ্যা মা, খেয়েছি। তবে ডিমের বিচিটা ফেলে দিয়েছ।
> ছোটন: বল তো খোকন, ঘড়ি আবিষ্কার না হলে কেমন হতো?
খোকন: ভারি মজা হতো।
ছোটন: (অশ্চির্য হয়ে) ভারি মজা হতো মানে?
খোকন: কেন, যত ইচ্ছা দেরি করে স্কুলে যেতে পারতাম।
(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।)